// money ৬ষ্ঠ আমের প্রান্তিক উপযোগ শূন্য এবং ৭মআমের প্রান্তিক উপযোগ ঋণাত্নক অর্থাৎ -১.০০ টাকা। এই পণ্যটির দাম ১২০৯.৩ ৳ মি. বানসাল একতলায় নেমে এসে সেগুলো কুড়িয়ে নিয়ে গুনে দেখলেন প্রায় ৬০.০০০ টাকা। গৃহস্থালি মিটারে দাম বেড়েছে প্রতি ঘনমিটারে ৯.১০ টাকা থেকে ১২.৬০ টাকা। গড়ে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৭.৩৮ টাকা থেকে ২.৪২ টাকা বাড়িয়ে ৯.৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সার উৎপাদন সার উৎপাদনের ক্ষেত্রে গ্যাসের মূল্য প্রতি ঘনমিটারে ২.৭১ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪.৪৫ টাকা করা হয়েছে, দাম বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৬৫ ভাগ। বিদ্যুৎ উৎপাদন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৩.১৬ টাকা থেক বাড়িয়ে ৪.৪৫ টাকা করা হয়েছে। শিল্প কারখানার পরিচালনা ব্যয় শিল্পখাতে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম প্রায় ৩৮ শতাংশ বাড়িয়ে ৭.৭৬ টাকা থেকে ১০.৭০ করা হয়েছে। বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে, সর্বোচ্চ কলরেট ১.৫০ টাকা করার কথা বলা হলেও শেষ পর্যন্ত এটি ২ টাকা করার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিল আসবে ৪.৪৫ টাকা হারে। সেক্ষেত্রে বিল আসবে ৫.৭০ টাকা হারে। ৩০১ ইউনিট থেকে ৪০০ ইউনিট পর্যন্ত বিল আসবে প্রতি ইউনিট ৬.০২ টাকা হারে। চলতি বছরে পেঁয়াজের প্রতি কেজিতে উৎপাদন খরচ ১৯.২৪ টাকা, রসুনের ৩০.৮৭ টাকা, মরিচের ১৯ টাকা, সরিষা ৩৩.৮৪ টাকা এবং মসুর ডালের উৎপাদর খরচ ৪০.৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আলুর অভিজ্ঞতা কেমন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানান, গত বছর তারা আলুর উৎপাদন খরচ ঠিক করেছিলেন কেজি প্রতি ৮.৩২ টাকা এবং পরে বাজারে বিক্রির জন্য গড় দাম ২১/২২ টাকা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছিলো। গৃহস্থালি মিটারে দাম বেড়েছে প্রতি ঘনমিটারে ১২.৬০ টাকা। প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৭.৩৮ টাকা থেকে ২.৪২ টাকা বাড়িয়ে ৯.৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সিএনজি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটার ৪৩টাকা এবং বিদ্যুৎ ও সারের জন্য ৪.৪৫ টাকা। হোটেল রেস্তোরায় প্রতি ঘনমিটার ২৩ টাকা, ক্যাপটিভ পাওয়ারে ১৩.৮৫ টাকা, শিল্প ও চা বাগানে ১০.৭০ টাকা, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে ১৭.০৪ টাকা। // year ধরা যাক হিসাব সাল ২০১১ তেভাড়া পাওয়া গেল ৫০,০০০ টাকা কি ন্তু এর মধ্যে ১০,০০০ টাকা পরবর্তী বছর অর্থ্যাৎ ২০১২ সাল সংক্রা ন্ত। কাজ : জনাব রতন ২০১০ সালে একটি জমি ২,৮০,০০০ টা কায় ক্রয় করেন, যা ২০১২ সালে ৪,০০,০০০ টাকায়বিক্রয় করেন। ২০১১ সালে ভাড়া বাবদ পরিশোধ হয়েছে ১০০০০ টাকা, আর্থিক বিবরণী প্রস্তুতের পূর্বে জানা গেল উক্ত ভাড়ার মধ্যেঅগ্রিম ভাড়া ২০০০ টাকা অ ন্তর্ভুক্ত। জনাব রাকিব ২০১১ সালের জুলাই মাসে নগদ ৩০,০০০ টাকা ও ১৫,০০০ টাকার পণ্য নিয়ে ব্যবসায় শুরু করলেন। ২০১১ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর এ প্রস্তুতকৃত রেওয়ামিলে ডে বিট দিকের যোগফল অপেক্ষা ক্রেডিট দিকের যোগফল২৫০ টাকা কম হয়েছিল, যা অনিশ্চিত হিসাব নামে সাময়িকভা বে বসিয়ে রেওয়ামিল মিলানো হয়েছে। ২০১২ সালের ৩০ জুন তারিখে জনাব সালাউদ্দিনের খতিয়ান হিসাবের উদ্বৃত্ত দ্বারা রে ওয়ামিল প্রস্তুতের পর দেখাগেল রেওয়ামিলে ডেবিট দিকের মোট যোগফল ক্রেডিট দিকের মোট যোগফল অপেক্ষা ২,২০০ টাকা বেশি। কাজ : জনাব তপন চৌধূরী ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এক টি অটোমোবাইলস ওয়ার্কসশপ চালু করেন। কাজ : ২০১১ সনে অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি প্রারম্ভিক ব্যালেন্স ৪,০০০ টাকা। মাছের উৎপাদন ও জীব বৈচিত্র্য যেন কমে না যায় বরং বৃদ্ধি পায় বা একটি গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে থাকেএজন্য সরকার মাছের আকার, প্রজনন ও বৃদ্ধির সময়, বিচরণক্ষেত্র ইত্যাদি বিষয়ে কতিপয় বিধি-নিষেধ আরোপ করে১৯৫০ সালে “মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষণ আইন- ১৯৫০” প্রণয়ন করে। ১৯৯৮সালে জাতটি ব্রি ধান ৩৬ নামে জাতীয় বীজ বোর্ডের অনুমোদন লাভ করে। খ) ব্রি ধান ৫৫ : এ জাতটি ২০১১ সালে অনুমোদন লাভ করে। ব্রি ধান ৫৬ : রোপা আমন ধানের এ জাতটি ২০১১ সালে অনুমোদন লাভ করে। ব্রি ধান ৪০ ও ব্রি ধান ৪১ : ২০০৩ সালে এ জাত দুটি আমন মৌসুমের জন্য অনুমোদিত হয়। ব্রি ধান ৪৭ : ২০০৬ সালে এ জাতটি লবণাক্তপ্রবণ এলাকায় বোরো মৌসুমে চাষাবাদের জন্য অনুমোদন লাভ করে। ব্রি ধান ৫৩ : উপকূলীয় লবণাক্তপ্রবণ এলাকা, বিশেষ করে চিংড়িঘের এলাকা এবং মাঝারি নিচু জমিতে আমন মৌসুমেচাষাবাদের জন্য এ জাতটি ২০১০ সালে অনুমোদন লাভ করে। বিনা ধান ৮ : বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে ২০১০ সালে লবণাক্ততা সহনশীল এ জাতটি বেরহয়। লবণাক্ততা সহিষ্ণু অন্যান্য ফসলের জাত :বারি আলু ২২ (সৈকত) : ২০০৪ সালে বাংলাদেশকৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে লবণাক্ততা সহিষ্ণুএ জাতের আলু বের হয়। ১৯৮৮ সালের ভয়াবহ বন্যায় দেশের ২৬ লাখ হেক্টর জমি প-াবিত হয়। ব্রি ধান ৫১ : ঢল বন্যাপ্রবণ এলাকায় আমন মৌসুমে চাষাবাদের জন্য ২০১০ সালে এ জাতটি অনুমোদন লাভ করে। ব্রি ধান ৫২ : এ জাতটিও ঢল বন্যাপ্রবণ এলাকায় আমন মৌসুমে চাষাবাদের জন্য ২০১০ সালে অনুমোদন লাভ করে। ১. বাংলাদেশের গড় বার্ষিক তাপমাত্রা ১৯৮৫-১৯৯৮ সালের মধ্যে মে মাসে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং নভেম্বর মাসে০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। ৩. বাংলাদেশের গড় বৃষ্টিপাত বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২০০২, ২০০৩, ২০০৪ ও ২০০৭ সালে বন্যা হয়েছে অর্থাৎভয়াবহ বন্যার সংখ্যা বেড়েছে। ১৯৯৯ সালে বিগত ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ সবচেয়েদীর্ঘস্হায়ী খরায় কবলিত হয়। ১৯৯৫ সালের পর ২০১০ সালে সবচেয়ে কমবৃষ্টিপাত হয়। ১৯৭৩ সনে ৮.৩৩লাখ হেক্টর জমি বিভিন্ন মাত্রার লবণাক্ততায় আক্রান্ত ছিল। ২০০০ সালে তা বেড়ে দাড়িয়ে হয় ১০.২০ লাখ হেক্টরে। ২০০২সালে চগ্রাম এবং কক্সবাজার জেলার ১২ টি উপজেলায় ঢল বন্যার কারণে অসংখ্য ঘরবাড়ি এবং প্রায় ৩১৫০০ হেক্টরজমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যশোর ও খুলনা জেলার ভবদহ এলাকায় নদী দিয়ে সাগরের লবণাক্ত পানির অনুপ্রবেশ ঠেকাতে১৯৬৩ সালে স-ুইস গেট নির্মাণ করা হয়। ফলে১৯৮৩ সালে ভবদহ এলাকায় প্রায় ৮ হাজার হেক্টর জমিতে স্হায়ী জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। ২০০৩ ও ২০০৪ সালে তাপ্রকট আকার ধারণ করে। বর্তমানে (২০১০-১১)দেশে যেখানে মাছের উৎপাদন প্রায় ৩০.৬০ মেট্রিক টন সেখানে ২০১২-১৩ সাল নাগাদ মৎস্য উৎপাদনের লক্ষ মাত্রাধরা হয়েছে ৩৪.৭৮ লক্ষ মেট্রিক টন। সুতরাং ১৯৯০ সালের এআইনকে সময় উপযোগী করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ফলশ্রুতিতে ১৯৯৬ সালে এ আইনের আরও কিছু সংশোধনীআনা হয়। বনপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য বাংলাদশ সরকার ১৯৭৩ সনে একটি আইন প্রণয়ন করেন যা বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ),অধ্যাদেশ, ১৯৭৩ নামে অভিহিত। যেমন, ২০১০-১১ সালে এ খাতে উৎপাদ ছিল ৮৫২৩৮ কোটি টাকা এবং ২০১১-১২ সালে ধরা হয় ৯২৫০৮কোটি টাকা। ২০১০-১১ সালেপ্রাক্কলন করা হয় ২০৪৮৫ কোটি টাকা। ২০০৯-১০ সালে দেশজ উৎপাদন ছিল ৯৮৭৪ কোটিটাকা এবং ২০১০-১১ সালে ধরা হয়েছে ১০৮৭৬ কোটি টাকা। এ খাতে ২০১০-১১ সালে মোট দেশজ উৎপাদের পরিমাণ ছিল ২৬৯৯৬ কোটি টাকা এবং ২০১১-১২সালে ৩০৯৯৯ কোটি টাকা ধরা হয়েছিল। ২০১০-১১সালে এ খাতে আয় হয় ৯০৬৩ কোটি টাকা এবং ২০১১-১২ সালে হিসাব করা হয় ১০৩১৮ কোটি টাকা। বাংলাদেশে শিল্প উৎপাদনের পরিমাণ ২০১০-১১সালে ১৩৫৫৫১ কোটি টাকা যার মধ্যে (ক) বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পের দেশজ উৎপাদন ৯৭১২১ কোটি টাকা এবং(খ) ক্ষুদ্রায়তন শিল্প খাতে ৩৮৪৩০ কোটি টাকা। ২০১১-১২ সালে শিল্প উৎপাদন ধরা হয় যথাক্রমে ১৫৬৫৯০কোটি টাকা, ১১২৬২৫ কোটি টাকা এবং ৪৩৯৬৫ কোটি টাকা। ২০১০-১১ সালে ১১৫৯৫৯ কোটি টাকা এবং ২০১১-১২ সালে ১৩৪৮৬০ কোটি টাকা হিসাবধরা হয়। ২০১০-১১ সালে মোট দেশজ উৎপাদের পরিমাণ ছিল ৮২১১ কোটি টাকা। ২০১১-১২ সালে এ তিন খাতের সামষ্টিক হিসাব ধরা হয় ৯৭৭৩ কোটি টাকা। ২০১০-১১ সালে এ খাত থেকে আয় হয় ৬৩৯৮২কোটি টাকা এবং ২০১১-১২ সালে ৭৫৪৬৫ কোটি টাকা ধরা হয়। ২০১০-১১ সালে এ খাত থেকে আয় হয় ৫৯৯৮ কোটি টাকা এবং ২০১১-১২ সময়ে ধরা হয়৭১৭৮ কোটি টাকা। তারপরও ২০১০-১১ সালে স্হুল আয় হয়েছিল মোট ৮৫৪৬৫ কোটি টাকা যারমধ্যে- (ক) স্হলপথ পরিবহন উপখাতে ৬৬০৮৮ কোটি টাকা, (খ) পানিপথ পরিবহন উপখাতে ৪৫৩২ কোটিটাকা, (গ) আকাশপথ পরিবহন উপখাতে ৭২২ কোটি টাকা, (ঘ) সহযোগী পরিবহন সেবা ও সংরক্ষণউপখাতে ২০৭০ কোটি টাকা এবং (ঙ) ডাক ও তার যোগাযোগ খাতে ১২০৫৩ কোটি টাকা। ২০১০-১১ সালে সেবা প্রাপ্ত দেশজ আয় ছিল ৫০৩৩৭ কোটি টাকাএবং ২০১১-১২ সময়ে ধরা হয় ৫৫৫৪৬ কোটি টাকা। ২০১০-১১ সালে দেশজ উৎপাদ ছিল ২২৩৮১ কোটি টাকা এবং ২০১১-১২ সালে ধরা হয় ২৫৪৪৯ কোটিটাকা। ২০১০-১১ সালে এখাতে দেশজ উৎপাদন ছিল ২১৩০৮ কোটি টাকা এবং ২০১১-১২ সালে ধরা হয় ২৪৮০৯ কোটি টাকা। ১৯৮৩ সালে একটি বিশেষ অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণ ব্যাংক আত্মপ্রকাশ করে। উপরন্তু ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসের স্বাধীনতা যুদ্ধে অর্থনতিক অবকাঠামোরব্যাপক ৰতি সাধিত হয়। তাই সরকার বাংলাদেশকে ২০১৩ সালের মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে সার্বিক কৃষিখাতকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছে। এ দেশে মোট জনসংখ্যা ১৪ কোটি ৯৭ লৰ ৭২ হাজার ৩৬৪ (২০১১ সালের হিসাবঅনুযায়ী)। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৬৪ জন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৪%, যা ২০০১ সালেছিল ১.৪৮%। ১৯৯৩ সালে বেসরকারিকরণ বোর্ড (বর্তমানে প্রাইভেটাইজেশন কমিশন) গঠনের পরথেকে ফেব্রুয়ারি ২০১১ পর্যন্ত মোট ৭৬ টি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বেসরকারিকরণ করা হয়েছে। উন্নয়ন রূপকল্প ২০২১ অনুযায়ী ২০২১ সালে একটি শক্তিশালী শিল্প খাত গড়ে উঠবেযেখানে জাতীয় আয়ের শিল্প খাতের অবদান হবে ৪০ শতাংশ এবং মোট কর্মসংস্হানে অবদান হবে ২৫ শতাংশ। ২০১০-১৬ সাল নাগাদ ১৪,৭৭৩ মেগাওয়াট ৰমতার নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার পরিকল্পনা নেওয়াহয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে দেশের সকল জনসাধারণকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আনার ব্যাপারে সরকার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সড়কপথের মধ্যে ২০১১ সাল অনুযায়ী জাতীয় মহাসড়ক ৩৪৯২কিলোমিটার, আঞ্চলিক সড়ক ৪২৬৮ কিলোমিটার এবং জেলা সড়ক ১৩২৮০ কিলোমিটার। ২০০২ সালে সরকারবাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) গঠনের পর গ্রাহক সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। ১. বাংলাদেশ রুরাল এডভান্সমেন্ট কমিটি (ব্র্যাক) : ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বেসরকারিক্ষুদ্রঋণদানকারী সংস্হা হলো ব্র্যাক। ২. স্বনির্ভর বাংলাদেশ : স্বনির্ভর বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ ১৯৭৫ সালে। বেসরকারি সমাজ উন্নয়নমূলক সংস্হা হিসাবে তৃণমূল জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ শুরু করে ১৯৮৫ সালে। ৩. প্রশিকা : ১৯৭৫ সালে ঢাকা ও কুমিলস্না জেলার কয়েকটি গ্রামে কাজ শুরু করে। ৪. আশা : আশা ১৯৯২ সাল হতে ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। উলেস্নখ্য, ২০১০ সালের শেষনাগাদ আশা বাংলাদেশে ৪১,১২১ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করে এবং ৩৭,৪৭৯ কোটি টাকা আদায় করে। ৫. শক্তি ফাউন্ডেশন : ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত শক্তি ফাউন্ডেশন ঢাকা, চগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, কুমিলস্না, বগুড়া,রাজশাহীসহ অন্যান্য বড় বড় শহরের বস্তির দুস্হ মহিলাদের এ সংস্হা ঋণ প্রদান করে। এই সংগঠন মহিলাদেরদারিদ্র্য বিমোচন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও মহিলাদের ক্ষমতায়নে ১৯৮০ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। ৭. এসএসএস (সোসাইটি ফর সোসাল সার্ভিসেস) : সমাজের দরিদ্র, অবহেলিত ও অধিকার বঞ্চিত নারী-পুরুষ ওশিশুদের দারি দ্র্য বিমোচন, অধিকার আদায় ও তাদের শিক্ষা-স্বাস্হ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিসহ সমন্বিত সেবানিশ্চিতকরণের মাধ্যমে টেকসই সামাজিক উন্নয়ন ঘটাতে ১৯৮৬ সালে এর আত্মপ্রকাশ ঘটে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ ২০১০ সালের আয়-ব্যয় জরিপ মতে বাংলাদেশের দারি দ্র্য দাঁড়িয়েছে ৩১.৫শতাংশ এবং ২০০৫ সালের জরিপ মতে জনগোষ্ঠীর ৪০.০ শতাংশ দারি দ্র্য সীমার নিচে বাস করে। ১৯৯১-৯২ সালেদেশে দরি দ্র ছিল ৫০.১ শতাংশ। ১৯৯৫-৯৬ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে (ঈইঘ উচ্চ দারিদ্র রেখা দ্বারা পরিমাপকৃত) দারিদ্র্যের হার ৫০.১ শতাংশথেকে ৩১.৫ শতাংশে নেমে আসে অর্থাৎ দারিদ্র গড় বার্ষিক ৩.৩ শতাংশ হারে হ্রাস পায়। ডিসেম্বর ২০১১ সাল পর্যন্ত এ কর্মসূচির অনুকলে ৩৫.০৯ কোটি টাকা বিতরণ করাহয়। ১৩. আশ্রয়ণ (দারিদ্র্য বিমোচন ও পুনর্বাসন) প্রকল্প : বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় আক্রান্ত ও গৃহহীন, ছিন্নমূল হতদরিদ্রপ্রায় ৫০ হাজার পরিবারকে আবাসন ও কর্মসংস্হান সৃজনের মাধ্যমে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে গ্রহণ করাআশ্রয়ণ প্রকল্প। ১৫. দারি দ্র্য বিমোচনে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) : দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়নলক্ষ্যমাত্রার প্রতিটি ক্ষেত্রেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) ব্যবহার করে ২০১৫ সালের মধ্যে নির্ধারিতলক্ষ্য অর্জন প্রক্রিয়াকে আরো ত্বরান্বিত করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে সরকার একটি নিশানা খাত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ইতিহাসবিদ ডব্লিউ ডব্লিউ হান্টারের মতে, ঐ সকল জাহাজ নির্মাণ কারখানা ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দ পর্য ন্ত নিজেদের প্রভাব অক্ষুণ্ন রাখতে সক্ষমবর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে ব্যবসায়িক পরিবেশের সকল উপাদান অনুকূল না হলে ব্যবসায়-বাণিজ্যে উন্নতি লাভকরে টিকে থাকা কঠিন। আদমশুমারি ও গৃহ গণনা ২০১১ -এর হিসাব অনুযায়ী, ২০১২ সালের ১৬ জুলাইদেশের অনুমিত লোক সংখ্যা ১৫ কোটি ২৫ লক্ষ ১৮ হাজার ১৫ জন। এসএসসি পাস হাফিজুর রহমান ২০০০ সালে জাহাজে কাজ শুরু করেন। বাংলাদেশের অংশীদারি ব্যবসায় ‘১৯৩২ সালের অংশীদারি আইন’ দ্বারা পরিচালিত হয়। একের অধিক বলতে ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন ২ জন এবং সবোচ্চ ২০ জন অংশীদারকে বুঝায়। বাংলাদেশেপ্রচলিত ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনের ৪ নং ধারা মতে ‘সকলের দ্বারা অথবা সক লের পক্ষে একজনের দ্বারাপরিচালিত’ ব্যবসায়ের মুনাফা নিজেদের মধ্যে বণ্টনের উদ্দেশ্যে ব্যক্তিবর্গের মধ্য কার চুক্তিব দ্ধ সম্পর্ককে অংশীদারিব্যবসায় বলে। ১৯৩২সালের অংশীদারি আইনে বলা হয়েছে ‘অংশীদারি সম্পর্ক সৃষ্টি হয় চুক্তি থেকে, মর্যাদা থেকে নয়’। ১৯৩২ সালের অংশীদারিআইনের ৩৯ ধারায় বলা হয়েছে, সকল অং শীদারদের মধ্য কার অংশীদারি সম্পর্কে র বিলোপ সাধনই হচ্ছে অংশীদারিব্যবসায়ের বিলোপসাধন। সর্বপ্রথম কোম্পানি আইন পাস হয় ব্রিটেনে ১৮৪৪ সালেযা তুঞযব ঔড়রহঃ ংঃড়পশ ঈড়সঢ়ধহু অপঃ ১৮৪৪্হ নামে পরিচিত ছিল। ব্রিটিশ শাসিত ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথমকোম্পানি আইন পাস হয় ১৮৫০ সালে। ১৯১৩ সালে ভারতীয় কোম্পানি আইন আবার নত নু করে পাস হয়। স্বাধীনবাংলাদেশেও অনেক বছর যাবত ১৯১৩ সালে র কোম্পানি চালু ছিল। কোম্পানি আইনের ব্যাপক সংস্কার করে ১৯৯৪সালে বাংলাদেশে নতুন কোম্পানি আইন প্রবর্তন করা হয় । বর্তমানে বাংলাদেশের সকল কোম্পানি ব্যবসায় ১৯৯৪ সালেরআইন অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে। ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনে কোম্পানি বলতে ‘অ ত্র আইনের অধীনে গঠিত ওনিবন্ধিত কোনো কোম্পানি অথবা বিদ্যমান কোনো কোম্পা নিকে বুঝায়’। বাংলাদেশে প্রচলিত ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনে বলা হয়েছে,‘প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলতে এমন কোম্পা নিকে বোঝায় যার সদস্য সংখ্যা ৫০ জনে সীমাব দ্ধ, সদস্যদেরশেয়ার হস্তা ন্তর অধিকার সীমিত এবং শেয়ার ও ঋণপত্র ক্রয়ের জন্য জনগণের নিকট আম ন্ত্রণ জানানো নিষিদ্ধ’অর্থাৎ কোম্পানির সদস্যগণ শুধু নিজেরাই শেয়ার ক্রয় ক রতে পারেন। বাংলাদেশে প্রচলিত ১৯৯৪ সালের কোম্পা নি আইন অনুসারে কতকগুলো ধারাবা হিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কোম্পানিগঠন করতে হয়। তবে সমবায় সমিতি প্রতিষ্ঠার পথে অগ্রপথিকসংগঠন হচ্ছে ১৮৪৪ সালে উত্তর ইংল্যান্ডের রচডেল নামক স্হানে প্রতিষ্ঠিত রচডেল সমবায় সমিতি। বিশ্বের সর্বপ্রথম সমবায় সমিতি রচডেল সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৪৪ সালেইংল্যাণ্ডের রচডেল নামক স্হানে । আমাদের এ উপমহাদেশে সর্বপ্রথম ১৯০৪ সালে সরকারিভাবে সমবায়ের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ১৯১৮ সালেকলকাতায় বেঙ্গল কো-অপারেটিভ ফেডারেশন প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯৫৯ সালে প্রখ্যাত সিভিল সার্ভিস কর্মকর্তা ড. আক্তারহামিদ খানের নেতৃত্বে কুমিল্লায় পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (ইঅজউ) প্রতিষ্ঠার মাধ্য মে সমবায় সমিতি আন্দোলন ব্যাপকজনপ্রিয়তা লাভ করে। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে জাতীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেড কার্যক্রম শুরু করে। ২০০৯ সালের হিসাব মতে, বাংলাদেশে ১,৬৩,৪০৮টি প্রাথমিক সমবায় সমিতি রয়েছে যারমোট সদস্য সংখ্যা হচ্ছে ৮৫,০৫,০৩৮ জন। লেখক পরিচিতি : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ২৫শে বৈশাখ ১২৬৮ সালে (৭ই মে ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দ) কলকাতার জোড়াসাঁকোরঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : শরৎচন্দ্র চােপাধ্যায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে ১৫ইসেপ্টেম্বর ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করে। লেখক পরিচিতি : রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ৯ই ডিসেম্বর ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দে রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামেজন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মুহম্মদ শহী দুল্লাহ্‌ ১০ই জুলাই ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাটমহকুমার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মোহাম্মদ লুৎফর রহমান ১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে মাগুরা জেলার পারনান্দুয়ালী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণকরেন। লেখক পরিচিতি : সঞ্জীবচন্দ্র চােপাধ্যায় ১৮৩৪ সালে চব্বিশ পরগণার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মুহম্মদ জাফর ইকবালের জন্ম ১৯৫২ সালে সিলেট শহরে। ইতিহাস পরিচিতি১৯৭১ সালে আমাদের দেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। সত্তরের নির্বাচন এবং মুক্তিযুদ্ধবাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ১৯৭০ সালের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন বাংলার রাজনতিক ইতিহাস (খ্রিঃপূর্ব ৩২৬-১২০৪ খ্রিঃ)পাল রাজাদের শাসনকাল থেকে ধারাবাহিকভাবে বাংলার রাজনতিক ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। লেখক পরিচিতি : এস ওয়াজেদ আলি ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে (২৮শে ভা দ্র ১৩০৩ সন) সাতক্ষীরা জেলার বাঁশদহ গ্রামেজন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮৯৪ সালে ২৪ পরগনার মুরারিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে (২৮শে ভা দ্র ১৩০৩ সাল) সাতক্ষীরা জেলার বাঁশদহগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : কাজী নজরুল ইসলাম ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ সালে (২৫শে মে ১৮৯৯) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানজেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মোতাহের হোসেন চৌধুরী ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮ সালে বিহারের সাওতাঁল পরগনায় জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : রণেশ দাশগুপ্ত ১৯১২ সালের ১২ই জানুয়ারি ঢাকার লৌহজং-এর গাউপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : কবীর চৌধুরী ১৯২৩ সালের ৯ইং ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : আবু ইসহাক ১৯২৬ সালের ১লা নভেম্বর শরিয়তপুর জেলার শিরঙ্গল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : জাহানারা ইমাম ১৯২৩ সালের ৩রা মে মুর্শিদাবাদের সুন্দরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : বঙ্কিমচন্দ্র চােপাধ্যায় ২৬শে জুন ১৮৩৮ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গতকাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মমতাজ উদদীন আহমদ ১৮ই জানুয়ারি ১৯৩৫ সালে পণ্ডিমবঙ্গের মালদহে জন্মগ্রহণকরেন। লেখক পরিচিতি : জহির রায়হান ১৯৩৫ সালের ১৯শে আগস্ট ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আনিসুজ্জামানলেখক পরিচিতি : আনিসুজ্জামান ১৯৩৭ সালের ১৮ইং ফেব্রুয়ারি তারিখে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। [লেখক পরিচিতি : হায়াৎ মামুদ ২রা জুলাই ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দে পণ্ডিমবঙ্গের হুগলী জেলার মৌড়া নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [লেখক পরিচিতি : বাংলাদেশের বিশিষ্ট গদ্যশিল্পী, ভাষাবিজ্ঞানী, ঔপন্যাসিক ও কবি হুমায়ুন আজদ ১৯৪৭খ্রিষ্টাব্দের ২৮ শে এপ্রিল মুন্সীগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরের অন্তর্গত রাড়িখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [লেখক পরিচিতি : সেলিনা হোসেন ১৪ই জুন ১৯৪৭ সালে রাজশাহীতে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : হুমায়ুন আহমেদ ১৩ই নভেম্বর ১৯৪৮ সালে নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে আমরা অর্জন করি আমাদের স্বাধীনতা। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় ইতিহাসে অত্যন্ত গৌরবময় ঘটনা। পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। রোকেয়া ১৮৮০ সালে রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচন এবং নির্বাচনোত্তরঘটনাবলি বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামেরইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীর বিখ্যাত শিল্পী ও শিল্পকর্মপশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলায় বেলিয়াতোড় নামক গ্রামে ১৮৮৭ সালে শিল্পী যামিনী রায় জন্মগ্রহণ করেন। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭১ সাল। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়। ১৯১৪ সালের ২৯ শে ডিসেম্বর জয়নুল আবেদিন কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রমে প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭১ সাল। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। হযরত ওমর ফারুক (রা.) পবিত্র মক্কা নগরীতে ৫৮২ খ্রিষ্টাব্দে কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণকরেন। ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমপ্রবর্তন করা হয়। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ১৯৭১ সালে নয় মাসব্যাপী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা লাভ করি। এর আগে ২০১৬ সালের তালিকায় ১৮০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৭৩। কারণ, ১৯৭৫ সনের সেনাবাহিনী আর ১৯৮০ সনের সেনাবাহিনীর মধ্যে ছিল প্রচুর তফাত। জন্ম ১৯৬৪ সালের ২ অক্টোবর, নওগাঁয়। ২০০৮ সালে তফসিল দুইবার পিছিয়ে দেওয়া হয় বলে উল্লেখ করা হয়। এর আগে তুরস্কে সর্বশেষ জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছিল ১৯৮৭ সালে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন প্রদেশে। ২০১৬ সালে আঞ্চলিক উত্তেজনা বৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ এশিয়ায়, যার প্রভাব ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলেই অনুমান করা যায়। চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ২০১৭ সালের অক্টোবরের পরিদর্শন প্রতিবেদনে ভাসানচরকে হাতিয়ার অন্তর্ভুক্ত বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি ২০০১ সালে এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে সাংসদ হয়েছিলেন। তিনি ২০১৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত ৯০৫টি শিশুর বাড়িতে গাছের চারা লাগিয়েছেন। সেটি ২০১৩ সালে হারারেতে বাংলাদেশের বিপক্ষেই। সম্প্রতি মিয়ানমারে অ্যাপিকটার ৫৭ তম কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় ২০১৮-১৯ সালের জন্য নতুন পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন হয়। যদিও ফেসবুক ২০১৫ সাল থেকেই এ বিষয়ে জানত কিন্তু ব্যবহারকারীদের সতর্ক করেনি। ১৯১৮ সালে তাঁর জন্ম। ২০০৯ সালে তিনি সরকারের কাছে তা তুলে ধরলেও সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি। ২০১৯ সালে বাণিজ্যিকভাবে প্রথম ব্যাচের ৫জি ফোন ছাড়বে ভিভো। ২০১২ সালে বিধানসভা ভোটে ভরাডুবির পর ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটেও তিনি হালে পানি পাননি। ১৯৯৫ সালে ইমরান প্রথম বিয়ে করেছিলেন জেমিমা গোল্ডস্মিথকে। ২০১৯ সাল জুড়ে এ ধারা অব্যাহত থাকবে। নাদিয়া বলেছেন, ২০১৪ সালে আইএস জঙ্গিরা ইরাকের উত্তরাঞ্চলীয় এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। ২০১৭ সালে আইন বিভাগের এক শিক্ষার্থী ফেসবুকে ৫০ জন অধ্যাপকের এক তালিকা দেন, যাঁরা যৌন হেনস্তা করতেন ছাত্রীদের। ১৯৬১ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম শুরুর পর প্রথমবারের মতো ওয়াশিংটনে সংবাদ সম্মেলন করে বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদন প্রকাশ করে অ্যামনেস্টি। পরে ২০১২ সালের ২৬ আগস্ট মহিউদ্দিন নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মনোয়ারা বেগমের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। ২০১৯ সালের নির্বাচনে আবার যদি জিততে পারেন, তবে রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের প্রভাব আরও বাড়বে। সেটা জিতে ২০১৮ সালটাকে যথাযথভাবে বিদায় দিতে পারবেন তো তিনি? এ বছরে চীন সরকার ঘোষণা দিয়েছে, ২০৩০ সাল নাগাদ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নেতৃত্ব দেবে চীন। সাম্প্রতিক সময়ে আর্থ-ডে নেটওয়ার্কে প্রকাশিত তথ্যমতে, ২০১৮ সালে বিশ্বের সর্বাধিক ২০টি প্লাস্টিক দূষণকারী দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দশম। ২০০৬ সালে ওভাল টেস্টে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে বল বিকৃতির অভিযোগ তোলেন দুই আম্পায়ার ড্যারেল হেয়ার ও বিলি ডকট্রোভ। কফি আনান ফাউন্ডেশন ও মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলরের কার্যালয় ২০১৬ সালে কফি আনানের নেতৃত্বে রাখাইন রাজ্যবিষয়ক পরামর্শক কমিশন গঠন করে। ২০১৫ সালের এপ্রিলে মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করেছিল বাংলাদেশ। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকেই পাকিস্তানের রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করে আসছে দেশটির সেনাবাহিনী। রক্ষণশীল রাজনীতিবিদ ম্যাককরমাক ১৯৯৩ সালে সমকামিতা নিয়ে একটি কলাম লিখে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন। ১০২৩ সালে উমাইয়া বংশের পঞ্চম আবদুর রহমান খলিফা হন। মার্চ, ২০১০ সালে অত্রা কোসা অ্যালবাম মুক্তি পায়। ১৯২৯ সালে দলের সাথে ইংল্যান্ড গমন করেন। সংস্থাটি ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে যুক্তরাজ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১৯ সালের ১০ মার্চ তিনি বাকু'র শ্রমিক শ্রেণীর অর্থনৈতিক সমস্যার তদন্ত রিপোর্টের দায়িত্বে নিযুক্ত কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হন। ১৫২৭ সালে বাহমানি সালতানাতের পতন ঘটে মোগল শক্তির হাতে। ১৯৩৯ সালে লেবার পার্টির সঙ্গে সংযোগ হয় তার। ১৮৯৫ সালে মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি) কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ ক্লাবগুলো কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম-শ্রেণীর দল হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। ২০০৪ সালে ১৫ বছর বয়সে ক্রিস্টেনসেন খেলা শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৯৩৯ সালের ২৮শে মার্চ নিউ ইয়র্কের শুবার্ট থিয়েটারে নাটকটি মঞ্চায়িত হয়। ১৯৩০ খ্রিষ্টাব্দে কর্তৃপক্ষ ছাত্রদের পঠনপাঠনের জন্য কলকাতা উন্নয়ন সংস্থার কাছ থেকে ৩২, গোরাচাঁদ রোডের তেরো বিঘা জমি ক্রয় করে। ১৮৭২ খ্রিঃ বর্তমান য়ামাগুচি প্রশাসনিক অঞ্চল গঠিত হয়। তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত টেলিভিশন এবং রেডিওতে শিশু শিল্পী হিসেবে সংগীত বিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। প্রচীরটির পতন আনুষ্ঠানিকভাবে ১৩ জুন ১৯৯০ থেকে শুরু করে ১৯৯২ সালের মধ্যে সমাপ্ত হয়েছিল। নিজলপী ড্যুওর গিটার প্রকর্মীদের একজন হওয়ার পর, ২০০৮ সালে এপ্রিলে তিনি নরউইচে তাদের হয়ে শিরোসামকারী হিসেবে পরিবেশনা শুরু করেছিলেন। ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে ২৫ এপ্রিল চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনার কার্যকর হয়। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর তাদের বিয়ে হয়। আরাগো বাইওট ১৮০৬ সালে প্যারিস ত্যাগ করেন এবং স্পেনের পর্বতসমূহের ওপর অভিযান পরিচালনা করতে যান। ১২ জানুয়ারী ২০১৮ সালে ২০১৮-১৯ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খুলনা টাইটানসের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে আত্মপ্রকাশ করেন। কয়েকটি টেলিভিশন নাটক পরিচালনার পর ১৯৮২ সালে হাস্যরসাত্মক "মাই ফেভারিট ইয়ার" চলচ্চিত্র দিয়ে তার পরিচালনায় অভিষেক হয়। // date ১২-০৩-২০১৯ ১৩-০৯-১৯৯৮ ১-৯-১৯৯২ ০২/০২/২০০২ ০১/০১/১৭৯৮ ৪-৩-৩ ছকে বাছাইপর্বে নিশ্চিন্তে এই কাজটা তিতে করতে পেরেছিলেন। সব মিলিয়ে জিম্বাবুয়ের ইনিংসে তাঁর বোলিং ফিগার ৯-৩-১৯-৫। ৪-৩-৩ ছকে বাছাইপর্বে নিশ্চিন্তে এই কাজটা তিতে করতে পেরেছিলেন। সব মিলিয়ে জিম্বাবুয়ের ইনিংসে তাঁর বোলিং ফিগার ৯-৩-১৯-৫। ২০১৩-১৪-১৫ সালে অক্সফ্যামের সঙ্গে যৌথভাবে বন্যা মোকাবিলায় কাজ করে প্রগতি ইনস্যুরেন্স। বয়স সর্বোচ্চ ৩৫ বছর (০১/০১/২০১৯ ইং পর্যন্ত)। ইংল্যান্ডের কোচ গ্যারেথ সাউথগেট ৩-৫-২ ফরমেশন থেকে সরবেন বলে মনে হয় না। তবে বদল আনছেন না ৪-৪-২ ফর্মেশনে। বয়স হতে হবে ১-১০-২০১৮ তারিখে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং প্রতিবন্ধী প্রার্থী ব্যতীত সব প্রার্থীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ বছর। মোটামুটি পুরো টুর্নামেন্টেই ৩-৪-৩ ছকে খেলেছে বেলজিয়াম। ৩-৫-২ পদ্ধতিতে মাঝমাঠে ডানে টমাস মনিয়ের বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে সবচেয়ে বেশি গোল বানিয়ে দিয়েছেন (৭টি)। কিন্তু ইনিংস শেষে অন্য বোলারদের তুলনায় সাকিবের বোলিং ফিগার (৪-০-৩৪-১) একটু বেশিই খরচে দেখাচ্ছে। কিন্তু দেখা গেছে ৫০-৬০-৭০ রানে থেমে গেছি। ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলা লাল-সবুজ রক্ষণভাগের চার সেনানীকে দেখেছেন? যেখানে তৃতীয় বিভাগে সবুজ রায় নামে (অংকন) জন্মনিবন্ধন করা হয়েছে ১৮-০৫-১৯৯৪। সাফে বাংলাদেশের ফরমেশন ছিল ৪-২-৩-১। দলকে সাজিয়েছিলেন ৪-২-৩-১ ফরমেশনে। শিষ্যদের ৪-৩-৩ ছকে খেলান তিনি। নিজে বা পরিচিত কেউ আত্মহত্যাসংক্রান্ত দুর্ভাবনায় ভুগলে জাতীয় আত্মহত্যা প্রতিরোধ লাইফ লাইনের ১-৮০০-২৭৩-৮২৫৫ নম্বরে ফোন করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সাধারণ পদের প্রার্থীদের বয়স ১-৭-২০১৮ তারিখে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তিনি ০৯/১০/১৯৯৬ হতে ০৮/১১/২০০০ পর্যন্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করে অবসরে যান। ৪-৩-৩ ফরমেশনের বাঁ প্রান্তে ফরোয়ার্ড হিসেবে খেললেও দৌড়ালেন টাচলাইন টু টাচলাইন। হেভিওয়েট কোচ স্টুয়ার্ট হলও ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলাতে পছন্দ করেন। ভালভার্দে সাধারণত ৪-৪-২ ফরমেশনে খেলে থাকলেও আজ ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। সুইসদের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলিয়েছিলেন তিতে। বিদায়ী ইংলিশ কোচ স্টুয়ার্ট হলের ৪-২-৩-১ ফরমেশনেই দল সাজিয়েছিলেন জোনাথন। কিন্তু দলীয় সূত্র অনুযায়ী বাংলাদেশে দলের আজকের ফরমেশন হবে ৪-৪-২। ম্যাচ জেতার চেয়ে যে ৪-৫-৬ ওভারে ৩৯ রান দেওয়াটা তাঁদের অর্থাগমের জন্য বেশি জরুরি ছিল। তা কাজে লাগাতে ব্রাজিল কোচ সম্ভবত ৪-৩-৩ ফরমেশনে একাদশ সাজাবেন। ৪-৪-২ ফরমেশনে তিনি রাফিনহাকে বসিয়ে নেলসন সেমেদোকে রাইটব্যাক পজিশনে খেলাতে পারেন। সাইফুল বারির টিটুর তিন বিদেশিনির্ভর আক্রমণভাগকে আটকাতে ৫-৩-২ ফরমেশনে নেমেছিল মুক্তিযোদ্ধা। ড্যানিয়েল প্যাসারেলা, মারিও কেম্পেস, আর্দিলেসদের খেলালেন ৪-৩-৩ ছকেই। সব পদের প্রার্থীদের বয়স ০৮-০৭-২০১৮ তারিখে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। দ্বিতীয়ার্ধে তিতে দলকে মাঠে নামালেন ছক বদলে দিয়ে, ৪-৪-২। এর বাইরে বললে পর্তুগালের ৪-৪-২ ছকটা পাল্টা আক্রমণের কৌশলের জন্যই তৈরি। এ ছাড়াও ৪-৩-৩ কিংবা ৪-৪-২ আর ৪-২-৩-১ ফর্মেশনেও খেলতে পারঙ্গম উইলিয়ান। কোস্টারিকার বিপক্ষে আগের ম্যাচে ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলিয়েছিলেন তিতে। অথচ ৩-৪-৩ ফরমেশনে আক্রমণের অন্যতম প্রধান অস্ত্র হওয়ার কথা পেদ্রোর। না হলে সাম্পাওলিকে ৪-৪-২ ছকের মতো সরল সমীকরণে একাদশ সাজাতে রাজি করানো প্রায় অসম্ভব ছিল। আজ ৯-১০-১১ নম্বরের ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে ৫০ রান (আসলে ৪৬) এসেছে। ক্যারিয়ারের ২০০তম ওয়ানডেতে তাঁর বোলিং ফিগার ১০-৩-৩০-৩। জারভিস ৯-০-৪২-৩, চাতারা ৭-০-৩৩-১ (ও ৫, নো ১), মুজারাবানি ৭-০-৩৬-০ (ও ২), রাজা ১০-১-৩৯-১ (ও ১), ক্রেমার ১০-০-৩২-৪, ওয়ালার ৭-০-৩২-০। গত তিন ম্যাচের ৪-২-৩-১ ফরমেশনেই থেকে যেতে চান কোচ জেমি ডে। কাভানি না খেললে কোচ অস্কার তাবারেজের পছন্দের ছক ৪-৪-২ তে স্ট্রাইকার হিসেবে লুই সুয়ারেজের সঙ্গী হবেন জিরোনার ক্রিস্টিয়ান স্টুয়ানি। লাকমল ১৭-৩-৪৩-২ (নো ২), লাহিরু ১২-১-৬৪-০ (ও ১), দিলরুয়ান ২৪-৪-৯৮-১ (নো ২), হেরাথ ২০-১-১০০-০, সান্দাকান ১৩-১-৫৮-১ (ও ১), ধনঞ্জয়া ৪-০-১১-০। হল্যান্ডের টোটাল ফুটবল আর পশ্চিম জার্মানির যান্ত্রিক ফুটবলের কারণে ৪-৩-৩ ছকের জনপ্রিয়তা তখন তুঙ্গে। মাঝখানে নিউজিল্যান্ড টেস্টটা ব্যতিক্রম ধরলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এ মাঠে খেলা টেস্টটায় তিন দিনে উইকেট পড়ার ধরন ছিল ২-৯-৯। আজকের ম্যাচে নাইজেরিয়ার চিনেদু ম্যাথিউ ও ক্যামেরুনের পল এমিলিকে ফরোয়ার্ড লাইনে রেখে ৪-২-৩-১ ফরমেশনে দল সাজিয়েছিলেন মারুফুল। আবাহনীর বর্তমান কোচ জাকারিয়া বাবু সাধারণত দলকে ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলান। অথচ দুই দলের ফরমেশন একই ছিল ২-৩-৫। কোচ হিসেবে জেমির পছন্দের কৌশল ৪-২-৩-১। ৪-২-৩-১ ছকে খেলা বাংলাদেশ একটু বল পজেশন রেখে উজবেকদের অ্যাটাকিং থার্তে হানা দিয়েছে বার দুয়েক। বয়স হতে হবে ০১-০১-২০১৮ তারিখে ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। গুরুত্বপূর্ণ দুই খেলোয়াড়ের অনুপস্থিতিতে প্রথমবারের মতো ৩-১-৫-১ ফরমেশনে দল সাজিয়েছিলেন বসুন্ধরা কোচ ব্রুজোন। ৪-৪-২ ফর্মেশনে একাদশ সাজিয়েছিলেন বার্সা কোচ আর্নেস্তো ভালভার্দে। কলকাতার বিপক্ষে কালকের ম্যাচে ঠিক একই বোলিং ফিগার তাঁর সানরাইজার্স সতীর্থ বিলি স্ট্যানলেকের (৪-০-২১-২)। ক্রোয়াটদের বিপক্ষে দেখা যেতে পারে ৩-৩-৩-১ অথবা ৩-৪-৩। ইতালির কোচ এনজো বিয়ারজোত ৫-১-৩-১ ছকে দলকে খেলিয়ে সেবার বাজিমাত করেন। ৪-৩-৩ ফরমেশনেই আস্থা রেখেছেন তিনিও। ২০০৯ সালে ৪-২-৩-১ ফরমেশনে খেলিয়ে বাংলাদেশকে এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের চূড়ান্তপর্বের টিকিট পাইয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ওনার ৩০-৪০-৫০ এর ইনিংসগুলো মহামূল্যবান। আর্জেন্টিনার কোচ হিসেবে নিজের প্রথম ম্যাচে ব্রাজিলের বিপক্ষে ৩-৪-২-১ পদ্ধতিতে মেসি-দিবালাকে একসঙ্গে খেলিয়েছেন তিনি। দু দলই ফরোয়ার্ড লাইনে দুজন বিদেশি নিয়ে ম্যাচটি শেষ করল খেলল ৪-৩-৩ ফরমেশনে। আর ৩-৫-২ ছকে কেইনের পাশে আরেক স্ট্রাইকার হিসেবে খেলা স্টার্লিংকে খেলিয়েছেন একটু ওপরে। ১/৪/৫/৬ পদের জন্য কাতারের বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। রাশিয়ায় নেইমারদের ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলিয়েছিলেন তিতে। কিন্তু জুভেন্টাসে যে দুর্দান্ত পগবাকে দেখা গেছে, তিনি খেলতেন ৪-৩-৩ ছকে মিডফিল্ডের বাঁ পাশে। বার্সেলোনার ৪-৩-৩ ফরমেশনের বিপরীতে ৩-৫-২ ফরমেশন নামিয়ে মিডফিল্ডে সব সময় দুজন বাড়তি খেলোয়াড় রেখেছেন সেতিয়েন। ৪-২-৩-১ নিয়ে শুরু করলেও ৪-৪-২ করে ফেলছে অনায়াসে। বেকেনবাওয়ারদের গুরু, পশ্চিম জার্মানির কোচ হেলমুট শোন সেই বিশ্বকাপে বেকেনবাওয়ারদের খেলালেন ৪-৩-৩ ছকে। প্রথম ম্যাচে তারা ৪-২-৩-১ ছকে খেলেছে এবং দ্বিতীয় ম্যাচে খেলেছে ৩-৪-৩ ছকে। আর বাংলাদেশ সাধারণত খেলে থাকে ৪-২-৩-১ ফরমেশনে। কন্তের দেখানো পথে হেঁটে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের অনেক কোচই ৩-৪-৩ ছকে দলকে খেলানো শুরু করেছে। এ ছাড়া, হেলথ কেয়ার কানেক্ট ১-৮০০-৪৪৫-১৮২২ অথবা হেল্পলাইন ১-৮৬৬-৫৩১-২৬০০ যোগাযোগ করেও সহায়তা পাওয়া যায়। ৪-৩-৩ ফরমেশনে ভিনিসিয়ুসকে নম্বর নাইনে রেখে বাম প্রান্তে কলিন্দ্রেস ও ডান প্রান্তে মতিন। ৪-৩-৩ ফরমেশনে ইকার্দি, রদ্রিগো ডি পল আর এরিক লামেলাকে দিয়ে আক্রমণভাগ সাজান তিনি। আইসল্যান্ডের বিপক্ষে দলকে ৪-২-৩-১ ফরমেশনে খেলিয়েছিলেন সাম্পাওলি। তার ওপর ইউনাইটেডে পগবাকে খেলতে হচ্ছে ৪-২-৩-১ ছকে মিডফিল্ডের দুজনের একজন হিসেবে। মরচে পড়া ৪-৪-২ ফরমেশনে না খেলিয়ে দলকে খেলাচ্ছেন ৩-৫-২ ফরমেশনে। এই বিশ্বকাপে মূলত ৪-২-৩-১ এই ফর্মেশনেই ফ্রান্সকে খেলাচ্ছেন কোচ দিদিয়ের দেশম। পাকতিয়া প্যানথার্সের ৯ রানের জয়ে আফ্রিদির বোলিং ফিগার ৪-০-১৩-১। সেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে স্কুল থেকে শুরু করে যুব-পর্যায় পর্যন্ত সব স্তরে ৪-৩-৩ পদ্ধতির ফুটবল খেলা চালু করেন। পরপর দুই বিশ্বকাপে ৪-৩-৩ ছকের জয়জয়কার দেখে ১৯৮২ বিশ্বকাপে এর ফাঁকফোকর বের করতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন বিশ্বসেরা কোচরা। কাজানে দুই দল মাঠে নেমেছে একই ছক কষে, ৪-১-৪-১। পঞ্চগড় থেকে উঠে আসা এই পেসারের প্রথম স্পেলে বোলিং ফিগার ৫-১-১৬-২। প্রাক্‌-মৌসুম প্রস্তুতিতে তাঁর ৪-২-৩-১ ছকে আর্সেনালকে উজ্জ্বলও দেখিয়েছে। ৪-৩-১-০! এবার খেলতে পারে ৪-৩-৩ ফরম্যাটে। ম্যাচের শুরু থেকেই বেশ গোছালো ফুটবল প্রদর্শন করেছেন ৪-৩-৩ ফরমেশনে খেলতে নামা সোলারির শিষ্যরা। গত ম্যাচে ৪-৪-২ ফরম্যাটে খেলেছে দল। রাজস্থানের এই ইনিংসে তাঁর বোলিং ফিগার ১০-৪-১০-৮! সিরাজ ৪-০-৫০-১, সুন্দর ৪-০-২২-৩, ঠাকুর ৪-০-৩৭-১, চাহাল ৪-০-২১-১, শঙ্কর ৪-০-২৮-০। কাসেমিরোর স্থলে ম্যানচেস্টার সিটির হোল্ডিং মিডিফিল্ডার ফার্নান্দিনহোকে একাদশে নামিয়ে ৪-৩-৩ ফরমেশন থেকে সরে এসে ৪-২-৩-১ ফরমেশনে দল সাজিয়েছিলেন ব্রাজিল কোচ। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে খেলা ৩-৪-৩ ফরমেশন থেকে সরে এসে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে সাম্পাওলির ফরমেশন হতে যাচ্ছে ৪-৩-৩। তিউনিসিয়ার বিপক্ষে ৪-৫-১ ছকে খেলতে নামা স্পেন অবশ্য বল দখলে এগিয়ে ছিল খেলার শেষ পর্যন্ত। বার্সার ৪-৩-৩ ফরমেশনও আসলে স্রেফ লোক দেখানো। পিএসজিতে নেইমার-কাভানির পাশে যে এমবাপ্পেকে দেখা যায়, ফ্রান্সের ৪-৩-৩ ছকে তা যায় না। ৪-৩-৩ ফরমেশনে তাঁর রক্ষণ লাইনআপ হতে পারে রাইটব্যাক বিশ্বনাথ, লেফটব্যাক খালেকুজ্জামান সবুজ, সেন্টারব্যাক এলিসনের সঙ্গে ইয়াসিন। পেসার হান্টের আবিষ্কার এই বোলারের বোলিং ফিগার ৯-৩-১৯-৫। ইআইইউর মতে, বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ ও ভোগ বৃদ্ধির ফলে ২০১৮/১৯-২২/২৩ অর্থবছরের জিডিপি হবে গড়ে ৭ দশমিক ৭ শতাংশ। ওদিকে ৪-৩-৩ ছকে আস্থা রেখেছিলেন বার্সার ডাচ কোচ ফ্রাঙ্ক রাইকার্ডও। বিলার্দো নিজের ছকে ম্যারাডোনার সঙ্গে সেবারই ৪-৩-২-১ ছকের সার্থক প্রয়োগ ঘটায় এই বিশ্বকাপ আবারও দেখল বহু ব্যবহৃত ৪-৪-২ ছকের সাফল্য। বাংলাদেশ কোচ জেমি ডে ৪-৪-২ ফরমেশনে দল সাজিয়েছিলেন। কাল তাঁর বোলিং ফিগার ১০-১-২৮-২। বসুন্ধরার স্প্যানিশ কোচ অস্কার ব্রুজোনের পছন্দ ৪-৩-৩ ফরমেশন। ৪-২-৩-১ ফরমেশনটা সেটাই তো বলছে। তবে আজ ৪-৩-৩ ফরমেশনকেই প্রাধান্য দেবেন বলে ইঙ্গিত মিলেছে। আর তারা ৪-৪-২ ফরমেশনেই খেলবে। ফর্মেশন ৪-৩-৩ এই ফর্মেশনে তিন ফরোয়ার্ডের দুজনই প্রয়োজনে মাঝমাঠে চলে আসবে। ফরমেশন পরিবর্তন করে ৪-৩-৩ থেকে ৪-৪-২ ডায়মন্ডে আনার পরে দলের পরিবেশও খুব একটা খারাপ নয়। অর্থনৈতিক টানাপোড়েনে থাকা ক্যাবচালকদের কাউন্সেলিংয়ের জন্য ৭১৮-৩৯১-৫৫৩৯ ফোন নম্বরে যোগাযোগের জন্য বলা হয়েছে। অন্তত শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে বোঝা গেল ৪-৩-৩ ফরমেশনের আক্রমণভাগে থাকছেন নেইমার, জেসুস ও উইলিয়ান। দলের জন্য সবচেয়ে সহজ ৪-৩-৩ ফরমেশন (সম্ভাব্য) সাজাবেন কোচ স্কালোনি। বিজ্ঞাপনের সূত্র হিসেবে লেখা ছিল প্রথম আলো-১৮/০৫/১৮। সংক্ষেপে লিখলে ১৮/০৯/১৮। ব্যাটিংয়ের সঙ্গে বোলিংয়েও (৪-০-১৯-২) দারুণ অবদান রেখেছেন অধিনায়ক। আজ যেমন কলিন্দ্রেসকে নাম্বার নাইনে রেখে ৩-১-৫-১ ফরমেশনে শুরু করেছিলেন। সব পর্যায়ের কোচদের পর্যন্ত শেখানো হয়েছিল ৪-৩-৩ ফর্মেশন। আইএনএফে বয়সভিত্তিক সব দলকেই খেলানো হয় ৪-৩-৩ ছকে। তিতের পছন্দের ফরমেশন ৪-৩-৩। শেষ পর্যন্ত সেটা দাঁড়িয়েছে ৮-১-২৯-২। বল দখলে রেখে আক্রমণাত্মক ফুটবলের বীজ বুনে দিতে শুরু থেকেই ৩-৪-৩ ছকে গড়ে তোলা হয় খেলোয়াড়দের। এশিয়ান গেমস ও সাফে ৪-২-৩-১ ছক থেকে বেরিয়ে ৪-৪-২ আক্রমনাত্মক ছক। ক্রাইসিস সেন্টারে ফোন করেও (৪১৬-৯২৯-৫২০০,৪১৬-৮৬৪-৫০৯৪) বিনা মূল্যে পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। জেমি ডের ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে দুই হোল্ডিং মিডফিল্ডারের একজন জামাল ভূঁইয়া। তাই ৪-৩-৩ ফরমেশনের দিকে ঝোঁকা। সাউথগেট জানতেন, তাঁর মিডফিল্ডারদের পক্ষে এই ৩-৫-২ ছকে মাঝমাঠ থেকে আক্রমণভাগে নিয়মিত সংযোগ ঘটানো সম্ভব না। ২১-০৩-১৯৯৩ হতে ০৭-০৫-১৯৯৭ সহকারী পরিচালক চলচ্চিত্র প্রকাশনা অধিদপ্তর, ঢাকা। মাধ্যমিক পর্যায় ৩১/১২/২০১১ এবং উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় ৩০/০৬/২০১১ তারিখ পর্যমত্ম স্বীকৃতি প্রাপ্ত। এমএস ৪৫৪ আইনগতভাবে মিসিসিপি কোড ৬৫-৩-৩ হিসাবে নথিভুক্ত আছে। ইকোনমি ক্লাসে সচরাচর আসনগুলো ২-৫-২ ভাবে বিন্যাসিত থাকে। ১৯৬৫ সালে লিচেস্টারের গ্রেস রোডে অনুষ্ঠিত বিপক্ষে পোতানো উইকেটে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ১৩-৯-১১-৮ লাভ করেন। সবাই প্রথম যে দান পায় তার হাতে ২/৩/৪টি করে মার্বেল জমা দেয়। খেলায় তিনি আটোঁসাটোঁ বোলিং করে (১০-০-২৭-২) দলকে উইকেটের ব্যবধানে জয়লাভে সহায়তা করেন। এবং উৎসব ১০/১১/১২ তারিখ পর্যন্ত থাকে। টোনড ব্রোঞ্জে নির্মিত পদকটির ব্যাস হয় ১-৩/১৬ ইঞ্চি। এমএস ৯ডব্লিউ আইনগতভাবে মিসিসিপি কোড ৬৫-৩-৩ হিসেবে নথিবদ্ধ আছে। ২০১৭-০৭-১১ তারিখে মঙ্গলবার বিকালে গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগার থেকে তারা মুক্তি পান বলে জেলার বিকাশ রায়হান জানান। ছবিটি পরীবাগ ফুটওভার ব্রিজের উপর থেকে তোলা (১৬/০২/২০১৯)। বিগত ০৭/১১/৮২ তারিখে মান উন্নীত থানা হিসেবে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি বেশকিছু আক্রমণাত্মক শট খেলেন; বিশেষ করে মার্ভ হিউজের উপর ৪-০-৩৮-০ চড়াও হন। ০১/০৮/১৯৬৮ সালে তিনি চরফ্যাসন কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। কলেজ সরকারি কলেজ করনের লক্ষ্যে মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক গঠিত পরিদর্শন টিম ২৩/০৬/২০১৩ তারিখে পরিদর্শন করেন। নিউজিল্যান্ড ওয়ার্নার পার্ক, বাসেতেরে ডিসেম্বর, ২০০৭ (৯ বল); ১০-১-২৭-৫ ২০ রানে বিজয়ী। ২৮/২/১৯১৫ তারিখে ভোরবেলা সুরেশ সদলবলে টহলে বেরিয়েছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বড়লাট যাবেন-তার নিরাপত্তার ব্যবস্থা পাকা করতে। এরপর ১৯৮৩ সালের ২৯শে মার্চ "কিশলয়" স্কুলের মূল ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় এবং ১১-০৯-১৯৮৩ তারিখে বিদ্যালয় ভবনটি উদ্বোধন করা হয়। বিডিআর-এর স্ট্যান্ডার্ড লোকোমোটিভ ছিল একটি শক্তিশালী ০-৬-৪টি ডিজাইন। প্রথমে, ধারাটির প্রথম লাইন ০-১-০ দিয়ে শুরু হয়। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সমন জয়ন্ত মারভান আতাপাত্তুর উইকেট নিয়ে বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৮-১-১৭-২। "দ্য টেম্পলার রিভিলেশন", ১৯৯৭, আইএসবিএন ০-৬৮৪-৮৪৮৯১-০। এছাড়া, প্রফেসর ডক্টর মামনুনুল কেরামত ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হিসেবে ১৬/০৫/২০০৮ থেকে ২৫/০২/২০০৯ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন (২১-০৫-২০০৮ থেকে ০৯-০৬-২০১০ পর্যন্ত)। হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে ১৪ মার্চ ২০০৪ (১২ বল) ১০-১-১৯-৪ উইকেটে জয়ী। এই মন্ত্রটি ১-২-৫ অক্ষরবিশিষ্ট। তবাকাতে ইবনে ছাআদ ২/৩৫৬/৩৫৭; সিয়ারু আলামিন নুবালা ২/২৪৪)। ২০-০৭-২০১২ তারিখ প্রকাশিত দৈনিক প্রথম আলো। অভিষেক খেলার সাত বছর পর ১৯৭৭ সালে ম্যালকম ন্যাশের এক ওভার থেকে নির্দয়ভাবে পিটিয়ে ৩৪ রান তুলেন (৬-৪-৬-৬-৬-৬)। ইনিংসে তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৭২-১৬-১৫০-১। অতঃপর ০৫/০২/২০০৫ তারিখ হতে মনোহরগঞ্জ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়। "মফিজুদ্দিন আহমদ হাজারিকা" (৩০/৮/১৮৭০ ২৯/১০/১৯৫৮) বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকের একজন অসমীয়া কবি সাহিত্যিক। এটি রিলিজ হয় ০৮-০৮-০৮ তারিখে। খেলায় রামাদিন ৯৮-৩৫-১৭৯-২ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন যা প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটের ইতিহাসে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ওভার বোলিং করার রেকর্ড গড়েন। ১৮-০৪-০৮এ লাইভ কারেন্ট মেডিয়া কে ওয়েব মেডিয়া স্বত্ব প্রদানের জন্য ৫০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি। সাইপ্রাস ৬৬৯ সালের দিকে কিছু সময়ের জন্য স্বাধীনতা অর্জন করে কিন্তু মিশরের আমাসিস (৫৭০-৫২৬/৫২৫) আবার দখল করে নেয়। রাষ্ট্রপতি আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর ১-৮-২০১৭ থেকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসাবে ঘোষণা করেন। ২৩/০৫/২০০৩ বিদ্যালয়ের অনুষ্টানে বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সৈনিক বিপ্লবী বিনোদ বিহরী চৌধুরীর আগমন ৪। খেলায় তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৬২-৩৭-৬৯-৫। বিদ্যালয়টি ০১/০১/১৯৭০ সাল হতে জুনিয়র এবং ০১/০১/১৯৭১ সাল হতে মাধ্যমিক হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর দ্বিতীয় ইনিংসে মিতব্যয়ী বোলিং পরিসংখ্যান করেন ২২-১৫-১৭-৩। খেলার প্রতিযোগিতায় এটি ৩১/২-২১/২ পয়েন্টের ব্যবধানে জয়ী হয়। প্রথম ইনিংসে ১২-৬-১৪-২ দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭-৯-১৭-১। ২১-০৫-২০০৮ হতে ১০-০২-২০১০ ভাইস চেয়ারম্যান ফিল্ম সেন্সর বোর্ড, ঢাকা। ১৯-০২-২০১৪ হতে ১১-০২-২০১৭ মহাপরিচালক বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ, ঢাকা ০৯-০৬-২০১০ হতে ১৯-০২-২০১৪ মহাপরিচালক চলচ্চিত্র প্রকাশনা অধিদপ্তর, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে বরিস স্পাস্কি'র বিরুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে ১২১/২-১১১/২ পয়েন্টের ব্যবধানে জয়ী হয়ে শিরোপা অক্ষুণ্ন রাখেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীকে প্রথম বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ২৯/১২/২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে। মাধ্যমিক একাডেমিক স্বীকৃতি অর্জন করে ০১/০১/১৯৯০ সনে এবং ১৯৯৩ সনে এম পি ভুক্ত হয়। উদাহরণ স্বরূপ ১০-০৩-২৭-২ এটি বুঝায় বোলার ১০টি ওভার করে ওভার ম্যাডেন, ২৭ রান দিয়ে উইকেট নিয়েছে। ৯০৫-৩৬৬-৮৭৯১ নাম্বারে বা (টোলমুক্ত) ১-৮০০-৬৬৮-১১৪৬ নাম্বারে যোগাযোগ করে সাক্ষাৎ করা যাবে। তিনি ১৩-০৪-২০১৭ তারিখে দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসর গ্রহণ করেন বার্ধক্যজনিত কারনে। পর্যায়ে তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৮-২-১৬-৩। ০৮-০৩-১৯৯৮ হতে ১৯-১০-২০০৩ সিনিয়র তথ্য অফিসার তথ্য অধিদফতর, ঢাকা। ০৯/০২/২০১৯) ১৯৮৮ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে হলের নামকরণ করা হয়। ব্রহ্মখণ্ড, পঞ্চম অধ্যায়) বাসন্তীরাস এবং শ্রীমদ্ভাগবত বিষ্ণুপুরাণে (৫/১৩/১৪-৬১) শুধুমাত্র শারদরাসের বর্ণনা আছে। ০২ মার্চ (০২-০৩-২০১৭) রাতে জলের তোড়ে ভেঙে পড়েছে সেতুর পিলার ধরে রাখার অস্থায়ী একটি স্টিলের কাঠামো। ০৩-০৫-২০০৫ হতে ০৫-০২-২০০৬ উপ-প্রধান তথ্য অফিসার তথ্য অধিদফতর, ঢাকা। তার পিতা স্পেন্সার চ্যাপলিন (১৯৩৪/৫-১৮৯৭) এবং মাতা এলেন এলিজাবেথ স্মিথ (১৮৩৮-১৮৭৩)। শপথ গ্রহণের তারিখ- ১৬/০৭/২০১৬ইং ৩। এমএস ৪৫৪ আইনগতভাবে মিসিসিপি কোড ৬৫-৩-৩ হিসেবে নথিবদ্ধ আছে, এবং মহাসড়কটিকে মিসিসিপি ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোর্টেশন দ্বারা পরিচালনা করা হয়ে থাকে। তারা হাফ ব্যাকদের (২-৩-৫ এর "৩" জন) থেকে আলাদা। ২০১০ সালের বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশীপে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বিশ্বনাথন আনন্দের প্রতিপক্ষ হন ৬১/২-৫১/২ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলেন। খেলায় তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ৬-২-২১-১। তন্মধ্যে পাম্পলোনায় ভিক্টর বোলোগানের সাথে যৌথভাবে ৩১/২/৬ পয়েন্ট লাভ করেছিলেন। ভেরিটির দুই ওভার থেকে ০-৬-২-৬-৬-০ ০-০-৬-৬-০-৬ রান তুলেন। মোহাম্মদ শমী গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনে তার সেরা বোলিং করেন (১০-১-৫০-৪)। ;মাদ্রাসা গাড়াখোলা দাখিল মাদ্রাসা ১৯৭৪ইং সালে স্থাপিত গাড়াখোলা দাখিল মাদরাসা ০১/০১/১৯৭৪ সালে স্থাপিত। "দ্য ড্রিম" ২৮/৮/১৯৯৮ এ, কিং-এর "আই হ্যাভ ড্রিম" উক্তির পঁয়ত্রিশতম বার্ষিকীতে উৎসর্গ করা হয়। পরবর্তীতে ৫৭৮ নং স্মারক ১৩/০৭/১৯৬৩ তারিখ ৯ম এবং ২৮৫ নং স্মারক ২৬/০৫/১৯৬৪ তারিখে ১০ম শ্রেণী খোলার অনুমতি পায়। // phone ০১৭০৬৯০৪৮৮৩ +৮৮০১৭১১০৬৫০৪৪ এর নম্বর হচ্ছে ০৫৫২৬-৭২১৪৭ এবং ০১৭৩৩৩৯০১৯২। একই সঙ্গে ০১৭২৯২৮৪২৫৭ নম্বরে বিকাশের মাধ্যমে এবং। কোনো ব্যক্তি তার খোঁজ পেলে ০১৭২০৬৬০১৩৬ নম্বরে ফোন করে জানানোর জন্য কামাল বিল্লাহ অনুরোধ করেছেন। বিস্তারিত জানতে ইউএস-বাংলার সব সেলস অফিস, ট্রাভেল এজেন্ট অথবা ১৩৬০৫ অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৬ নম্বরে যোগাযোগ করতে হবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যের জন্য ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৮০৬ এবং ১৩৬০৫ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য যাত্রীদের অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া কোনো অনুসন্ধান থাকলে ০১৯৮৮৩৩৭৭৩৩ নম্বরে যোগাযোগ করে জানা যাবে। সহায়তার জন্য সুনীল পালের এই নম্বরে ০১৭৩২৩৭১২৩৯ ফোন করা যাবে। মোবাইল ব্যাংকিং রকেটে টাকা পাঠাতে চাইলে ০১৯৪৩৮৪৫৮২৭৫ নম্বরে পাঠাতে পারেন। কলসেন্টারে +৮৮০৯৬০২৬৬৬৭০৭ নম্বরে ফোন করতে পারেন। তবে কেউ যদি তাঁকে সহায়তা করতে চান, তাঁর মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে পারবেন-০১৭৫৬১৮৮০১৪। এ ছাড়া বিকাশেও টাকা পাঠাতে পারেন, নম্বর ০১৬৮২৫৪৫৫৯৮। উৎসবে যোগ দেওয়ার জন্য নিবন্ধন করতে হবে ০১৮৫১৮৬৯৩৫৭ এবং ০১৯৫৩৫৯৫৩৭৯ নম্বরে। অলওয়েল থেকে চিকিৎসক পেতে ০৯৬৬৬৭৬৬০০০ নম্বরে ফোন করতে হবে। শাকিলের মা এর মধ্যেই একটি মোবাইলের (০১৮৮৫০৭৫৪৭৮) মালিক হয়েছেন এবং এই নম্বরে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। ০১৯০৯১১০৬০৬, ০১৯০৯১১০৬০৭, ০১৯২০১১১৬৬৬ ফোন নম্বরে কল করে ভ্রাম্যমাণ এই হাসপাতালের অবস্থান জানা যাবে। জরুরি কোনো তথ্যের প্রয়োজন হলে ০৯৬০২৬৬৬৭০৭ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। এ বিষয়ে তথ্যের জন্য ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৮০৬ ও ১৩৬০৫ নম্বরে যাত্রীরা যোগাযোগ করতে পারবেন। এই চারজনের অভিভাবকদের ঠিকানা সম্পর্কে তথ্য ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে অথবা ০১৭৪৫৭৭৪৪৮৭, ০২৯১১০৮৫ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। ডিএসসিসির হটলাইন নম্বরে (০৯৬১১০০০৯৯৯) ফোন দিয়ে বাসা-বাড়িতে বসে এই সেবা পাবেন নাগরিকেরা। জরুরি কোনো তথ্যের প্রয়োজন হলে এই নম্বরে (০৯৬০২৬৬৬৭০৭ নম্বরে) যোগাযোগ করুন। সেনোরার কেয়ার লাইন নম্বর (০৮০০০৮৮৮০০০)। শিল্পীকে সাহায্য করতে চাইলে ০১৭৭৯৭৫৯৪৪৮ নম্বরে নিজের ঠিকানা ও টাকা পাঠিয়ে সিডিগুলো সংগ্রহ করা যাবে। আমাদের নম্বর হচ্ছে ০৯৬১১০০০৯৯৯। হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল রোড (উত্তর থেকে আগত) প্রয়োজনে ৯৯৯,১০০, ৯৫৫৯৯৩৩,০১৭১৩৩৯৮৩১১ ও ০১৭১১০০০৯৯০ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। ডাঃ শেলী বিশ্বাস সহকারী সার্জন ০১৮৩০৩৬৯১৩২ ১৯। ডাঃ তৌফিক শহীদ সহকারী ডেন্টাল সার্জন ০১৭১৬৫৯০০৫৩ ১০। ডাঃ মোঃ হাসান মেডিকেল অফিসার ০১৯১১০৫৫২০৬ ৮। ডাঃ রাকিবুল হাসান মেডিকেল অফিসার ০১৮৪০২৯৫৬৬৬ ১৫। ডাঃ অন্জন কুমার দে মেডিকেল অফিসার ০১৭১৫৩২২০২১ ১৪। ডাঃ জাবেদ জাহাঙ্গীর জুনিয়র কনসালটেন্ট (অর্থো) ০১৭১১৪৪১২৮৫ ৪। ডাঃ সুবর্ণা রহমান মেডিকেল অফিসার ০১৭২০৫০৪৬৫০ ১৬। ডাঃ মঈনুল আহছান মেডিকেল অফিসার ০১৮১৯৬৪২৪৮৮ ১২। ডাঃ নারায়ন ধর মেডিকেল অফিসার ০১৭১৪০৪৩৬৪৮ ৯। ডাঃ গৌরী চক্রবর্তী সহকারী সার্জন ০১৬৮৪৩৪৫৬০৬ ২২। ডাঃ মোঃ রেজাউল হক উপজেলা স্বাস্থ্য পঃ পঃ কর্মকর্তা ০১৮৩৫১৩৮০৪২ ২। ওই সময় পুলিশ জানায়, মুহম্মদ জাফর ইকবাল তার স্ত্রী ইয়াসমিন হককে ০১৬২৯৯৬৭৫৫১ নম্বর থেকে মেসেজের মাধ্যমে হুমকি দেওয়া হয়েছে। ডাঃ রোমেল চৌধুরী সহকারী সার্জন ০১৭১২৮৮৬৭৫২ ১৭। ডাঃ সত্যজিৎ ধর জুনিয়র কনসালটেন্ট (এ্যানেসঃ) ০১৭১১৩৭৪৯৫৪ ৬। ডাঃ মাসুদ কবির শাহ মেডিকেল অফিসার ০১৬৭৬৩০৫০৪২ ১৩। ডাঃ মারুফ-উল-কাদের জুনিয়র কনসালটেন্ট (শিশু) ০১৯১১২২৩২৩৭ ৩। ডাঃ লিটন দাশ মেডিকেল অফিসার ০১৯১১৫১৭৬০৭ ১১। ডাঃ হীরক কুমার পাল আবাসিক মেডিকেল অফিসার ০১৭১১৯০৬৯৯৪ ৭। ডাঃ সৌমিত্র দাশ সহকারী সার্জন ০১৭১৮২৪৪৬০৮ ২৩। ডাঃ রায়হান উদ্দিন চৌধুরী সহকারী সার্জন ০১৭১১৭৯৯৫৯৪ ২০। ডাঃ মেশকাতুল আলম রাশেদী জুনিয়র কনসালটেন্ট (চর্মও যৌন) ০১৮১৯০৬৫৭৫১ ৫। ডাঃ রায়হান সাজ্জাদ সহকারী সার্জন ০১৯১৪২৩৭১৮২ ২১। ডাঃ আমিনুল ইসলাম মেডিকেল অফিসার ০১৮১৮২১৭০১০ ১৮। আন্তর্জাতিক কোড সহ ডায়াল করতে হলে এভাবে ডায়াল করতে হবে- +৮৮০১১১২৩৪৫৬৭৮ যেখানে +৮৮০ হলো বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ডায়ালিং কোড। এদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হচ্ছে, বেইজিংয়ের বাংলাদেশ দূতাবাসে একটি হটলাইন খোলা হয়েছে, যার নম্বর: +৮৬১৭৮০১১১৬০০৫ বিজ্ঞপ্তিতে উহান শহরে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের বিচলিত না হয়ে চীনের সরকারের নির্দেশনা মেনে চলবার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এগুলো হলো: ০১৯৩৭০০০০১১ ০১৯৩৭১১০০১১ ০১৯২৭৭১১৭৮৪ ০১৯২৭৭১১৭৮৫ আরো পড়ুন: করোনাভাইরাস থেকে নিজেকে যেভাবে নিরাপদ রাখবেন করোনাভাইরাস গাইড: আপনার প্রশ্নের উত্তর বাংলাদেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত, সতর্ক থাকার নির্দেশনা মাস্ক পরে কি ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানো যায়? এক নজরে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস: (২৭শে মার্চ পর্যন্ত) ২৭শে মার্চ নতুন করে শনাক্ত হয়েছে চারজন মোট করোনাভাইরাস শনাক্ত ৪৮ জনের মধ্যে গত ২৪ ঘন্টায় ১০৬ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়েছে ২১শে জানুয়ারি থেবে সর্বমোট পরীক্ষার সংখ্যা ১০২৬ মোট সুস্থ হয়েছেন ১১ জন আইইডিসিআরের যোগাযোগের জন্য ০১৯৪৪৩৩৩২২২ অথবা ১০৬৫৫ নম্বরে যোগাযোগের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়া, সাইবার হয়রানি থেকে সুরক্ষা দিতে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগে একটি সাইবার হেল্প ডেস্কও রয়েছে৷ এই হেল্পলাইন (০১৭৬৬৬৭৮৮৮৮) সপ্তাহের সাত দিন, ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে। এছাড়া অপর হটলাইন নম্বরগুলো হলো: ০১৯৪৪৩৩৩২২২ ০১৯৩৭০০০০১১ ০১৯৩৭১১০০১১ ০১৯২৭৭১১৭৮৪ ০১৯২৭৭১১৭৮৫ ০১৫৫০০৬৪৯০১ ০১৫৫০০৬৪৯০২ ০১৫৫০০৬৪৯০৩ ০১৫৫০০৬৪৯০৪ ০১৫৫০০৬৪৯০৫ আইইডিসিআরের যোগাযোগের জন্য ০১৯৪৪৩৩৩২২২ অথবা ১০৬৫৫ নম্বরে যোগাযোগের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। // time ১২ মি. সময় ৯ঃ৪০ জলাধারটি লম্বায় ৩ মিটার,চওড়ায় ১.২ মিটার এবং গভীরতায় ০.১৫ মিটার হতে পারে। এবার৩.৩৫ মিটার, ১.৫২ মিটার চওড়া একটি স্বচ্ছ পলিথিন বিছিয়ে কৃত্রিম জলাধারটির তলা ও পাড় ঢেঁকে দিতেহবে। পুকুরের পাড়ের উপরিভাগে ২.৫মিটার চওড়া হলে ভালো। তবেঘরের দৈর্ঘ্য যাই হোক না কেন প্রস্হ ৪.৫-৯.০ মিটারের মধ্যে হতে হবে। এদেশের নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর, পুকুর, দিঘি, প-াবন ভূমিইত্যাদি অভ্যন্তরীণ মুক্ত ও বদ্ধ জলাশয়ের মোট পরিমাণ হচ্ছে প্রায় ৪.৭ মিলিয়ন হেক্টর। প্রতিটি বীজতলার আকার ১০ মিটারী ৪মিটার জায়গার মধ্যে নালা বাদ দিয়ে ৯.৫মিটারী ১.৫মিটার হবে। এছাড়াও ম্যালাথিয়ন বা সুমিথিয়ন নামক কীটনাশকের যেকোনো একটি ১০ লিটার পানিতে ১০ মি.লি. মিশিয়ে ছিটিয়ে দিতে হবে। জমিতে মাদার উচ্চতা হবে ১৫-২০সেমি., প্রস্হ হবে ২.৫ মিটার এবং লম্বা জমির সুবিধামতো নিতে হবে। এরপর মাটি কুপিয়ে ৫ সেমি উঁচু করে ৩মি. দ্ধ ১ মি. আকারের বেড বা কেয়ারি তৈরি করতে হবে। শিং ও মাগুর মাছ চাষের জন্য পুকুর ১-১.৫ মিটার গভীর হওয়া দরকার। পুকুরে ১-১.৫ মিটার পানির গভীরতায় শতকে ১ কেজি হারে চুন ও ১ কেজি লবণ প্রয়োগ করলেআক্রান্ত মাছগুলো ২ সপ্তাহের মধ্যে আরোগ্য লাভ করে। প্রতিকেজি খাবারের সাথে ২০০ মি.গ্রাম ক্লোরামফেনিকল পাউডার মিশিয়ে সরবরাহ করতে হবে। পুকুরেপানির গভীরতা ১-১.৫ মিটার হলে ভালো। বছরে কমপক্ষে ৮-১০ মাস ১.২ থেকে ১.৮ মিটার (৪-৬ ফুট)পানি থাকে এমন পুকুর নির্বাচন করাতে হবে। ঘরটি পাড় থেকে ১.২ থেকে ১.৫ মিটার (৪-৫ ফুট) ভিতরে পানির উপর হবে যেন শুকনো মৌসুমেপানি কমে গেলেও বিষ্ঠা ও উচ্ছিষ্ঠ খাদ্য মাটিতে না পড়ে পানিতে পড়ে। পানির উপরিভাগ থেকে ঘরের মেঝের দুরত্ব০.৪৬-০.৬ মিটার (১.৫-২ফুট) এবং মেঝে থেকে ঘরের চালার উচ্চতা হবে ১.২-১.৫ মিটার (৪-৫ ফুট)। এদের গভীরতা ০.৫-০.৮ মিটার হলে ভালো হয়। দুধে উপস্হিত রোগ উৎপাদনকারী জীবাণু ওএনজাইম ধ্বংস কল্পে দুধের প্রত্যেক কণাতে ১৪৫ ফা: (৬২.৮) তাপমাত্রায় ৩০ মি. সময়কাল অথবা ১৬২ ফা:(৭২.২ফা) তাপমাত্রায় ১৫ সেকেন্ডে সময়কাল পর্যন্ত উত্তপ্ত করাকে পাস্তুরিকরণ বলে। নিম্নতাপ দীর্ঘ সময় পাস্তুরিকরণঃ ৬২.৮০ সে. তাপ ৩০ মি. সময়ের জন্য। ৬ষ্ঠ আমের প্রান্তিক উপযোগ শূন্য এবং ৭মআমের প্রান্তিক উপযোগ ঋণাত্নক অর্থাৎ -১.০০ টাকা। সমুদ্র সমতল থেকে বাকি অঞ্চলগুলো যেমন- দিনাজপুরের উচ্চতা ৩৭.৫০ মিটার, বগুড়ার উচ্চতা ২০ মিটার,ময়মনসিংহের উচ্চতা ১৮ মিটার এবং নারায়ণগঞ্জ ও যশোরের উচ্চতা ৮ মিটার। কয়লাক্ষেত্রের কয়লা উত্তোলন শুরুর পর থেকে ফেব্রুয়ারি,২০১২ পযন্ত প্রায় ৩.৯৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা উত্তোলন করা হয়। ১ মিটার প্রস্হ রেলপথ মিটারগেজ এবং ১.৬৮ মিটারপ্রস্হ রেলপথ ব্রডগেজ নামে পরিচিত। এর মধ্যেপ্রায় ১.৫ মিলিয়ন লোক প্রত্যক্ষভাবে নদীভাঙনের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ২০০৫ সালের পিরামিডথেকে দেখা যায় ৬০ থেকে ৯০ বছরের ঊর্ধ্বে জনসংখ্যা ১.৫ মিলিয়নের কম এবং পুরুষের চেয়ে মহিলার সংখ্যা বেশি। আঁচড়ার ১.৫ মি. লম্বা একটি দণ্ড থাকে। খাড়া জাল বাঁশের কাঠামোর মধ্যে এমন ভাবে লাগানো হয় যে, জালের গোড়ায় চাপ দিলে এর ভিতরের অংশ পানির প্রায় ১.২ মি. উপরে উঠে আসে। এটি লম্বায় ৬-১৮ মি. এবং চওড়ায় ৩-১৪ মি. পর্যন্ত হতে পারে। মাছ চাষের জন্য পুকুরের পানির গভীরতা কমপক্ষে ১.৫ মিটার থেকে ৩ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। এই পাথর টুকরাটি প্রায় ৩.৩৫ মিটার লম্বা ও ০.৯১ মিটার চওড়া। (২)নির্বাচিত স্হানে ৩ মিটার দৈর্ঘ্য ও ২ মিটার প্রস্হও ১.২ মিটার গভীরতা বিশিষ্ট পরিখা খননকরতে হবে; আক্রান্ত গাছের গোড়ার মাটিতে টিল্ট ২৫০ ইসি প্রতি লিটারপানিতে ০.৫ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করে দিতে হবে। গাছে ফল ধরার পর টিল্ট ২৫০ ইসি(প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলি) ১৫ দিন পর পর ৩-৪ বার স্প্রে করতেহবে। মাছের শরীরে উঁকুন হলে পুকুরে ডিপটারেক্স ০.২৫-০.৫ মি.গ্রাম/লিটার হারে সপ্তাহে ১ বার হিসাবে পরপর ৩ বারপ্রয়োগ করতে হবে। পাকিস্তানি সৈন্যরা ২৫শে মার্চ রাত ১১.৩০ টায় ঢাকা সেনানিবাস থেকে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে। মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি পারিবারিক খাবার ২৫০মি. লি. বাটির আধ বাটি করে দিনে ৩-৪ বার দিতেহবে এবং ১-২ বার পুষ্টিকর নাশতা দিতে হবে। মায়ের বুকের দুধের পাশাপাশি ২৫০ মি. লি. বাটিরএক বাটি করে দিনে ৩ বাটি খাবার ৩-৪ বার দিতেহবে এবং ১-২ বার পুষ্টিকর নাশতা দিতে হবে। ২. একক কোর্ট- দৈর্ঘ্য ৪৪ ফুট (১৩.৪ মিটার)এবং প্রস্হ ১৭ ফুট (৫.০৬ মিটার)। ৩. দ্বৈত কোর্ট- দৈর্ঘ্য ৪৪ ফুট (১৩.৪ মিটার)এবং প্রস্হ ২০ ফুট (৬.১ মিটার)। ৫. পোস্ট- সমতল একটি কোর্টের মেঝে থেকেখুঁটি দুটির উচ্চতা ১.৫৫ মিটার অথবা ৫ফুট ১ ইঞ্চি হবে। ১. কোর্ট- বাস্কেটবল কোর্টের দৈর্ঘ্য ২৮.৬৫ মিটারবা ৯৪ ফুট এবং প্রস্হ ১৫.২৪ মিটার বা ৫০ ফুট। ৯. স্কোরিং পয়েন্ট - খেলা চলাকালীন কোনো খেলোয়াড় ৬.২৫ মিটারের বাইরে থেকে স্কোর করলে ৩ পয়েন্ট, ৬.২৫মিটারের ভিতর থেকে স্কোর করলে ২ পয়েন্ট এবং একটি ফ্রি থ্রো থেকে স্কোর করলে ১ পয়েন্ট হয়। মধ্যরেখার প্রান্তবিন্দু হতেউভয় দিকে ৪.৫ মিটার দূরে মধ্যরেখার সমান্তরালে মাঠের ভেতরে ১৫ সেন্টিমিটার লম্বা বদলি লাইন থাকবে। আইনকানুন :১. হকি খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য ৯১.৪০ মিটার (১০০ গজ) এবং প্রস্হ ৫৫.০০ মিটার (৬০ গজ)। ৪. শ্যুটিং সার্কেল- ব্যাক লাইনের সমান্তরালে ১৪.৬৩ মিটার (১৬ গজ) দূরে মাঠের মধ্যে ৩.৬৬ মিটার (২ গজ)দৈর্ঘ্যের একটি রেখা টানতে হবে। অর্ধবৃত্তের লাইন হতে ৫ মিটার দূরে ৩০০ মি.মি. লম্বা ও ৩০ মিটার ফাঁকা দিয়ে ভাঙা লাইনঅঙ্কন করতে হবে। ফ্লাগ পোস্টের উচ্চতা কমপক্ষে১.২০ মিটার ও সর্বোচ্চ ১.৫০ মিটার হবে। বলের পরিধি ২২৪ মি.মি.হতে ২৩৫ মি.মি. বলের রং হবে সাদা। ২২. পেনাল্টি স্ট্রোক মারার প্রক্রিয়া : গোললাইন হতে মাঠের দিকে ৭ গজের (৬.৪০ মিটার) চিহ্নিত স্হান হতে পেনাল্টিস্ট্রোক মারতে হবে। শটপুট সার্কেল : বৃত্তের ব্যাস দাগের ভিতর পর্যন্ত ২.১৩৫ মি.। বৃত্তের মাঝ বরাবর উভয় পার্শ্বে ০.৭৫ মি. বাড়ানোথাকবে। গোলক নিক্ষেপের স্টপ বোর্ড : দৈর্ঘ্য ১.২১ মি. থেকে ১.২৩ মি.। এখানে দেখা যাচ্ছে, ১.৯১ মি. উচ্চতা কেউই পার হতে পারেনি। ১.৮৮ মি. উচ্চতা সবাই দ্বিতীয় চেষ্টায় অতিক্রমকরেছে। এখানে দেখা যাচ্ছে, ১.৮৯ মি. উচ্চতা ক এবং খ অতিক্রম করেছে। বারউপরে তুলে ১.৯১ মি. ঐ দুই জন ১টি করে লাফ দিয়ে ক অকৃতকার্য হয়েছে এবং খ অতিক্রম করেছে। এখানে দেখা যাচ্ছে ১.৯৪ মি. উচ্চতা কেউই অতিক্রম করতে পারেনি। ১.৯২ মি. উচ্চতা সবাই অতিক্রম করেছে, তবেক, খ, গ করেছে তৃতীয় চেষ্টায় এবং ঘ করেছে দ্বিতীয় চেষ্টায়। এখানে দেখা যাচ্ছে, গ ও ঘ দুজনেই ৭.৬০ মি. দূরত্ব অতিক্রম করেছে। গ-এর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দূরত্ব হলো ৭.৫৫ মি. ও ঘ-এর ৭.৫০ মি., সুতরাং গ ১ম ও ঘ ২য় এবং ক ৩য়। ফাদার গিলেস্পির লেখা চিঠি থেকে আমরা জানতে পারি যে, ১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দের ২রা সেপ্টেম্বর, শুক্রবার,বিকেল আনুমানিক ৩.৪৫ মিনিটের সময় আর্চবিশপ গাঙ্গুলী হঠাৎ অসুস্হ হয়ে পড়েন। ৪. মধ্যরেখার লাইন বরাবর পার্শ্ব রেখার ৫০ সে:মি: থেকে ১ মিটার দূরে দুপাশে ২.৫৫ মিটার উচ্চতায় দুটি গোলাকারও মসৃণ দণ্ডের সাথে ১ মিটার চওড়া ৯.৫০ মিটার লম্বা জাল টানানো হয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে জালের উচ্চতা হবে২.৪৩ মিটার এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ২.২৪ মিটার। ফিতার বাইরের পার্শ্ব দিয়ে খাড়াভাবে লাগানো ১.৮০ মিটার লম্বা ও ১০মিলিমিটার চওড়া দুটি দণ্ড থাকবে। খ. টেক অফ বোর্ডের দৈর্ঘ্য ১.২১-১.২২ মিটার, প্রস্হ ২০ সে:মি: ( ২ মিলিমিটার কমবেশি হতে পারে) উচ্চতা ১০সে:মি:। প্রস্হ ২.৭৫-৩.০০ মিটার এবং গভীরতা ৩০ সেন্টিমিটার। গোলপোস্টউচ্চতায় ২.৪৪ মিটার (৮ ফুট) এবং এক পোস্ট থেকে অন্য পোস্টের দূরত্ব ৭.৩২ মিটার (২৪ ফুট)। প্রত্যেক পেনাল্টি মার্ককে কেন্দ্র করে ৯.১৫ মিটার (১০ গজ) ব্যাসার্ধ নিয়ে পেনাল্টি এরিয়ার বাইরে একটি বৃত্তচাপআঁকতে হবে। ৭. পিচ- ক্রিকেট খেলার পিচ দৈর্ঘ্য ২০.১২ মিটার (২২ গজ) ও প্রস্হে ৩.০৫ মিটার (১০ ফুট) হয়ে থাকে। ৯. বোলিং এবং পপিং ক্রিজ- উইকেটের সাথে একই রেখায় বোলিং ক্রিজ হবে যার দৈর্ঘ্য ২.৬৪ মিটার (৮ ফুট ৮ ইঞ্চি)। বোলিং ক্রিজের সামনে ১.২২ মিটার (৪ ফুট) সমান্তরালভাবে টানা হবে পপিং ক্রিজ। ফাস্ট বল গুডলেন্হে অর্থাৎ পপিং ক্রিজের ১.২১থেকে ১.২২ মিটার/গজ এর মধ্যে ফেলতে হয়। এর উচ্চতা ৩৬ মিঃ (১১৮ ফুট)। বান্দ-ই-কায়সার প্রায় ৫০০ মিঃ লম্বা একটি রোমান ওয়্যার যা কারুন নামক স্থান অতিক্রম করেছে। ভোর ৬ঃ৩০ টায় ইসরায়েলি হেলিকপ্টার প্যারাট্রুপার ব্যাটেলিয়নের অধিকাংশ কারামেহ শহরের উত্তরে অবতরণ করাতে শুরু করে। এই স্থানের পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিকে একটি ২০ মিঃ গভীরতাবিশিষ্ট খাল আছে। নতুন রানওয়ে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম নাসির ১৯৯৬ সালের ১২ এপ্রিল ১৬ঃ০০ ঘটিকায় এই রানওয়ের উদ্বোধন করেন। নিয়ম অনুযায়ী, "ডেরিক" এর নতুন পর্বগুলো শুক্রবার রাতে ৮ঃ১৫টায় প্রচারিত হতো। যাত্রাপথের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য স্টপেজ হল বর্দ্ধমান সকাল ৭ঃ৪৬), (সকাল ৮ঃ৪৪), সাঁইথিয়া রামপুরহাট (সকাল ১০ঃ০৫)। যেখানে ফাটলের স্থানচ্যুতি ছিল প্রায় ১৮ মিঃ (সঠিকটা মিঃ কম বা বেশি হতে পারে)। সকাল ১১ঃ৩০ মিনিট থেকে প্রায় রাত ১০ঃ০০ পর্যন্ত সারাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধ ছিল। এটি প্রতি সপ্তাহের সোমবার হতে শুক্রবার রাত ৯ঃ৩০ মিনিটে প্রচারিত হয়। এমনিতে এরা ৪-৪০ মিঃ (২৬-১৩০ ফুট) গভীর জলে থাকতে ভালোবাসে তবে এদের ১,০৮৩ ফুট গভীর জলেও থাকতে দেখা গেছে। সকাল ১১ঃ৩০ মিনিটে ভৈরব রেল সেতুর অদূরে দুষ্কৃতিকারীরা ব্যারিকেড সৃষ্টি করে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ট্রেন গতিরোধ করে অগ্নিসংযোগ করে। এবং গ্রীনিচের পূর্বেঃ ৮৯ ডিগ্রী ৫২ মিঃ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯০ ডিগ্রী ০৩ মিঃ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত। ভারতীয় দাবী অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর রাত ১৩ঃ৪০ মিনিটে "রাজপুত" প্রনালীর মধ্য দিয়ে বিশাখাপত্তনম ত্যাগ করে চলে যায়। যার প্রত্যেক দিকের দৈর্ঘ্য ২০ মিঃ (প্রায় ৬৬ ফুট), যার মধ্যে চারটি বড় বড় খিলান যা চারটি বড় রাস্তার নির্দেশক। ২০০২ সালে জেলাটির বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ২৪২৪ মিঃমিঃ। ৪-৭ মিঃ ব্যাসবিশিষ্ট্য এসব কূয়ার গভীরতা ছিল মাত্র ২০ মিঃ। ব্যাস ২৯ মিঃমিঃ থেকে ৩১ মিঃমিঃ। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে গড় উচ্চতা ১৪ মিঃ(৪৬ ফুট)। এটির উচ্চতা প্রায় ৭৭ মিঃ (২৫৩ ফুট)। এই মসজিদের উপরের প্রধান গম্ভুজের সর্বোচ্চ উচ্চতা ৪০ মিঃ এবং এর প্রবেশদ্বার উচ্চটায় ৩৫ মিঃ। প্রথম আন্তর্জাতিক বিমান মালে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, মালদ্বীপ থেকে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স এমএইচ১৮৮ মালেশিয়ান সময় সকাল ০৯ঃ৩০ ঘটিকায় পৌছায়। এই অংশে সর্ববৃহৎ সম্মুখভাগ বিদ্যমান, যার উচ্চতা ১৬ মিঃ এরিয়া সি দক্ষিণ-পূর্ব ১৬-৬১ শতাব্দী একক সমাধীসহ মোট ১৯ টি সমাধী। এই গুহাটির বেশিরভাগ স্থান দখল করে আছে একটি ১৪ মিঃ দৈর্ঘ্যের বুদ্ধ মূর্তি। এই প্রধান প্রার্থনা কক্ষের ছাদের মধ্যভাগে একটি কেন্দ্রীয় গম্বুজ আছে, যা ভূমি থেকে ৫০ মিঃ উচ্চতায় অবস্থিত। ২০০৯ সালের নভেম্বর বৃহস্পতিবার কিবলা দেয়ালের দক্ষিণ মিনারের উপরের অংশ দিনব্যাপী ৭৫ মিঃমিঃ (৩ ইঞ্চি) প্রবল বৃস্টির কারনে ভেঙে পড়ে। এটি ৩২১ মিঃ (১০৫৩ ফুট) লম্বা এবং ২৮ তলা বিশিষ্ট। এটা ঢাকা রেলস্টেশন থেকে ১৬ঃ০০টার সময় ছেড়ে আসে এবং সিলেট রেলওয়ে স্টেশন ২২ঃ৪৫ এর সময় এসে পৌঁছায়। শুক্র এবং শনিবার এটি বিকাল ৩ঃ৩০ থেকে ৫ঃ৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রথম আভ্যন্তরীণ বিমান ফ্লাইট এমএইচ১২৬৩ কুয়ান্তান (কুয়ান্তান বিমানবন্দর) থেকে ০৭ঃ১০ ঘটিকায় পৌছায়। রবি থেকে বুধবার পর্যন্ত এটি সকাল ১০ঃ৩০ থেকে বিকাল ৫ঃ৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে। স্কুলটিতে ক্লাশ শুরু হয় সকাল ৭ঃ৪০ এবং শেষ হয় ১ঃ২৫এ। দুজনের মোট ১.৯ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি রয়েছে। " সাধারণ বিবেচনায় বছরে ১৪মি.মি. -- কিংবা ১০০ বছরে ১.৪ মিটার -- সরে যাওয়া খুব বেশি বলে মনে নাও হতে পারে। বোমা বিস্ফোরণে আহত র‍্যাবের গোয়েন্দা শাখার প্রধান লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মারা গেছেন র‍্যাবের গণমাধ্যম শাখার প্রধান কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান জানিয়েছেন, ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে রাত ১২.০৫ মিনিটে তিনি মারা যান। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে কেবল ২০১৬ সালে এই কারণে বিশ্বে ১৫.২ মিলিয়ন মৃত্যু ঘটেছে । শুধু ফুটবলে খেলেই রোনালদোর আয় বছরে ৫৮ মিলিয়ন ডলার অন্যদিকে এই বছর বল ট্যাম্পারিংয়ের ঘটনায় চুক্তি বাতিল হওয়া সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের আয় ছিল প্রতি বছর মাত্র ১.৪৭ মিলিয়ন ডলার। "গর্ভকালীন অবস্থায় খালি পেটে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ৪.৫ মিলিমোল/লিটার থেকে ৫ বা সর্বোচ্চ ৫.৫ মিলিমোল/লিটার হতে পারে। যার মধ্যে রয়েছে দেশী পিস্তল, রিভলবার, ৭.৬৫ মিলিমিটার বন্দুক। ২০১৮ সালে এই পরিমাণ ছিল ২৫.৩৯ মিলিয়ন মেট্রিকটন- যা পুরো ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্যবহার করা চিনির চেয়েও বেশি। ষাটের দশকের শুরু থেকে নব্বুই দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত চিনির ব্যবহারের পরিমাণ বছরে ২.৬ মিলিয়ন টন থেকে ১৩ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে। কালুরঘাট, চট্টগ্রাম ২৬শে মার্চ, ১৯৭১ সন্ধ্যা ৭.৪০ মিনিটে চট্টগ্রামের কালুরঘাটে স্থাপিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ হান্নান শেখ মুজিবুর রহমানের লিখিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেন। সে হিসেবে চীনের গবেষকরা মনে করেন, দেশটিতে প্রায় ১০.৮ মিলিয়ন নিষ্কাম ব্যক্তি আছেন। জো বাইডেনের বক্তব্য শুনছেন ছেলে হান্টার বাইডেন (বামে), ২০১৬ মি. ট্রাম্পের অভিযোগ - ওবামা প্রশাসনে ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকার সময় ইউক্রেন এবং চীনে ছেলের ব্যবসায়িক স্বার্থে অবৈধভাবে প্রভাব খাটিয়েছিলেন জো. বাইডেন। ২০১৭ সালে ডায়রিয়ার জটিলতা সংক্রান্ত রোগে মারা গেছে প্রায় ১.৬ মিলিয়ন মানুষ যা শীর্ষ দশটি মৃত্যুর কারণের একটিতে পরিণত করেছে। একই বছর নবজাতকের অসুস্থতা জনিত জটিলতা-যার কারণে জন্মের পর প্রথম ২৮ দিনের মধ্যে বাচ্চার মৃত্যু হয় -তাতে শুধুমাত্র ১.৮ মিলিয়ন শিশু প্রাণ হারিয়েছে । বিবিসি বাংলায় আরও পড়ুন: একজন কূটনীতিক যখন গুপ্তচর হয়ে ওঠেন বিশ্বযুদ্ধের গোপন খবর বয়ে বেড়াচ্ছেন যে নারী গুপ্তচর উপহাস কিভাবে রাশিয়ার অস্ত্র হয়ে উঠলো নানা দেশের পাসপোর্ট নিয়ে ১৩টি অজানা তথ্য হাঙ্গর, ইঁদুর এবং কবুতরও বহু বছর ধরে এধরনের কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সাগরের তলদেশের গোলিয়াথ গ্রুপ- যেগুলো ২.৫ মিটার পর্যন্ত দৈর্ঘ্যে বাড়তে পারে- তারা একধরনের শব্দ সৃষ্টি করে যখন ডুবুরিরা নিজেদের মধ্যে কোন যোগাযোগ করে। গৃহস্থালি মিটারে দাম বেড়েছে প্রতি ঘনমিটারে ৯.১০ টাকা থেকে ১২.৬০ টাকা। গড়ে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৭.৩৮ টাকা থেকে ২.৪২ টাকা বাড়িয়ে ৯.৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সার উৎপাদন সার উৎপাদনের ক্ষেত্রে গ্যাসের মূল্য প্রতি ঘনমিটারে ২.৭১ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪.৪৫ টাকা করা হয়েছে, দাম বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৬৫ ভাগ। বিদ্যুৎ উৎপাদন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৩.১৬ টাকা থেক বাড়িয়ে ৪.৪৫ টাকা করা হয়েছে। শিল্প কারখানার পরিচালনা ব্যয় শিল্পখাতে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম প্রায় ৩৮ শতাংশ বাড়িয়ে ৭.৭৬ টাকা থেকে ১০.৭০ করা হয়েছে। টুইটারে ভারতীয় এক সাংবাদিকের করা একটি পোস্টই ১৬.৫ মিলিয়ন বার দেখা হয়েছে। হোয়াইট হাউজের ওভাল অফিসে বাবার ছবির পাশে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ফ্রেড ট্রাম্পের ২০০'র বেশি কর বিবৃতির উল্লেখ করে নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রতিবেদন করে যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রয়াত পিতা-মাতা তাঁদের সন্তানদের প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার দিয়ে গেছেন - কর সংক্রান্ত কাগজে উল্লেখিত রয়েছে যে এর বিপরীতে ৫২.২ মিলিয়ন ডলার কর দিয়েছেন তারা (প্রায় ৫%) - যেখানে আইন অনুযায়ী করের অঙ্কটা হওয়া উচিত ছিল ৫৫০ মিলিয়ন ডলার। ঐসময় তাঁরা সম্পদের মূল্যমান উল্লেখ করেছিল ৪১.৪ মিলিয়ন ডলার - যা আসলে ছিল এর চেয়ে বহুগুণ বেশি। প্রিন্স চার্লস ডাচি অব কর্নওয়েল থেকে বছরে ২২.৩ মিলিয়ন পাউন্ড আয় করেন। ২০০২ সাল থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মাদক বিরোধী প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে গড়ে দিনে ১.৫ মিলিয়ন ডলার যুক্তরাষ্ট্র ব্যয় করেছে। যুক্তরাজ্যে প্রায় ১.৪ মিলিয়ন দম্পতি একসাথে ব্যবসা পরিচালনা করছে যুক্তরাজ্যের সাউদাম্পটনের ৩৪ বছর বয়সী শ্যন ও'ল্যারি তার স্ত্রী ক্লেয়ারের সাথে কাজ করাটা পছন্দই করেন। " গবেষণাটিতে দেখা যায়, সাহারার দক্ষিণের আধা শুষ্ক অঞ্চল সাহলের যেখানে বায়ু বিদ্যুতের প্ল্যান্ট ছিল সেখানে প্রতিদিন ১.১২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত বৃদ্ধি পেয়েছে। ২১০০ সাল নাগাদ সাগর-পৃষ্ঠের উচ্চতা ১.১ মিটার পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। আইপিসিসির নতুন এই রিপোর্টে বলা হয়েছে ২১০০ সাল নাগাদ সাগর-পৃষ্ঠের উচ্চতা ১.১ মিটার পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। এসব কারণেই প্রতি লিটারে ১৫০ মি.গ্রা. এর বেশি ক্যাফেইন আছেন এমন পানীয়র ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হতে পারে। কিন্তু ভবন নির্মাণে ২০ মি.মি. রডের পরিবর্তে ১৬ মি.মি. রড ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তার এই পিপাটি লম্বায় তিন মিটার আর পাশে ২.১০ মিটার। এ জন্য তাকে দেয়া হয় ১.২৫ মিলিয়ন ডলার। স্পেনের রেয়াল মাদ্রিদে নয় বছর লোভনীয় সময় কাটানোর পর ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ৯৯.২ মিলিয়ন পাউন্ডে ইটালির ক্লাব য়্যুভেন্তাসে যোগ দিতে যাচ্ছেন। বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে, সর্বোচ্চ কলরেট ১.৫০ টাকা করার কথা বলা হলেও শেষ পর্যন্ত এটি ২ টাকা করার সিদ্ধান্ত হয়। ঢাকা, ২৬ মার্চ ২০২১ মি. মোদীর সফরের সময় বাংলাদেশের নানা প্রান্তে যে সহিংস বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ হয়েছে, তার প্রতি ইঙ্গিত করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ব্যানার্জি রবিবার বিকেলে হুগলী জেলার খানাকুলে এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রীকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন। এটির দৈর্ঘ্য ১৬.৬ মিটার, এবং প্রস্থ ৪.২ মিটার। ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তারা বলছেন, উড়োজাহাজটি আকাশে ওড়ার পরপরই স্থানীয় সময় সকাল ৮.৫৫ মিনিটে বিধ্বস্ত হয়। সুইজারল্যান্ডের এই তারকার সার্চ স্কোর খুব বেশি না হলেও বিজ্ঞাপন থেকে আয় ৪১.৫ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় ক্রিকেটাররা হলেন •বিরাট কোহলি •এমএস ধোনি •য়ুভরাজ সিং •সুরেশ রায়না •রাভিচান্দ্রান আশউইন •রোহিত শার্মা •হারভাজান সিং •শেখার ধাওয়ান বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম আছেন এই তালিকায় বাংলাদেশের আছেন তিনজন ক্রিকেটার •সাকিব আল হাসান, যার সার্চ স্কোর ১, বিজ্ঞাপন থেকে আয় ৬.৯৮ মিলিয়ন ডলার, অনুসরণকারী ৮.৮ মিলিয়ন। •মুশফিকুর রহিম, যার সার্চ স্কোর ১, বিজ্ঞাপন থেকে আয় ৭.৫৭ মিলিয়ন ডলার, অনুসরণকারী ৯.১ মিলিয়ন। •মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা, যার সার্চ স্কোর ১, বিজ্ঞাপন থেকে আয় ৭.৫৭ মিলিয়ন ডলার, অনুসরণকারী ৮.৫ মিলিয়ন। খাসোগজি হত্যাকাণ্ডের পর ওয়াশিংটনে সৌদি দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ, অক্টোবর ৮, ২০১৮ মি. খাসোগজি হত্যায় সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রত্যক্ষ ভূমিকা নিয়ে আরো তদন্তের জন্য জোর সুপারিশ করেছে জাতিসংঘ। কিন্তু ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিল আসবে ৪.৪৫ টাকা হারে। সেক্ষেত্রে বিল আসবে ৫.৭০ টাকা হারে। ৩০১ ইউনিট থেকে ৪০০ ইউনিট পর্যন্ত বিল আসবে প্রতি ইউনিট ৬.০২ টাকা হারে। চলতি বছরে পেঁয়াজের প্রতি কেজিতে উৎপাদন খরচ ১৯.২৪ টাকা, রসুনের ৩০.৮৭ টাকা, মরিচের ১৯ টাকা, সরিষা ৩৩.৮৪ টাকা এবং মসুর ডালের উৎপাদর খরচ ৪০.৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আলুর অভিজ্ঞতা কেমন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানান, গত বছর তারা আলুর উৎপাদন খরচ ঠিক করেছিলেন কেজি প্রতি ৮.৩২ টাকা এবং পরে বাজারে বিক্রির জন্য গড় দাম ২১/২২ টাকা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছিলো। ওই সময়ের ইহুদিদের কঙ্কাল থেকে দেখা গেছে যে তাদের গড় উচ্চতা ছিল ১.৬০ মিটার, আর বেশীরভাগ পুরুষের ওজন ছিল ৫০ কিলোগ্রামের একটু বেশী। প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার রাত ১০.৩০ মিনিট নাগাদ চকবাজারের চুরিহাট্টা জামে মসজিদ সংলগ্ন আসগর লেন, নবকুমার দত্ত রোড ও হায়দার বক্সলেন-এর মিলনস্থলে অগ্নিকাণ্ড সংঘটিত হয়। ব্রিটেনের এ সম্পর্কিত আরও যেসব বিষয় গুরুত্বপূর্ণ- •১৩.৪ মিলিয়ন স্থুল প্রাপ্তবয়স্ক আছে যারা ধূমপান করে না • ৬.৩ মিলিয়ন প্রাপ্ত বয়স্ক ধূমপায়ী রয়েছে যারা স্থুল নয় •১.৫ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি যারা একইসঙ্গে স্থুল এবং ধূমপায়ী স্থূলতা এবং ক্যান্সারের মধ্যে সম্পর্ক পরিষ্কারভাবে উঠে এলেও, এর পেছনে কি ধরণের জৈবিক প্রক্রিয়া কাজ করছে তা এখনো সম্পূর্ণভাবে ধারণা করা যায়নি। পরিসংখ্যান ওয়েবসাইট ট্রান্সফারমার্কট'এর তথ্য অনুযায়ী গত মৌসুমে মোট ৪'৪৬৮ মিনিট খেলেছেন তিনি আর গড়ে প্রতি ম্যাচে ৮২.৭ মিনিট মাঠে ছিলেন। ২০১৫ সালে এমন স্কুলের শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাড়ায় ২.৮ মিলিয়নে, দেশটির জাতীয় শিক্ষা পরিসংখ্যান জানাচ্ছে এ তথ্য। যা কিনা বর্তমানে ৩.৫ মিলিয়ন। মার্কিন জাতীয় পরিসংখ্যানের তথ্য বলছে, ২০১৭ সালের শরতে ৫০.৭ মিলিয়ন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে সরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮-২০১৯ সালে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য হচ্ছে ৫৭.৯০ মিলিয়ন ডলারের। গৃহস্থালি মিটারে দাম বেড়েছে প্রতি ঘনমিটারে ১২.৬০ টাকা। প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ৭.৩৮ টাকা থেকে ২.৪২ টাকা বাড়িয়ে ৯.৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সিএনজি গ্যাসের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি ঘনমিটার ৪৩টাকা এবং বিদ্যুৎ ও সারের জন্য ৪.৪৫ টাকা। হোটেল রেস্তোরায় প্রতি ঘনমিটার ২৩ টাকা, ক্যাপটিভ পাওয়ারে ১৩.৮৫ টাকা, শিল্প ও চা বাগানে ১০.৭০ টাকা, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে ১৭.০৪ টাকা। // measurement এটি লম্বায় ৬-১৮ মি. এবং চওড়ায় ৩-১৪ মি. পর্যন্ত হতে পারে। গোলক নিক্ষেপের স্টপ বোর্ড : দৈর্ঘ্য ১.২১ মি. থেকে ১.২৩ মি.। // fraction ১২০৯.৪৩২ এই পণ্যটির দাম ১২০৯.৩ ৳ রানীর মুনাফার হার ৮% ও ১৩.৩%। শ্রীলেখার ৫% ও ৭.৫%। ৫) যে মাটিতে অম্-াত্বক-ক্ষারত্মক মাত্র ৬.০ থেকে ৭.০সেসব মাটিতে গম ভালো হয়। এই অঞ্চলেরমাটির অম্-মান মাত্রা ৭.০ - ৮.৫। ধাপ- ২: সঠিকভাবে চাষের পর (১০দ্ধ১.৭৫) বর্গমিটার পরিমাণ ৪টি খণ্ড করা। সুষমখাদ্য তৈরির জন্য নির্বাচিত খাদ্য উপাদানের সাথে ০.৫-১% ভিটামিন ও খনিজ লবণের মিশ্রণ ব্যবহার করতে হবে। জলাধারটি লম্বায় ৩ মিটার,চওড়ায় ১.২ মিটার এবং গভীরতায় ০.১৫ মিটার হতে পারে। এবার৩.৩৫ মিটার, ১.৫২ মিটার চওড়া একটি স্বচ্ছ পলিথিন বিছিয়ে কৃত্রিম জলাধারটির তলা ও পাড় ঢেঁকে দিতেহবে। প্রয়োগ পদ্ধতি: বাছুরের বয়স অনুসারে দৈনিক ০.৫ থেকে ৩ লিটার পর্যন্ত খাওয়ানো যায়। কাফ স্টাটারের একটি নমুনা নিম্নে দেওয়া হলো-প্রয়োগ পদ্ধতি: বাছুরের বয়স অনুসারে দৈনিক ০.৫ থেকে ৩ কেজি পর্যন্ত খাওয়ানো যায়। সাধারণত প্রতি হেক্টরে ১.৫থেকে ২ টন বীজ আলুর প্রয়োজন (একরে ৬০০-৮০০ কেজি)। পুকুরের পানির গভীরতা ০.৭৫-২ মিটার সুবিধাজনক। গ) পিএইচ (ঢ়ঐ): মাছ চাষের জন্য পুকুরের পানির পিএইচ ৬.৫ হতে ৮.০ এর মধ্যে হলে ভালো হয়। ৬.৫ এরনিচে পিএইচ হলে মাছের বৃদ্ধি কমে যায়। পুকুরেরগভীরতা এমন ভাবে করা প্রয়োজন যেন বছরে ১.৫ থেকে ২ মিটার পানি থাকে। খননের সময় পুকুরের পাড়ের ঢালন্যূনতম ১.৫ঃ২ রাখা উচিত। পুকুরের পাড়ের উপরিভাগে ২.৫মিটার চওড়া হলে ভালো। লালন পুকুরের আয়তন ২০ থেকে ১০০ শতক ও গভীরতা ১.৫-২ মিটার হতে পারে। নদী মাতৃক আমাদের এই বাংলাদেশে রয়েছে অসংখ্য ছোট, বড় বিভিন্ন ধরনের অভ্যন্তরীণ জলাশয় যার মোট আয়তনহচ্ছে প্রায় ৪৭ লক্ষ হেক্টর এবং আরও রয়েছে ১.৬৬ লক্ষ বর্গ কি.মি. এর সুবিশাল বঙ্গোপসাগর। যার মোট আয়তন হচ্ছে ৪০.২৫ লক্ষ হেক্টর। এদের মোট আয়তন হচ্ছে ৬.৭৮লক্ষ হেক্টর। মাছ ধরার ক্ষেত্রে ৪.৫ সেন্টিমিটার বা তদপেক্ষা কম ব্যাস বা দৈর্ঘ্যের ফাঁস বিশিষ্ট ফাসজাঁল (প্রচলিত নাম-কারেন্ট জাল) ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবেঘরের দৈর্ঘ্য যাই হোক না কেন প্রস্হ ৪.৫-৯.০ মিটারের মধ্যে হতে হবে। বোরো মৌসুমের আগাম এ জাতটির গাছেরউ\u0022চতা ৯০-৯৫ সেমি, জীবনকাল ১৪০-১৪৫ দিন এবং ফলন হেক্টরপ্রতি ৫.০-৫.৫ টন। আগাম ও উচ্চফলনশীল এ জাতের গাছের উচ্চতা ১০০সেমি, বোরো মৌসুমে হেক্টর প্রতি গড় ফলন ৭ টন এবং আউশ মৌসুমে ৪.৫ টন। খরাকবলিত অবস্হায় জাতটি হেক্টরপ্রতি ৩.৫-৪.০ টন এবং খরা না হলে ৪.৫-৫.০ টন ফলন দিতে সক্ষম। খরা কবলিত অবস্হায় জাতটি হেক্টরপ্রতি৩.০-৩.৫ টন এবং খরা না হলে ৪.০-৪.৫ টন ফলন দিতে সক্ষম। জাতটির জীবনকাল ১০২-১০৮ দিন এবং ফলন ৩.৫-৪.৬ টন/হেক্টর। জাতটির জীবনকাল ১০২-১১০ দিন এবং ফলন ৪.৩-৫.১ টন/হেক্টর। বারি ছোলা-৫ (পাবনাই) : হালকা সবুজ রঙের এ জাতের গাছের উচ্চতা ৫০ সেমি, বীজ ছোট, মসৃণ ও ধূসর বাদামিরঙের, জীবনকাল ১২৮-১৩০ দিনের এবং ফলন ২.৪ টন/হেক্টর হয়ে থাকে। এ জাতগুলো চারা ও থোড়অবস্হায় মধ্যম মাত্রার লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে, গাছের উচ্চতা ১১৫ সেমি, জীবনকাল ১৪৫-১৪৮ দিন এবংহেক্টরপ্রতি ফলন ৪.০-৪.৫ টন। আগাম এ জাতটির গাছের উচ্চতা ১০৬ সেমি,জীবনকাল ১২৫ দিন এবং হেক্টরপ্রতি গড় ফলন ৫.০ টন। আগাম এ জাতটির গাছের উচ্চতা ১১৫ সেমি, জীবনকাল ১৩৫ দিন এবং হেক্টরপ্রতি গড় ফলন ৫.৫ টন। লবণাক্ত এলাকায় হেক্টরপ্রতি ফলন ৪.৫-৫.৫ টন। বারি সরিষা-১০ : এ জাতের সরিষার গাছ খাটো, উচ্চতা ৮০-১০০ সেমি, জীবনকাল ৮৫-৯০ দিন এবং ফলন ১.২-১.৪ টন/হেক্টর। দেশের ফসলি জমির প্রায় ১২.৩০ লাখ হেক্টর তীব্র বন্যা প্রবণ এবং ৫০.৫০লাখ হেক্টর মাঝারি বন্যা প্রবণ জমি। বন্যামুক্ত পরিবেশে এ জাতের জীবনকাল ১৪০-১৪৫দিন ও ফলন ৪.৫-৫.০ টন/হেক্টর এবং বন্যাকবলিত হলে জীবনকাল ১৫৫-১৬০ দিন ও ফলন ৪.০-৪.৫ টন/হেক্টর। বন্যামুক্ত পরিবেশে এ জাতের জীবনকাল ১৪০-১৪৫ দিন ও ফলন ৪.৫-৫.০ টন/হেক্টর এবং বন্যা কবলিত হলেজীবনকাল ১৫৫-১৬০ দিন ও ফলন ৪.০-৪.৫ টন/হেক্টর। এ জাতের কেনাফের পাতা অখণ্ড ও বট পাতার ন্যায় এবং ফলন৩.৫ টন/হেক্টর। ১. বাংলাদেশের গড় বার্ষিক তাপমাত্রা ১৯৮৫-১৯৯৮ সালের মধ্যে মে মাসে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং নভেম্বর মাসে০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। ১৯৭৩ সনে ৮.৩৩লাখ হেক্টর জমি বিভিন্ন মাত্রার লবণাক্ততায় আক্রান্ত ছিল। ২০০০ সালে তা বেড়ে দাড়িয়ে হয় ১০.২০ লাখ হেক্টরে। বর্তমানে এর পরিমাণ ১০.৫৬ লাখ হেক্টর। অর্থাৎ প্রায় ১৬.৮৯ লাখ হেক্টর উপকূলীয় জমির ৬২.৫২% বর্তমানে বিভিন্নমাত্রার লবণাক্ততায় আক্রান্ত। এদেশের নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর, পুকুর, দিঘি, প-াবন ভূমিইত্যাদি অভ্যন্তরীণ মুক্ত ও বদ্ধ জলাশয়ের মোট পরিমাণ হচ্ছে প্রায় ৪.৭ মিলিয়ন হেক্টর। বর্তমানে (২০১০-১১)দেশে যেখানে মাছের উৎপাদন প্রায় ৩০.৬০ মেট্রিক টন সেখানে ২০১২-১৩ সাল নাগাদ মৎস্য উৎপাদনের লক্ষ মাত্রাধরা হয়েছে ৩৪.৭৮ লক্ষ মেট্রিক টন। প্রতিটি বীজতলার আকার ১০ মিটারী ৪মিটার জায়গার মধ্যে নালা বাদ দিয়ে ৯.৫মিটারী ১.৫মিটার হবে। ফলন : জাত ভেদে মাস কলাইয়ের গড় ফলন হেক্টর প্রতি ১.৫-২ টন হয়ে থাকে। ১.১. খাদ্য মান হিসাবে : শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, বি ও সি থাকে। ১.২. ভেষজ গুণাগুণ হিসাবে শাকসবজি : শাকসবজির ভেষজ গুণাগুণ হিসাবে অনেকঅবদান রয়েছে। ১.৩. অর্থনতিক দিক থেকে শাকসবজি : মানব দেহের জন্য শাকসবজি অত্যাবশ্যক। জমিতে মাদার উচ্চতা হবে ১৫-২০সেমি., প্রস্হ হবে ২.৫ মিটার এবং লম্বা জমির সুবিধামতো নিতে হবে। এক মাদা থেকেআরেক মাদার দূরত্ব ২.৫-৩ মিটার। শিং ও মাগুর মাছ চাষের জন্য পুকুর ১-১.৫ মিটার গভীর হওয়া দরকার। পুকুরে ১-১.৫ মিটার পানির গভীরতায় শতকে ১ কেজি হারে চুন ও ১ কেজি লবণ প্রয়োগ করলেআক্রান্ত মাছগুলো ২ সপ্তাহের মধ্যে আরোগ্য লাভ করে। পুকুরেপানির গভীরতা ১-১.৫ মিটার হলে ভালো। ২. কাজের সুযোগ সৃষ্টি : বাংলাদেশে প্রায় মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় ১০.৫০% বা ১৫৬ লক্ষ লোক মৎস্য সেক্টর থেকেবিভিন্ন ভাবে জীবিকা নির্বাহ করে। দেশে রপ্তানি আয়ের২.৭৩% আসে মৎস্য খাত হতে। বছরে কমপক্ষে ৮-১০ মাস ১.২ থেকে ১.৮ মিটার (৪-৬ ফুট)পানি থাকে এমন পুকুর নির্বাচন করাতে হবে। ঘরটি পাড় থেকে ১.২ থেকে ১.৫ মিটার (৪-৫ ফুট) ভিতরে পানির উপর হবে যেন শুকনো মৌসুমেপানি কমে গেলেও বিষ্ঠা ও উচ্ছিষ্ঠ খাদ্য মাটিতে না পড়ে পানিতে পড়ে। পানির উপরিভাগ থেকে ঘরের মেঝের দুরত্ব০.৪৬-০.৬ মিটার (১.৫-২ফুট) এবং মেঝে থেকে ঘরের চালার উচ্চতা হবে ১.২-১.৫ মিটার (৪-৫ ফুট)। একটি ব্রয়লার মুরগি ২ মাসে প্রায় ১.৫-২ কেজি ওজনের হয় এবং লেয়ার মুরগি বছরে২০০-২৫০ টি ডিম দিয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞের মতেবাংলাদেশে বর্তমানে ২.০০ লক্ষ হেক্টর জমি ধানক্ষেতে মাছ বা চিংড়ি চাষের জন্য বিশেষ উপযোগী যা এখনই ব্যবহারকরা যায়। আরও ৩.০ লক্ষ হেক্টর ধানের জমি ভবিষ্যতে গলদা ও মাছ চাষের জন্য ব্যবহার করা যাবে। এদের গভীরতা ০.৫-০.৮ মিটার হলে ভালো হয়। গাভীর শরীর রক্ষণাবেক্ষণের ১.৫ কেজি দানাদার এবং প্রতি ১.০ লিটার দুধ উৎপাদনের জন্য গাভীকে খড় ওসবুজ ঘাসের সাথে প্রতিদিন ০.৫ কেজি দানাদার খাদ্য দিতে হবে। প্রতিটি বড় বাছুরের জন্য ৩৫ বর্গফুট (৩.২৫ ব.মি.) জায়গারভিত্তিতে বাছুরের বাসস্হান তৈরি করা হয়। একটি ছোট বাছুরের জন্য ১২ বর্গফুট (১.১১ ব.মি.) জায়গার প্রয়োজন। প্রতিটি বাচ্চার জন্য ০.০৭বর্গমিটার জায়গার প্রয়োজন হয়। এ নির্দিষ্ট জায়গার ভিতরে প্রতিটি হাঁসের জন্য প্রায় ০.৯৩ বর্গমিটার (প্রায় ১০বর্গফুট ) জায়গার প্রয়োজন হয়। সরকারি হিসাব মতে বর্তমানে বাংলাদেশের মোট বনভমির আয়তন প্রায় ২২.৫ লক্ষ হেক্টর। এ বনের মোট পরিমাণ ১.২৩ লক্ষ হেক্টর। এর মধ্যে রয়েছে ক্রোমিক অক্সাইড ৪৭.৫%, কপার অক্সাইড ১৮.৫%, আর্সেনিক পেন্টাঅক্সাইড ৩৪%, সিসিএ এর মিশ্রণ বাজারে পাওয়া যায়। পানিতে মিশ্রণটি ২.৫% দ্রবণ তৈরি করা হয়। প্রতি ঘনফুট কাঠে সাধারণভাবে ০.৪ পাউন্ড সংরক্ষণী প্রয়োগের সুপারিশ করা হয়। আমাদের দেশি গাভী দৈনিক ১.০-১.৫ লিটার দুধ দিয়ে থাকে। দুধে উপস্হিত রোগ উৎপাদনকারী জীবাণু ওএনজাইম ধ্বংস কল্পে দুধের প্রত্যেক কণাতে ১৪৫ ফা: (৬২.৮) তাপমাত্রায় ৩০ মি. সময়কাল অথবা ১৬২ ফা:(৭২.২ফা) তাপমাত্রায় ১৫ সেকেন্ডে সময়কাল পর্যন্ত উত্তপ্ত করাকে পাস্তুরিকরণ বলে। নিম্নতাপ দীর্ঘ সময় পাস্তুরিকরণঃ ৬২.৮০ সে. তাপ ৩০ মি. সময়ের জন্য। উচ্চতাপ কম সময় পাস্তুরিকরণঃ ৭২.২০ সে. তাপ ১৫ সেকেন্ড সময়ের জন্য। অতিউচ্চতাপে পাস্তরিকরণঃ ১৩৭.৮০ সে. তাপে ২ সেকেন্ড সময়ের জন্য। ৭.৪ ব্যাংক হিসাব খোলার ও পরিচালনার নিয়মরহিম তার অর্জিত আয়ের একটি অংশ ব্যাংকে জমা রাখার জন্যতার উপজেলা সদরে অবস্হিত সোনালী ব্যাংকের শাখা অফিসেযায়। স্বল্প আয়ের জন্য আমাদের দেশের প্রায় ৩১.৫০ ভাগ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে জীবনযাপন করে। ধীরগতিতে হলেওজীবনযাত্রার মান পূর্বাপেৰা উন্নত হওয়ায় মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ুষ্কাল ৬৭.২ বছর। সুপেয় পানি গ্রহণকারী ৯৭.৮শতাংশ এবং সাৰরতার হার (৭ বছর+) ৫৭.৯ শতাংশ। ২০১০-১১ অর্থবছরে মোট বিনিয়োগ ছিল জিডিপির ২৪.৭৩ শতাংশ। ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশে মোট মৎস্য সম্পদ উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ২৮.৯৯ লৰ মেট্রিক টন যা আমাদেরপ্রয়োজনের তুলনায় কম। ২০০৯-১০ অর্থবছরে খাদ্যশস্যের উৎপাদন হয়েছিল৩৪১.১৩ লৰ মেট্রিক টন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৬৪ জন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৪%, যা ২০০১ সালেছিল ১.৪৮%। পঞ্চম-পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় (১৯৯৭-২০০২) অভ্যন্তরীণ সম্পদের সমাবেশ ধরা হয় ৬১.৪৫%। নিচের তালিকায় বাংলাদেশের এউচ তে কৃষি খাতের অবদানের হার উলেস্নখ করা হলো :অতএব, ২০০৯-১০ এবং ২০১১-১২ অর্থবছরে এউচ তে সার্বিক কৃষি খাতের অবদান ছিল যথাক্রমে ২০.৩০ শতাংশএবং ১৯.৯৫ শতাংশ (সাময়িক)। একই সময়ে, দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৫.৪৪ শতাংশ এবং ৬.১১ শতাংশ(সাময়িক) এসেছে কৃষি খাত থেকে। এ দেশের জনগণের খাদ্যের যোগানদাতা হিসেবে কৃষি খাতে ২০০৯-১০ অর্থবছরে মোটখাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়েছিল ৩৪১.১৩ লৰ মেট্রিক টন, বৈদেশিক মু দ্রা অর্জনের ৰেত্রে মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্যরপ্তানি করে উক্ত বছরে ৩৪০৮.৫২ কোটি টাকা আয় করেছে। দেশের শ্রমশক্তির মোট ৪৩.৬ শতাংশ কৃষিখাতেনিয়োজিত। ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশজ উৎপাদনে বৃহৎ খাতসমূহের মধ্যে শিল্পখাতের অবদান ছিল ২৯.৯৩ শতাংশ। ২০১০-১১অর্থবছরে শিল্পখাতের অবদান ৩০.৩৩ শতাংশ প্রাক্কলন করা হয়েছে (বিবিএস সাময়িক হিসাব)। সার্বিক শিল্পখাতেরমধ্যে ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের অবদান সর্বোচ্চ যা ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রাক্কলন করা হয়েছে ১৮.৪১ শতাংশ। আরনির্মাণ খাতে উক্ত সময়ে প্রাক্কলন করা হয়েছে ৯.০৭ শতাংশ। ২০১০-১১ অর্থবছরে জিডিপিতে সার্বিক সেবা খাতের অবদানদাঁড়িয়েছে ৪৯.৭২ শতাংশ। মার্চ ২০১১ এগ্রাহক সংখ্যা ৫.৪৭ কোটি অতিক্রম করেছে। এ উপখাতে ২০১০-১১ অর্থবছরেপ্রবৃদ্ধির হার ধরা হয়েছে ১৭.৬৩ শতাংশ। জুন ২০১০ পর্যন্ত ঋণ বিরতণ করে৫১৩.৮৯ কোটি টাকা এবং আদায় করে ৪১৩.৯৬ কোটি টাকা। সমাজেরঅশিক্ষিত, বঞ্চিত ও অত্যাচারিত এবং ০.৫ একর পর্যন্ত জমির মালিকরা এ সংস্হার সদস্য। জুন ২০১০ পর্যন্ত এসংস্হা বিতরণ করে ৩৮৮৮.০২ কোটি টাকা এবং আদায় করে ৩৪৫৭.০৮ কোটি টাকা। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সর্বশেষ ২০১০ সালের আয়-ব্যয় জরিপ মতে বাংলাদেশের দারি দ্র্য দাঁড়িয়েছে ৩১.৫শতাংশ এবং ২০০৫ সালের জরিপ মতে জনগোষ্ঠীর ৪০.০ শতাংশ দারি দ্র্য সীমার নিচে বাস করে। ১৯৯১-৯২ সালেদেশে দরি দ্র ছিল ৫০.১ শতাংশ। ১৯৯৫-৯৬ সাল থেকে ২০১০ সালের মধ্যে (ঈইঘ উচ্চ দারিদ্র রেখা দ্বারা পরিমাপকৃত) দারিদ্র্যের হার ৫০.১ শতাংশথেকে ৩১.৫ শতাংশে নেমে আসে অর্থাৎ দারিদ্র গড় বার্ষিক ৩.৩ শতাংশ হারে হ্রাস পায়। তবে দারিদ্র্যের হার পলিস্নএলাকায় অধিক হারে হ্রাস পেয়েছে (গড় বার্ষিক ৩.১% হারে)। অপরদিকে, শহর এলাকায় একই সময়ে দারিদ্র হ্রাসপায় গড় বার্ষিক ১.৯ শতাংশ হারে। এই সময়কালে চরম দারি দ্র আরো দ্রুত হারে অর্থাৎ গড় বার্ষিক ৪.৮ শতাংশ হারেহ্রাস পায়। এ সমস্ত কার্যক্রমের আওতায় ২০১১-১২অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে ২২,৫৫৬.০৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। জানুয়ারি ২০১২ পর্যন্ত বিভিন্ন ভাতাবাবদ ৪,৮৩০.৬৪ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ১. বয়স্ক দরিদ্রদের জন্য বয়স্ক ভাতা : সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়াধীন এ কর্মসূচির আওতায় ২০১১-১২ অর্থবছরেমাথাপিছু মাসিক ভাতার পরিমাণ ৩০০ টাকা হারে ০.২৫ কোটি ভাতাভোগী উপকৃত হচ্ছে। ২. বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুস্হ মহিলা ভাতা প্রদান কার্যক্রম : গ্রামের দরিদ্র, অসহায় ও স্বামী পরিত্যক্তা দুস্হমহিলাদের জন্য প্রবর্তিত এ কর্মসূচির অধীনে ২০১১-১২ অর্থবছরে মাথাপিছু মাসিক ভাতার পরিমাণ ৩০০ টাকাএবং ২০১০-১১ অর্থবছরে এ বাবদ ৩৩১.২০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ডিসেম্বর ২০১১ সাল পর্যন্ত এ কর্মসূচির অনুকলে ৩৫.০৯ কোটি টাকা বিতরণ করাহয়। ২০১১-১২ অর্থবছরে বরাদ্দ রয়েছে ১০২.৯৬ কোটি টাকা এবং জানুয়ারি ২০১২ পর্যন্ত ৫১.৪৮ কোট টাকা বিতরণকরা হয়েছে। এ কর্মসূচির আওতায় মাসিক ভাতা ৩০০ টাকা হারে ২.৮৬ লক্ষ প্রতিবন্ধী উপকৃত হচ্ছে। সে লৰ্যে এই অর্থ বছরে ৪২.৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। শহরাঞ্চলে কর্মজীবী দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকালীনভাতা বাবদ ৩২.৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। ক. কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি : খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্হাপনা মন্ত্রণালয়াধীন এ কর্মসূচির আওতায় ২০১১-১২অর্থবছরে ৩.৭১ লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য বরাদ্দ করা হয়। বাংলাদেশের গবেষক ড.বরকত-ই-খুদার গবেষণা থেকে দেখা যায় যে, ব্যস্ত মৌসুমে পুরুষদের মাত্র ১৩% এবং মহিলাদের মধ্যে মাত্র১৮.৮% মানুষ বেকার থাকে। ১০.১ বাণিজ্যিক ব্যাংকের উদ্দেশ্যবাণিজ্যিক ব্যাংক সাধারণত মুনাফা অর্জনের জন্য গঠিত হলেও তার আরও অন্যান্য উদ্দেশ্য আছে। ১০.২ বাণিজ্যিক ব্যাংকের কার্যাবলিআর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে ব্যাংক দেশের শিল্প, বাণিজ্য, অর্থ নতিক ও সামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন রকম সেবা প্রদান করেথাকে। ১০.৩ বাণিজ্যি ক ব্যাংকের তহবিলের উৎসবাণিজ্যিক ব্যাংক সাধারণত নিম্নলিখিত উৎস থেকে তার তহবিল সংগ্রহ করে থাকে। বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ১৫ কোটি এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার১.৩৭। বাংলাদেশে প্রতি বর্গ কিলোমিটার জায়গায় ১১০০ মানুষ বাস করে, যেখানে চীনে ১.৪ বিলিয়ন লোকসংখ্যাথাকা সত্ত্বেও প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১৪০ জন লোক বাস করে আর ভারতে ১.২ বিলিয়ন লোকসংখ্যা সত্ত্বেও প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৩৬২ জন বাস করে। ১.৪ আমাদের সমাজে সম্পদ স্বল্পতার প্রেৰিতে অসীম অভাব মোকাবেলা করতে হয়। ১.৬ বিভিন্ন অর্থনতিক ব্যবস্হা : অর্থনতিক সমস্যা সমাধান করে দেশের কল্যাণ বাড়ানো বিশ্বের সব দেশেরইকাম্য। ১০.২ বাংলাদেশ সরকারের আয়ের উৎসসমূহবাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। সেখানে গ্যাসের মোট মজুদ প্রায় ১৩২২৩.১৪৯ বিলিয়ন ঘনফুট। ২.২ দ্রব্য : দ্রব্য বলতে আমরা সাধারণত শুধু বস্তুগত সম্পদকে বুঝে থাকি। ৬ষ্ঠ আমের প্রান্তিক উপযোগ শূন্য এবং ৭মআমের প্রান্তিক উপযোগ ঋণাত্নক অর্থাৎ -১.০০ টাকা। ৩.৪ চাহিদা, চাহিদা বিধি, চাহিদা সূচি থেকে চাহিদা রেখা অংকন (স্বাভাবিক দ্রব্য) : আমরা দৈনন্দিন জীবনেঅনেক কিছু পেতে চাই। ৩.৬ যোগান, যোগান বিধি, যোগান সূচি থেকে যোগান রেখা অংকনযোগান : বাজারে গেলে আমরা দেখব বিক্রয়ের জন্য বিভিন্ন দ্রব্য নিয়ে বিক্রেতাগণ দোকান সাজিয়ে রেখেছেন। অনুরূপভাবেকোম্পানির মোট ইস্যুকৃত শেয়ার ১.৫ কোটি হবে। ৩.২.৩ বছরে একাধিকবার চক্রবৃদ্ধিকরণে র মাধ্যমে ভবিষ্যৎ মূল্য নির্ধারণউপরের উদাহরণে ধরে নেয়া হয়েছে যে বছরে একবার চক্রবৃদ্ধি হবে কিন্তু কখনো কখনো বছরে একাধিবার চক্রবৃদ্ধিহতে পারে। সুতরাং সুদের হার (৭২/১০) বা ৭.২%। উদাহরণে এটা ১৩.৫%। সুতরাং২০০৭ থেকে ২০১১ পর্যন্ত আয়ের ভিত্তিতে আমাদের গড় আয় ১৩% আর ঝুঁকির পরিমাণ ১৩.৫%। অতএব, ৪০ শতাংশ হারে আগামী তিন বছর প্রচলিত চলতি খরচ যথাক্রমে৩.২০ লক্ষ, ৭৯ লক্ষ টাকা এবং ৩২ লক্ষ টাকা হয়। ১ কোটি টাকা বিনিয়োগকে ৩ দিয়ে ভাগ করে প্রতিবছরের অবচয় দেখানহয়েছে ৩৩.৩ লক্ষ টাকা। প্রথম বছর লাভের বদলে ক্ষতি হচ্ছে ৩৩.৫ লক্ষ টাকা। প্রকল্পটিতে ২য় ও ৩য় বছরে লাভহবে প্রায় ৮১.১ ও ৯.৭ লক্ষ টাকা। এভাবে হিসাব করে ক-প্রকল্প থেকে তিন বছরে যে নিট মুনাফা প্রত্যাশা করা হচ্ছে তা যথাক্রমে ১মবছরে নিট ক্ষতি ২৩.৫ লক্ষ টাকা, ২য় বছরে নিট লাভ ৫৬.৮০ লক্ষ টাকা ও ৩য় বছরে নিট লাভ ৬.৮ লক্ষ টাকা। চলতি খরচের পাশাপাশি স্হায়ী খরচবাবদ প্রতিবছর ২০ লক্ষ টাকা এবং অবচয় বাবদ প্রতিবছর ৩৩.৩ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়। গড় মুনাফার হার পদ্ধতিতে ব্যবহৃত উদাহরণে ৩ বছরের নি ট মুনাফা ফলক্রমে -২৩.৫, ৫৬.৮ এবং ৬.৮। দুটি উৎসের মূলধন খরচকে গড় করলে প্রাপ্ত হারটি অর্থাৎ (১৮% দ্ধ.৫০+১২% দ্ধ.৫০)=১৫% উক্তপ্রতিষ্ঠানের জন্য গড় মূলধন খরচ হিসেবে পরিগণিত হবে। ২.১ নং চিত্রটির মাধ্যমে কারবারের গঠন ও উদ্দেশ্যভেদে অর্থায়ন উৎসের একটি মিশ্রণ কাঠামো দেওয়া হলো। কার্য সম্পাদনের দায়িত্ব অনুযায়ী ব্যাংকিং ব্যবসার ব্যবস্হাপনা ৯.১ নং ছক অনুযায়ী পরিচালিত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৭ সালের তথ্য অনুসারে, ইন্দোনেশিয়ার প্রতিবছর ১,০০০ জনে ৭.১৬ জনের মৃত্যু হয়। গত ১০ বছরে চীনের বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হচ্ছে ০.৫৩% - যা ২০০০ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সময়কালের হার ০.৫৭%-এর চেয়ে কম। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা হিসেবে শনাক্তের হার ৬.৯৫%। দুইজন মানুষের জন্য দুই পদের রেসিপি দিয়ে খাবারের প্যাকেট অর্ডার করলে বর্তমানে দাম পড়ে ২৪.৯৯ পাউন্ড। ২০১৬ সালে মুস্তাফিজুর রহমান ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা বছর কাটান, সেবার ৩১ ওভার ৫ বল করে মাত্র ১৯৫ রান দেন, ইকোনমি রেট ছিল ৬.১৩। ২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে খুব বেশি বল করেননি মুস্তাফিজ, তবু ১৪ ওভারে ইকোনমি রেট ছিল ৬.৮৬। ২০১৬ সালে মুস্তাফিজুর রহমানের বোলিং গড় ছিল ১২.১৯, যেটা ২০১৯ সালে ৫৪.২৫ বিশ্লেষণ কী বলছে তালহা জুবায়ের বাংলাদেশের একজন সাবেক ফাস্ট বোলার। তবে, গত নির্বাচনের তুলনায় এবারে ভোটার উপস্থিতি ৩.৫ শতাংশ কম ছিল। ব্রিটিশ সাধারণ নির্বাচনে ভোট দেয়ার উপযোগী মোট ৬৩.৫% অর্থাৎ ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ বৃহস্পতিবারের সাধারণ নির্বাচনে ভোট দিয়েছে। ১১ ম্যাচে ১৬.২৩ গড়ে ১৭টি উইকেট নিয়েছেন সাইফুদ্দিন। ২০১৯ সালের জুলাইয়ে, এটি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের শুদ্ধতার মাত্রা ৩.৬৭%-এর চেয়ে বাড়িয়ে চুক্তি লঙ্ঘন করেছে এবং এই বছরের জানুয়ারিতে ঘোষণা করেছে যে তারা ২০% পর্যন্ত বিশুদ্ধ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ অব্যাহত রেখেছে। আর এই হ্রাসের হার গত বছরের তুলনায় ১৩.৭ শতাংশ বেশি। কয়েকটি গবেষণা অনুযায়ী এমনও ধারণা করা হচ্ছে যে রাশিয়ার জনসংখ্যা ১৪.৩ কোটি থেকে ২০৫০ সালে এসে ১১.১ কোটিতে নেমে আসতে পারে। এর মধ্যে একটি বড় অংশই নারী বন্দী অর্থাৎ মোট বন্দীর ৩.৪ শতাংশ। এক্ষেত্রে দেখা যায় অন্তত ৭.৬ শতাংশ মানুষ স্বাস্থ্যকর খাবারটাই বাছাই করেছে। এরপর যখন ওই গ্রুপের মানুষদেরকে খাবার বাছাই করার স্বাধীনতা দেয়া হয় তখন অন্তত ৫.৪ ভাগ মানুষ স্বাস্থ্যকর খাবার পছন্দ করেছে। তবে বৈশ্বিক গণতন্ত্র সূচকে ২০১৮ সালে বাংলাদেশের স্কোর আগের বছরের তুলনায় ০.১৪ বেড়েছে। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ৫.৫৭ স্কোর পেয়ে ইআইইউ-এর 'হাইব্রিড রেজিম' তালিকায় রয়েছে। সেখানে যা বলা হয়েছে তা হলো - বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের অবস্থান ইকোনমিস্ট ইনটিলিজেন্স ইউনিট-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, গণতন্ত্র সূচকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৬.১১ (ত্রুটিপূর্ণ গণতন্ত্র), সেটি ২০০৬ সালে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৫.৪৩। সর্বোচ্চ স্কোর ৯.৮৭ পেয়ে গণতন্ত্র সূচকে সবচেয়ে উপরের অবস্থানে আছে নরওয়ে। অন্যদিকে, মাত্র ১.০৮ স্কোর নিয়ে উত্তর কোরিয়ার অবস্থান সবার নীচে। এখন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্যে জানানো হয়েছে, নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৯.৪১ শতাংশ। আর এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩.৪৬ শতাংশ। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুহার দাঁড়িয়েছে ১.৫৮ শতাংশে। আর ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হওয়ার হার শতকরা ৯২.৪৮ শতাংশ। ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৯ বাংলাদেশ ম্যাচ- ৪ জয়- ১ হার- ২ পরিত্যক্ত- ১ পয়েন্ট- ৩ নেট রান রেট- -০.৭১৪ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ- ৪ জয়- ১ হার- ২ পরিত্যক্ত- ১ পয়েন্ট- ৩ নেট রান রেট- ০.৬৬৬ আরো পড়ুন: বাংলাদেশ-শ্রীলংকা ম্যাচ পরিত্যক্ত, পয়েন্ট ভাগাভাগি উত্তেজনার ম্যাচে ২ উইকেটে হারলো বাংলাদেশ বৃষ্টির কথা ভেবে রিজার্ভ ডে রাখা উচিত ছিল কি? বাংলাদেশে যত রোগী শনাক্ত হচ্ছে তার ১.৩৯ শতাংশ মৃত্যুবরণ করেছে। তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় যতগুলো নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে তার মধ্যে ২১.৭৯ শতাংশের মধ্যে সংক্রমণ চিহ্নিত হয়েছে। শনাক্ত রোগীর বিবেচনায় সুস্থতার হার ২০.৮৯ শতাংশ বলে জানিয়েছেন নাসিমা সুলতানা। বাংলাদেশে যত রোগী শনাক্ত হচ্ছে তার ১.৩৯ শতাংশ মৃত্যুবরণ করেছে। গত বছর চীনের জিডিপির ২.৭% শেয়ারের সমান অবদান রেখেছে হংকং। মৃত্যুর নানা ধরণ ও ডুবে মৃত্যুর হার হেলথ ও ইনজুরি সার্ভে রিপোর্ট অনুযায়ী, ইনজুরি বা আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মৃত্যুর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রাণ হারায় মানুষ আত্মহত্যা (১৪.৭ শতাংশ) করে। এরপরেই রয়েছে সড়ক দুর্ঘটনা (১৪.৪ শতাংশ) , এবং তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পানিতে ডুবে মৃত্যু (১১.৭ শতাংশ)। ফাইল ছবি দুদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, ফেনী নদী থেকে ১.৮২ কিউসেক পানি ত্রিপুরার সাব্রুম শহরে সরবরাহ করা হবে, যাতে সেখানে পানীয় জলের প্রয়োজন মেটানো যায়। " বস্তুত ফেনী নদী থেকে ১.৮২ কিউসেক পানি দক্ষিণ ত্রিপুরার যে সাব্রুম শহরে বাংলাদেশ পাঠাবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেই অঞ্চলে পানীয় জলের সঙ্কট অতি তীব্র। যখন যোগান কমে যায় এবং চাহিদা বাড়ে, তখন বিদ্যুতের প্রবাহ ৪৮.৯ হার্টসে নেমে আসে। করোনাভাইরাস গুরুতর আকারে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বব্যাপী প্রবৃদ্ধির হার অর্ধেক কমে তা ১.৫%-এ দাঁড়াবে বলে সম্প্রতি যে হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছিল, মি. গুরিয়া বলেছেন তাও এখন খুবই আশাবাদী একটা পূর্বাভাস বলেই মনে হচ্ছে। ''সাইক্লোনের পরিবেশ তৈরির একটি বড় কারণ সাগরের ওপরের তাপমাত্রা ২৬.৫ বা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি থাকা। হালকা অপরিশোধিত তেলের মূল্য ব্যারেল প্রতি প্রায় ৩৩ মার্কিন ডলারে উঠেছে, আর সেই সঙ্গে মার্কিন বাজারে ব্যারেল প্রতি ২৪.১৫ ডলারে উঠেছে দাম। মহামারির সময়েও বেড়েছে এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে এ সময়ে এজেন্ট ও আউটলেট বেড়েছে যথাক্রমে ৬.১০ শতাংশ ও ৪.৮৩ শতাংশ। ইরান-মার্কিন সঙ্কট: কোন কোন ব্যবসার মাথায় হাত আইএমএফ ভবিষ্যদ্বাণী করেছে যে ইরানের অর্থনীতি এই বছর ১.৫% হ্রাস পাবে যখন ইরান ইউরোপীয় কোন দেশে তেল রপ্তানি করবে যে দেশ তা নেবে সেই দেশের কোম্পানি এসপিভির মাধ্যমে দাম পরিশোধ করবে। তাদের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে যত প্লাস্টিক ব্যবহার হয় তার ৯০.৫% বর্জ্যে পরিণত হয়। যুক্তরাজ্যে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়, তার ২৭.৮%-ই উৎপাদিত হয় সৌর শক্তিতে। আর ২০১৬ সালে সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৬.৬%। দি গার্ডিয়ান: গার্ডিয়ানের ২৭শে মার্চ সংখ্যায় এক খবরে বলা হয়, "...২৬শে মার্চ প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া জাতির উদ্দেশ্যে রেডিওতে ভাষণ দেয়ার পরপরই দি ভয়েস অব বাংলাদেশ নামে একটি গোপন বেতারকেন্দ্র থেকে শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছে। আধুনিক ক্রিকেটের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ইকোনমি রেটও মানানসই, ৫.২০। এই অর্থের মাধ্যমেই ২.৩ কি.মি. লম্বা পাইপ পাতা হয়। পৃথিবীর উপর কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণের মাত্রা দেখানো হচ্ছে এই চিত্রে জাতিসংঘের জলবায়ু বিষয়ক কর্মসূচীর তথ্যে দেখা যাচ্ছে যে, কার্বন নিঃসরণের মাত্রা ১.৫ এর মধ্যে রাখতে রাষ্ট্রগুলো যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং আসলেই যেসব পদক্ষেপ নেয়া জরুরী তার মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে। নিউ-ইয়র্কের মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে চলছে তেলের কেনা-বেচা (ফাইল ফটো) কীভাবে বদলেছে বাজারের চরিত্র শুক্রবার যখন মার্কিন ড্রোন হামলায় ইরানী জেনারেল কাসেম সোলেইমানি নিহত হবার খবর জানাজানি হলো , অপরিশোধিত দেলের দাম ব্যারেল প্রতি চার শতাংশ বেড়ে ৬৯.৫০ ডলারে দাঁড়ায়। // range ১২-১৫ ১২-০৩-২০১৯ ১৩-০৯-১৯৯৮ ১-৯-১৯৯২ ২০০৯ - ২০১২ এ নীতি রপ্তানি নীতি ২০০৯ - ১২ নামে অভিহিত হবে। প্রকাশকাল ১৮৯৬ - ১৯০৬। নতুন দিকনির্দেশনা (১৯৬৫ - ১৯৮২) পশ্চিমে হুগলি নদী থেকে পূর্বে ইস্টার্ন মেট্রোপলিটান বাইপাস পর্যন্ত শহরের প্রস্থ মাত্র ৫ - ৬ কিলোমিটার। আশা করা যায়, রপ্তানি নীতি ২০০৯ - ১২ আমাদের রপ্তানি উত্তরোত্তর বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান ও দরিদ্রতা নিরসনে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। এই স্তরদুটির নিচের স্তরটির গভীরতা ২৫০ - ৬৫০ মিটার এবং উপরের স্তরটির গভীরতা ১০ - ৪০ মিটার। রপ্তানি নীতি ২০০৯ - ১২ প্রধানমন্ত্রী তার প্রথম মেয়াদে (১৯৯৭ - ২০০০১) দায়িত্বপালনকালে দুটি বড়ো সমস্যা সমাধানের কথা উল্লেখ করেন। জীবন সায়াহ্নে (১৯৩২ - ১৯৪১) ১২ - ১৮ ৩ - ৫ ১৯৯৪ - ২০০৪, পাশ্চ্যাতে নির্বাসিত ৯ - ১১ বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশের দিন হতে রপ্তানি নীতি ২০০৯ - ১২ এর মেয়াদ ৩০ জুন, ২০১২ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। ১৮৯৫ - ১৯০০ সময়কালে এলিফ্যান্ট রোড / পিলখানা এলাকায় হাতির পালের দৌড়। ২০১০ - ১১ সালের মধ্যে প্রাথমিক স্কুলে ভর্তি ১০০ শতাংশে উন্নীত করা হবে। ১৯৯৬ - ১৯৯৮ সালটি কেন্দ্রীয় সরকারের অস্থিরতার যুগ। ২০০৮ - ২০০৯ সালের হিসাবমতে, বাংলাদেশে রেলপথ রয়েছে ২৮৩৫ কিলোমিটার। ভিন্নরূপ উল্লিখিত না হলে রপ্তানি নীতি ২০০৯ - ১২ বাংলাদেশ হতে সকল ধরণের পণ্য ও সেবা রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে; ৬ - ৮ আমদানি নীতি আদেশ, ২০০৯ - ২০১২ ১৯ - ২৫ এখানে মূলধনী আয় হয়েছে ১৫,০০০ টাকা (৮০,০০০-৬৫,০০০)। অর্থাৎ কৃষকের ভাষায় ভূ-পৃষ্ঠের ১৫-১৮ সেমি. গভীর স্তরকেমাটি বলা হয়। ৪) মাটির অম্-মানের মাত্রা ৬-৭, এর মধ্যে থাকা ভালো। এই অঞ্চলেরমাটির অম্-মান মাত্রা ৭.০ - ৮.৫। অত:পর এই নির্বাচিত জমিতে ২০০ - ২৫০ কেজি গোবর বা কমপোস্টপ্রয়োগ করা। এরপর জমিতে ২ - ৩টি চাষ এমনভাবে দেওয়া যেন গোবর বা কমপোস্ট মাটির সাথে মিশে যায়। নিয়মিত ও প্রয়োজনমতো যত্ন করলে চারা গজাবে এবং ২৫-৩০ দিন বয়স হলে মূল জমিতে রোপণের উপযুক্ত হবে। তখন প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এবং জমিতে৪-৫ বার চাষ ও বার দুয়েক মই দিয়ে কাদা করা হয়। এগুলোঠিকমতো পচার জন্য ১০-১৫ দিন সময় লাগে। আলুরজমি ৫-৬ বার চাষ ও বার কয়েক মই দিয়ে মাটি ঝুরাঝুরা করে জমি পাইট করা হয়। আজকাল পাওয়ার টিলার দ্বারাচাষ করা হয় বলে ৩-৪ বার আড়াআড়ি চাষ দিলেই ঝুরঝুরা হয় এবং সমান করা হয়। প্রত্যেকটি নালা প্রায় ১০-১২ সেমি. গভীর করতে হবে। যখন বীজের আর্দ্রতা ৩৫ -৬০% বা তার উপর হয় তখন অঙ্কুরোদগম শুরু হয়। আর্দ্রতার মাত্র ১২ - ১৩%হলে ভালো হয়। এই আর্দ্রতা ১২ - ১৩ শতাংশ নামাতেবীজগুলোকে প্রায় তিনদিন প্রখর রোদে শুকাতে হয়। পোকা-মাকড়সমূহ ২৬-৩০ক্ক সে: তাপমাত্রায় খুবভালো জন্মাতে পারে এবং এরা খাদ্য খেয়ে ফেলে ও তাদের মলমূত্র দ্বারা ব্যাকটোরিয়া ছড়াতে পারে। ঘাস রোদে শুকিয়ে আর্দ্রতা ১৫-২০% এর মধ্যে রাখা হয়। গরুকে দৈনিক ৩-৪ কেজি শুকনো খড় দেওয়া হয়। বর্জ্য গাছগুলো রোদে শুকিয়ে আর্দ্রতা ১৫-২০% এর মধ্যে এনে খড় তৈরি করা হয়। প্রজাতি ভেদে বিভিন্ন মাছেররেনু পোনার জন্য দেহের ওজনের ১০-২০%, আঙ্গুলে পোনার জন্য ৫-১০% এবং বড় মাছের জন্য ৩-৫% হারেসম্পুরক খাদ্য প্রয়োগ করতে হয়। খাদ্যে আমিষের এই চাহিদা প্রজাতি ও জীবনচক্রের বিভিন্ন স্তর ভেদে কার্পবা রুই জাতীয় মাছের জন্য ৩০-৪০%, চিংড়ির জন্য ৩০-৪৫ % ও ক্যাটফিশ (আঁশ বিহীন লম্বা শুঁড়যুক্ত মাছ) বা মাগুরজাতীয় মাছের জন্য ৩৫-৪৫% থাকে। সুষমখাদ্য তৈরির জন্য নির্বাচিত খাদ্য উপাদানের সাথে ০.৫-১% ভিটামিন ও খনিজ লবণের মিশ্রণ ব্যবহার করতে হবে। ২. প্রজাতি ভেদে বিভিন্ন মাছের রেণু পোনার জন্য দেহের ওজনের ১০-২০%, আঙ্গুলে পোনার জন্য ৫-১০% এবংবড় মাছের জন্য ৩-৫% হারে সম্পূরক খাদ্য প্রয়োগ করতে হয়। ৪. শুকনো খাবার পানির উপরে ছিটিয়ে এবং আর্দ্র বা ভেজা খাবার পানির ৩০-৬০ সে.মি নিচে স্হাপিত খাদ্য দানি,ট্রে বা মাচায় প্রয়োগ করতে হবে। ৫. প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পুকুরের চারপাশে ৩-৪ টি নির্দিষ্ট স্হানে খাবার দিতে হবে। একটি গরুকে দৈনিক ২-৩ কেজি ইউরিয়া মেশানো খড় খাওয়াতে হবে। শুষ্ক অ্যালজিতে শতকরা ৫০-৭০ ভাগ আমিষ, ২০-২২ ভাগ চর্বি এবং৮-২৬ ভাগ শর্করা থাকে। এবার কৃত্রিম পুকুরে ২০০ লিটার পরিমাণ কলের পরিষ্কার পানি, ১৫-২০ লিটার পরিমাণ এ্যালজির বীজ এবংমাসকালাই ভুসি ভেজানো পানি ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ২-৩ গ্রাম পরিমাণ ইউরিয়া নিয়ে উক্তপুকুরের পানিতে ভালোভাবে মিশিয়ে দিতে হবে। প্রতি ৩/৪ দিন পর পর পুকুর ১-২ গ্রাম পরিমাণ ইউরিয়া ছিটালে ফলন ভালো হয়। এভাবে উৎপাদনের ১২-১৫ দিনের মধ্যে অ্যালজির পানি গরুকে খাওয়ানোর উপযুক্ত হয়। আবার গমের বেলায় জমিশুকনো অবস্হায় ৪-৫ বার চাষ করে পরিপাটি করতে হবে। ৫-৬ টি চাষ ও মই দিয়ে মাটি ভালোভাবে ঝুরঝুরা করে আগাছা মুক্ত করতে হবে। বীজ শোধন : হিমাগারে রাখার আগে বীজ শোধন না হয়ে থাকলে অঙ্কুর গজানোর পূর্বে বীজ আলু বরিক এসিড দিয়েশোধন করে নিতে হবে (১ লি. পানি + ৩০ গ্রাম হারে বরিক এসিড মিশিয়ে বীজ আলু ১৫-২০ মিনিট চুবিয়ে পরেছায়ায় শুকাতে হবে)। বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫দিন পর গাছের গোড়ায় মাটি তুলে দেওয়ার সময় প্রয়োগ করে সেচ দিতে হবে। সাধারণত প্রতি হেক্টরে ১.৫থেকে ২ টন বীজ আলুর প্রয়োজন (একরে ৬০০-৮০০ কেজি)। দূরত্ব আস্ত আলুর ক্ষেত্রে কাটা আলুর ক্ষেত্রেলাইন থেকে লাইন দূরত্ব ৬০ সেমি ৬০ সেমিবীজ থেকে বীজ দূরত্ব ২৫ সেমি ১০-১৫ সেমিসেচ ব্যবস্হাপনা : মাটির আর্দ্রতার উপর ভিত্তি করে ২-৪ টি সেচ প্রদান করা উচিত। রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করে সেচ দিতে হবে কারণ ৩০ দিনের মধ্যে স্টোলন বের হতে শুরু করে। এজন্য গাছের পাতা গজানোর পর থেকে ৭-১০দিন পর পর জাব পোকা দমনের জন্য অনুমোদিত কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। জাব পোকার আক্রমণ এড়াতে ৭০-৮০ দিনের মধ্যেই সংগ্রহ করা উত্তম। ফসল সংগ্রহ এবং পরিচর্যা : আধুনিক জাতে পরিপক্বতা আসতে ৮৫-৯০ দিন সময় লাগে। আলু সংগ্রহের ৭-১০ দিনপূর্বে হাম পুলিং করতে হবে। তারপর ৭-১০ দিন মেঝেতে আলু বিছিয়ে রাখতে হবে। পুকুরের পানির গভীরতা ০.৭৫-২ মিটার সুবিধাজনক। তলার কাদার পুরুত্ব ২০-২৫ সে.মি. এর বেশি হওয়া ঠিক নয়। চাষের পুকুরের আয়তন ২০-২৫ শতক হলে ব্যবস্হাপনা সহজ হয় । রুই জাতীয় মাছের বৃদ্ধি ২৫-৩০ক্ক সে.তাপমাত্রা সবচেয়ে ভালো হয়। মাছের ভালো উৎপাদন পাওয়ার জন্য পুকুরের পানিতে ১-২ পিপিএম কার্বন ডাই অক্সাইড থাকা প্রয়োজন। পানিরপিএইচ কমে গেলে পুকুরে চুন (১-২ কেজি/শতক) প্রয়োগ করতে হবে। পুকুরে১ ফুট বা ৩০ সেমি গভীরতায় পানির জন্য শতক প্রতি ৩০-৩৫ গ্রাম রোটেনন অথবা ৩ কেজি মহুয়ার খৈলব্যবহার করতে হবে। বিষ দেওয়ার পর ৭-১০ দিন পুকুরের পানি ব্যবহার করা যাবে না ও নতুন মাছ ছাড়া যাবে না। চুন প্রয়োগের ৫-৭ দিন পর সার প্রয়োগ করতে হয়। পুকুরে পোনা মজুদের পূর্বেই সার প্রয়োগের ৫-৭ দিন পর পুকুরে প্রাকৃতিক খাদ্য তৈরি হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করেদেখতে হবে। ক) সেকিডিস্ক: ২০ সেমি ব্যাসযুক্ত টিনের একটি সাদা-কালো থালা (একে সেকিডিস্ক বলে) সুতা দ্বারা পানিতেডুবানোর পর যদি ২৫-৩০ সে.মি. গভীরতায় থালা না দেখা যায় তবে বুঝতে হবে পুকুরে প্রাকৃতিক খাদ্য রয়েছে। পরীক্ষা করার পরও যদি দেখা যায় খাদ্য তৈরি হয়নি তবে আরো ২-৪ দিন অপেক্ষা করতে হবে। এ জন্য পোনাভর্তি পলিব্যাগ বা পাত্র পুকুরের পানিতে ১৫-২০ মিনিট ভাসিয়ে রাখতেহবে। বালতিতে বা পাতিলে ১০ লিটার পানিতে ১ চা চামচ পটাশিয়ামপারম্যাঙ্গানেট বা ২০০ গ্রাম লবণ মিশিয়ে তাতে প্রতিবারে ৩০০-৫০০ টি পোনা আধা মিনিট গোছল করাতে হবে। একবারতৈরিকৃত মিশ্রণে ৪-৫ বার শোধন করা যাবে। খ) অস্হায়ী বা মৌসুমি পুকুর: এসব পুকুরে বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় (৩-৮মাস) পানি থাকে। থলিথাকা অবস্হায় (২-৩দিন) এরা বাইরে থেকে কোনো খাদ্য গ্রহণ করে না। এখানে শতক প্রতি ৫০-১০০ গ্রাম রেণু পোনা ছেড়ে ১৫-৩০ দিন চাষ করা হয়। লালন পুকুরের আয়তন ২০ থেকে ১০০ শতক ও গভীরতা ১.৫-২ মিটার হতে পারে। এ পুকুরে শতক প্রতি২৫০০-৪০০০ টি ধানী পোনা ছেড়ে ২-৩ মাস চাষ করা হয়। এর আয়তন ৩০ শতকের উপরে এবং গভীরতা ২-৩ মিটার হয়। যেমন- মিনি পুকুর বা ছোট পুকুর(১-৫ শতক), মাঝারি পুকুর (১০-৩০ শতক) এবং বড় পুকুর (৩০ শতকের উপর)। ইলিশ প্রজনন ক্ষেত্রে সংরক্ষণ: ইলিশ মাছের অবাধ প্রজননের সুযোগ দেওয়ার জন্য চগ্রাম জেলার মীরসরাইউপজেলার শাহেরখালী/হাইতকান্দি পয়েন্ট, ভোলা জেলার তজুমুদ্দিন উপজেলার উত্তর তুজমুদ্দিন/পশ্চিক সৈয়দআওলিয়া পয়েন্ট, কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর কুতুবদিয়া/গণ্ডামারা পয়েন্ট বং পটুয়াখালীজেলার কলাপাড়া উপজেলার লতাচাপালি পয়েন্টসমূহের অন্তর্গত প্রায় ৭ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকার প্রজননক্ষেত্রে প্রতি বছর ১৫-২৪ অক্টোবর (১-১০ আশ্বিন) ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ। পারিবারিকভাবে ১০-১৫ হাঁস-মুরগি পালনের জন্য শুধু রাতে আশ্রয়ের জন্য ছোট খোঁয়াড় বা বাসস্হান তৈরি করা হয়। তবেঘরের দৈর্ঘ্য যাই হোক না কেন প্রস্হ ৪.৫-৯.০ মিটারের মধ্যে হতে হবে। এ সময়ে ভুাগাছের শুল্ক পদার্থের পরিমাণ ৩০-৩৫% হয়। ভুা গাছগুলোকে ভূমি থেকে ১০-১২ সে.মি. উঁচুতে কাটা হয়। সবুজ ঘাসে সাধারণত ৭৫-৮০ ভাগ আর্দ্রতা থাকে। যেখানে ভালো মানেরহে তে সর্বোচ্চ ২০-২৫ ভাগ আর্দ্রতা থাকে। বোরো মৌসুমের আগাম এ জাতটির গাছেরউ\u0022চতা ৯০-৯৫ সেমি, জীবনকাল ১৪০-১৪৫ দিন এবং ফলন হেক্টরপ্রতি ৫.০-৫.৫ টন। প্রতিবছর দেশে রবি, খরিপ-১ ও খরিপ-২ মৌসুমে ৩০-৪০ লাখহেক্টর জমি বিভিন্ন মাত্রায় খরার সম্মুখীন হয়। এতে করে খরার তীব্রতা অনুযায়ী ১৫-৯০ ভাগ ফলন ঘাটতি হয়েথাকে। গাছের উচ্চতা ১১৫ সেমি, জীবনকাল১০৫-১১০ দিন। প্রজনন পর্যায়ে সর্বোচ্চ ১০-২১ দিন বৃষ্টি না হলেও ফলনের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না। খরাকবলিত অবস্হায় জাতটি হেক্টরপ্রতি ৩.৫-৪.০ টন এবং খরা না হলে ৪.৫-৫.০ টন ফলন দিতে সক্ষম। গাছের উচ্চতা ১১০-১১৫ সেমি, জীবনকাল ১০০-১০৫ দিন। প্রজনন পর্যায়েসর্বোচ্চ ৮-১৪ দিন বৃষ্টি না হলেও ফলনের তেমন কোনো ক্ষতি হয় না। খরা কবলিত অবস্হায় জাতটি হেক্টরপ্রতি৩.০-৩.৫ টন এবং খরা না হলে ৪.০-৪.৫ টন ফলন দিতে সক্ষম। জাতটির জীবনকাল ১০২-১০৮ দিন এবং ফলন ৩.৫-৪.৬ টন/হেক্টর। জাতটির জীবনকাল ১০২-১১০ দিন এবং ফলন ৪.৩-৫.১ টন/হেক্টর। বারি ছোলা-৫ (পাবনাই) : হালকা সবুজ রঙের এ জাতের গাছের উচ্চতা ৫০ সেমি, বীজ ছোট, মসৃণ ও ধূসর বাদামিরঙের, জীবনকাল ১২৮-১৩০ দিনের এবং ফলন ২.৪ টন/হেক্টর হয়ে থাকে। এ জাতগুলো চারা ও থোড়অবস্হায় মধ্যম মাত্রার লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে, গাছের উচ্চতা ১১৫ সেমি, জীবনকাল ১৪৫-১৪৮ দিন এবংহেক্টরপ্রতি ফলন ৪.০-৪.৫ টন। জাত দুটো আলোক সংবেদনশীলবলে প্রয়োজনে ৩০-৫০ দিনের চারা ২৫-৩০ সেমি পানিতে সহজেই রোপণ করা যায়। বোরো মৌসুমের এ জাতটির জীবনকাল ১৩০-১৩৫ দিন। লবণাক্ত এলাকায় হেক্টরপ্রতি ফলন ৪.৫-৫.৫ টন। জাতটির ফলন ২৫-৩০ টন/হেক্টর। ফসল সংগ্রহ করতে১২০-১৩৫ দিন সময় লাগে। বারি সরিষা-১০ : এ জাতের সরিষার গাছ খাটো, উচ্চতা ৮০-১০০ সেমি, জীবনকাল ৮৫-৯০ দিন এবং ফলন ১.২-১.৪ টন/হেক্টর। অঞ্চল ভেদে ফলন ৮০-৯০টন/হেক্টর। জোয়ার-ভাটা অঞ্চলে ৪০-৫০ দিনের চারাওরোপণ করা যায়। এ জাতটির চারা রোপণের এক সপ্তাহ পর ১০-১৫ দিনপানির নিচে ডুবে থাকলেও চারা মরে না বিধায় ফলন কমে না। বন্যামুক্ত পরিবেশে এ জাতের জীবনকাল ১৪০-১৪৫দিন ও ফলন ৪.৫-৫.০ টন/হেক্টর এবং বন্যাকবলিত হলে জীবনকাল ১৫৫-১৬০ দিন ও ফলন ৪.০-৪.৫ টন/হেক্টর। জাতটির গাছের উচ্চতা ১১৬ সেমি, চারা রোপণের এক সপ্তাহ পর ১২-১৪ দিন পানির নিচে ডুবে থাকতে পারে। বন্যামুক্ত পরিবেশে এ জাতের জীবনকাল ১৪০-১৪৫ দিন ও ফলন ৪.৫-৫.০ টন/হেক্টর এবং বন্যা কবলিত হলেজীবনকাল ১৫৫-১৬০ দিন ও ফলন ৪.০-৪.৫ টন/হেক্টর। জাতিসংঘের মানব উন্নয়ন রিপোর্টে (২০০৭-০৮) বলাহয়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের ৭ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ১. বাংলাদেশের গড় বার্ষিক তাপমাত্রা ১৯৮৫-১৯৯৮ সালের মধ্যে মে মাসে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং নভেম্বর মাসে০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশে প্রতি বছর ৩০-৪০লাখ হেক্টর জমি বিভিন্ন মাত্রার খরায় কবলিত হয়ে থাকে। বিশেষ করে ধানের ফুলধারণ পর্যায় ও দানাগঠনের সময় খরার ফলে উচ্চ ফলনশীল রোপা আমনের ৪৩-৫০% ফলন ঘাটতি হয়। বৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথে এ সব উদ্ভিদের বীজ গজায় এবং ১-২ মাসের মধ্যে জীবন চক্র সম্পন্ন করে। যেমন- গো-মটরের ফুল ফোটা হতে দানা পরিপক্ব হতে ১৭-২০ দিন সময় লাগে। বর্তমানে (২০১০-১১)দেশে যেখানে মাছের উৎপাদন প্রায় ৩০.৬০ মেট্রিক টন সেখানে ২০১২-১৩ সাল নাগাদ মৎস্য উৎপাদনের লক্ষ মাত্রাধরা হয়েছে ৩৪.৭৮ লক্ষ মেট্রিক টন। এ মৌসুমে বীজ বপনের উপযুক্ত সময় ১৫-৩০ চৈত্র এবং চারা রোপনের জন্য চারার বয়স হবে ২০-২৫ দিন। সবগুলো জাতই রোপণ পদ্ধতিতে চাষ করা হয় এবং রোপণের জন্য চারার বয়স হতে হবে ২৫-৩০ দিন। রোপণের জন্য চারার বয়স হতে হবে ৩৫-৪৫ দিন। এ বীজগুলো পুনরায়পরিষ্কার পানিতে ৩-৪ বার ধুয়ে নিতে হবে। তবেশোধনের জন্য ৫২-৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস (হাতে সহনীয়) তাপমাত্রার গরম পানিতে ১৫ মিনিট বীজ ডুবিয়ে রাখলেজীবাণুমুক্ত হয়। শোধনকৃত বীজ বাঁশের টুকরি বা ড্রামে ২-৩ স্তর শুকানো খড় বিছিয়ে তার উপর বীজের ব্যাগ রেখে আর ২-৩ স্তরশুকানো খড় দিয়ে বা কচুপাতা দিয়ে ঢেকে ভালোভাবে চেপে তার উপর কোনো ভারী জিনিস দিয়ে চাপ দিয়ে রাখতেহবে। এরপর প্রতিবর্গমিটার বেডে ৬০-৮০ গ্রাম বীজ বেডের উপর সমানভাবেছিটিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। খ) ভেজা বীজতলা : এক্ষেত্রে জমিতে পানি দিয়ে ২-৩টি চাষ ও মই দেওয়ার পর ৬-৭ দিন ফেলে রাখতে হয়। এরপর জমি আরও ২-৩ টি চাষ ও মই দিয়ে মাটিথকথকে কাদাময় করতে হয়। বীজতলার পরিচর্যা : ১) পাখি যাতে বীজতলার বীজ খেতে না পারে সেজন্য বপনের সময় থেকে ৪-৫ দিন পর্যন্ত পাহারাদিয়ে পাখি তাড়ানোর ব্যবস্হা করতে হবে। জমি তৈরি : ৪-৫ টি আড়াআড়ি চাষ ও মই দিয়ে জমি ভালোভাবে কাদাময় ও সমান করে নিতে হবে। ১ম কিস্তি চারা রোপণের ১৫-২০ দিন পর,২য় কিস্তি ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ চারার গোছায় ৪-৫টি কুশি আসা অবস্হায় এবং শেষ কিস্তি ৪৫-৫০ দিন পর অর্থাৎকাইচ থোর আসার ৫-৭ দিন আগে প্রয়োগ করতে হবে। ৪) হেক্টরপ্রতি ৪-৫ টন শুকনো পচা জব সার বা কমপোস্ট ব্যবহার করলে রাসায়নিক সারের ব্যবহার একতৃতীয়াংশ কমিয়ে দেওয়া যায়। চারা রোপণ : সমান করা সমতল জমিতে জাত ও মৌসুম ভেদে ২৫-৪৫ দিন বয়সের চারা রোপণ করা ভালো। এক সারি থেকে অন্য সারির দূরত্ব ২০-২৫সে.মি. এবং সারিতে এক গোছা থেকে অন্য গোছার দূরত্ব ১৫-২০ সে.মি. হওয়া দরকার। প্রতি গোছায় ২-৩ টি চারারোপণ করতে হবে। জমিতে ৫-৭ সেমি. এর নিচে পানি থাকলে পানি সেচেরব্যবস্হা করতে হয়। চারা রোপণ করার পর ৬-৭ সেমি. এর নিচে পানি থাকলে পানি সেচের ব্যবস্হা করতে হয়। চারারোপণ করার পর ৬-৭ দিন পর্যন্ত ৩-৫ সেমি সেচ দিতে হয়। সামরিক শাসন ও স্বাধিকার আন্দোলন (১৯৫৮ - ১৯৬৯)পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই শাসনব্যবস্হায় একধরনের স্বৈরতান্ত্রিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রবণতা লক্ষ করা যায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল (১৯৭২-১৯৭৫)২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। সামরিক শাসন ও পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ (১৯৭৫- ১৯৯০)১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী খোন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেন। প্রাচীন বাংলার রাজনতিক ইতিহাস (খ্রিঃপূর্ব ৩২৬-১২০৪ খ্রিঃ)পাল রাজাদের শাসনকাল থেকে ধারাবাহিকভাবে বাংলার রাজনতিক ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। বাংলাদেশে প্রায় দুশ বছরের ইংরেজ শাসনামলই (১৭৫৭-১৯৪৭) ঔপনিবেশিক যুগ হিসেবেচিহ্নিত। কিংবদন্তি সে ম্যাচে ফ্রান্স তখন ৩-১ গোলে এগিয়ে। বোকার মাঠে প্রথম লেগটা ২-২ ড্র হয়েছিল। আর্জেন্টিনা সর্বশেষ প্রীতি ম্যাচে স্পেনের কাছে ৬-১ গোলে হেরেছে। সম্প্রতি মিয়ানমারে অ্যাপিকটার ৫৭ তম কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় ২০১৮-১৯ সালের জন্য নতুন পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন হয়। অস্ট্রেলিয়াকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়েছে বলেই নয়, ১৯৭৮ বিশ্বকাপের পর প্রথমবার জয় পেল পেরু। আগামী ডিসেম্বর মাসের ১৫-১৯ তারিখে ফিলিপাইনে অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের জন্য দল নির্বাচনের লক্ষ্য নিয়ে এই আয়োজন। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের কাছে হারের পর ভারত তাদের হারিয়েছিল ১০-০ গোলে। ম্যাচটিতে নেপাল ১-০ গোলে হারলেও ফিলিস্তিনকে ছেড়ে কথা বলেনি নেপালিজরা। সাধারণ সভায় প্রথমে ২০১৬-১৮ অর্থবছরের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা এবং আর্থিক প্রতিবেদন পেশ করা হয়। আর গোলের ব্যবধান ৩-১ করে জয়টা একেবারে হাতের নাগালে নিয়ে আসেন হাইতিয়ান স্ট্রাইকার কেভিন বেলফোর্ট। টাইব্রেকারে ৩-২ গোলের এই জয়ে ১৯৯৮ বিশ্বকাপের পর প্রথমবারের মতো শেষ আটের দেখা পেল ক্রোয়েশিয়া। বিঘাপ্রতি মাত্র ৮-১০ হাজার টাকায়, অথবা আরও কমে। আর যদি শুরুতে ডিউ না থাকে ২৫০-২৪০ স্কোরেও আমরা ম্যাচ জিতেছি। দুই লেগ মিলিয়ে ২-১ ব্যবধানে জিতে সেমিফাইনালে চলে গেল বায়ার্ন। দুর্দান্ত এক ওভার লেপে ২-০। তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে যুক্তরাষ্ট্র অভিযান শুরু করেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সেই ভুটানকে উড়িয়ে দিয়ে আজ সেমিফাইনালে বাংলাদেশ জিতেছে ৫-০ গোলে। ম্যাচের শেষ দিকে ফরাসি মিডফিল্ডার আলাইন জিরেস একটা গোল করে স্কোর ৪-১ করে ফেলেন। ঢাকায় ২০১৪ সালে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বে ভারত জিতেছিল ২-১ গোলে। থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টে প্রথম ম্যাচে মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ৭-১ গোলে হারা ম্যাচে একমাত্র গোলটি করেছিল মাসুরা। কাজি বিয়ে নিবন্ধনের রসিদ দিয়ে ১০-১৫ দিন পর কাবিনের রেজিস্ট্রি কাগজ আনার জন্য বলেন। ৫২ মিনিটের সেই লড়াইয়ে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে হারই সঙ্গী হয়েছে তাঁর (৬-১, ৬-০)। যদিও প্রথম লেগে ৩-০ গোলে জেতায় শেষ আটে পৌঁছতে অসুবিধা হয়নি জিনেদিন জিদানের দলের। এটা ২০০৪-২০০৫ সালের ঘটনা। বৈশাখে সেটি বেড়ে ১০০-১৫০ মণ হয়। ১২ জানুয়ারী ২০১৮ সালে ২০১৮-১৯ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে খুলনা টাইটানসের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯৯২ সালের ইউএস ওপেন এ, কোয়ার্টার ফাইনালে সাবাতিনি আবারও ২-৬, ৬-১, ৪-৬ ফলে ফার্নান্ডেজের কাছে হেরেছিলেন। ১৯৪৬-৪৭ মৌসুমে ১৯৪৮ সালে লিন্ডওয়াল মিলারের বাউন্সারগুলোকে অবলীলায় মোকাবেলা করেছেন। ১৯৪১-৪৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। স্টুয়ার্ট ব্রডের অনুপস্থিতিতে ২০১২-১৩ মৌসুমে ভারত দলের বিপক্ষেও তিনি অধিনায়করূপে নির্বাচিত হন। ১৭৮৭-১৭৯১ সময়কালে রুশ-তুর্কি যুদ্ধ চলাকালিন সময় শেখ মনসুর আদিগেয়া চলে যান। ১৯৫৯-৬০ মৌসুমে সারে দল দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলতে আসে। ১৯৭২-৭৩ সালে সম্মান কোর্সে বাংলা, ইহিতাস, ইসলামের ইতিহাস সংস্কৃতি, অর্থনীতি, আরবি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, গণিত হিসাববিজ্ঞান চালু হয়। ১৯৫১-৫২ মৌসুমে নাইজেল হাওয়ার্ডের নেতৃত্বে এমসিসি দলের সাথে ভারত, পাকিস্তান সিলন গমন করেন। ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ৩২ রাউন্ডে বিজেন্দর গাম্বিয়ার ব্যাডৌ জ্যাককে ১৩-২ ব্যবধানে পরাজিত করেন। ১২৭৬-১৩৪২) সা-স্ক্যা বৌদ্ধ একজন বিখ্যাত তিব্বতী অনুবাদক ছিলেন। ২০০৩-০৪ মৌসুমে বাংলাদেশের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টের সিরিজের অভিষেক ঘটে তার। ১৯৭৪-১৯৮২ পর্যন্ত তিনি ঢাকা আবাহনী লিমিটেডের জন্য খেলেছিলেন। স্টুটগার্ডের ইউজিন গ্রিমিনগার (১৮৯২-১৯৮৬) তাদের অপারেশনের অর্থ যোগান দিতেন। ২০১৪-২০১৫ মিনিস্টার ফ্রিজ ইলেক্ট্রনিক্স ব্র্যান্ড প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড এই মৌসুমে 'প্রেজেন্টিং স্পন্সর' ছিল। এছাড়াও ১৯৮১-৮২ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহী দলের সফরে অংশ নেন। এছাড়া ১৯৪০-১৯৪৬ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস নির্বাহী কমিটির সদস্য থাকার পাশাপাশি ১৯৪৬ সালে কংগ্রেস চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। "অন্নদাপ্রসাদ বাগচী" (১৮৪৯-১৯০৫) ১৯শ শতকের শেষ ২০শ শতকের প্রথম পর্যায়ের একজন বাঙালি তৈলচিত্র শিল্পী। ১৯৬৪-৬৫ মৌসুমে ইংরেজ দল দক্ষিণ আফ্রিকা গমন করে। ১৯৫০-৫১ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে পাঁচ টেস্টের গড়া সিরিজের সবগুলো টেস্টেই তার অংশগ্রহণ ছিল। // cardinal দৈর্ঘ ১০ কি.মি. ১২০৯.৪৩২ ১২-১৫ এই পণ্যটির দাম ১২০৯.৩ ৳ ১২ মি. সময় ৯ঃ৪০ ০১৭০৬৯০৪৮৮৩ +৮৮০১৭১১০৬৫০৪৪ ১২-০৩-২০১৯ ১৩-০৯-১৯৯৮ ১-৯-১৯৯২ ০২/০২/২০০২ ০১/০১/১৭৯৮ ১২৩৩১২৩১২৩৩ ১৮৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজের সংখ্যাই দুই শতাধিক। ফ্রুট কর্ডিয়েল, বিডিএস - ৫০৮ ঃ ২০০৬ ১৯১৭ সালে রাশিয়ার সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব তাকে নানাভাবে প্রভাবিত করে। (৪) বিক্রিত অথবা সংযোজিত যন্ত্রাংশের জন্য বিক্রেতা অথবা সংযোজনকারীকে কমপক্ষে ২ (দুই) বছরের লিখিত গ্যারান্টি প্রদান করিতে হইবে। টমেটো কেচাপ, বিডিএস / সিএসি - ৫৩০ ঃ ২০০২ মার্চ ১৪ - নন্দীগ্রাম গণহত্যার ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রামে পুলিশের গুলিচালনায় চোদ্দোজন গ্রামবাসী নিহত হন। ১৫ অগস্ট, ১৯৪৭ তারিখে, ভারত ব্রিটিশ শাসনজাল থেকে মুক্তিলাভ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এযাবত্কাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ যা ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ এই চার বছর ধরে চলে। (৩) ডোর এসেম্বলি; ১৬৩৮ সালে সুয়েডীয়রা ডেলওয়্যার নদীর পাশ জুড়ে ছোট একটি উপনিবেশ গড়ে তুলেছিল যার নাম ছিল নিউ সুইডেন। ১৯৮০ র দশকে মাইকেল পপ সঙ্গীত শিল্পীদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌছান। ১১) পস্নাষ্টিক পণ্য; এবং লজেন্সেস, বিডিএস - ৪৯০ ঃ ২০০১, এমেন্ডমেন্ট - ১ ঃ ২০০৭ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের সময় বাংলাদেশে রেলপথ ছিলো ২৮৫৭ কিলোমিটার। জনঘনত্বের তুলনায় শহরে রাস্তার পরিমাণ মাত্র ৬ শতাংশ। ১৮৫৬ সালের মধ্যেই ভারতের অধিকাংশ অঞ্চল ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হস্তগত হয়েছিল। ২০০৮ গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জীর একটি অধিবর্ষ। ২০০৬ সালের হিসাব অনুযায়ী জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ১৯২। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দের ২৯ আগস্ট তারিখে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের ১১ নভেম্বর এক প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে পূর্ব পাকিস্তানের উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায় ৫ লাখ লোকের মৃত্যু ঘটে। ফ্রান্স দীর্ঘ সাত বছরের যুদ্ধে পরাজয়ের ফলস্বরূপ ১৭৬৩ সালে উত্তর আমেরিকায় তাদের সব উপনিবাস ইংরেজদের কাছে ছেড়ে দেয়। ৬ ই ডিসেম্বরে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয় বাংলাদেশ সম্পর্কে কূটনৈতিক স্বীকৃতি। দি মনিষ মেলহোত্রা শো - ২০০৫ ১৭৭৭ সালের ১৫ নভেম্বর দ্বিতীয় মহাদেশীয় কংগ্রেসে আর্টিকলস অফ কনফেডারেশন বিধিবদ্ধকরণের মাধ্যমে বর্তমান নামটি চূড়ান্ত হয়। ওবামার ২ বছর বয়সে তাঁর বাবা-মায়ের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। ঘনিষ্ঠজনের উপর্যুপরি মৃত্যুর ধারাবাহিকতায় ১৯০৬ সালের ২৩ নভেম্বর মারা গেলেন কনিষ্ঠ পুত্র শমীন্দ্রনাথ। অধ্যায় ১৪। এই সময়ের মধ্যে তিনি ৪৯ বেঙ্গল রেজিমেন্টের সাধারণ সৈনিক থেকে কোয়ার্টার মাস্টার হাবিলদার পর্যন্ত হয়েছিলেন। ইহা ছাড়া সরকার বিশেষ বিবেচনায় কোন পণ্য রপ্তানি, রপ্তানি-কাম-আমদানি অথবা পুনঃরপ্তানির অনুমতিপত্র জারী করতে পারবে। সফ্ট ড্রিংস, বিডিএস - ১৫৮৬ ঃ ২০০৭ ভারতীয় জাতীয় ক্রিকেট দল ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ও ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্ব টোয়েন্টি - ২০ বিজয়ী। বর্তমান জার্মানি অঞ্চলটি ৮৪৩ অব্দে ক্যারোলিঙ্গিয়ান সাম্রাজ্যের বিভাজনের ফলে সৃষ্টি হয়। সংযোজনী - ১ একে সমাধিস্থল হিসেবেও ব্যবহার করা হয় ৩০০০ - এরও অধিক গুরুত্বপূর্ণ ও নামী-দামী লোকের সমাধি এখানে অবস্থিত। ১৯২২ সালে নজরুলের একটি গল্প সংকলন প্রকাশিত হয় যার নাম ব্যথার দান। বর্তমানের ৫ ও ১০ - ভিত্তিক সংখ্যা ব্যবস্থার বিস্তার এরই সাক্ষ্য দেয়। যেমন সমাধিটির কাজ শেষ হয়েছিল ১৬৪৩ খ্রিস্টাব্দে, কিন্তু বাকি অংশগুলোর কাজ তখনও চলছিল। ১৯৪০ সালের শেষ দিকে আবার একই ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় হতেই ঢাকা এই প্রাদেশিক রাজধানীর শিক্ষার কেন্দ্র হয়ে উঠে। শর্ত সাপেক্ষে রপ্তানিযোগ্য পণ্যের তালিকা পরিশিষ্ট - ২ এ দেখানো হলো। ২০০৯ - ২০১২ ইন্ডিয়ান রিডারসিপ সার্ভে অনুসারে পত্রিকাটি ১৫৬ লাখ মানুষ পাঠ করেন। বর্তমানে পনের বছরের বেশি বয়সীদের সাক্ষরতার হার শতকরা ৪৯, অর্থাৎ পনের বছরের বেশি বয়সীদের শতকরা ৫১ ভাগ এখনও নিরক্ষর। ২০০৪ সাল শেষ হবার আগেই ১৬১ টি ভাষার উইকিপিডিয়া প্রকল্প শুরু করা হয়। (খ) প্রতি চালানে ৫০০০ (পাঁচ হাজার) মার্কিন ডলার মূল্য পর্যন্ত পণ্যের ক্ষেত্রে; ১) এটা কোনো দলীয় শিক্ষানীতি নয়। এতে আছে ৬ টি পরস্পর ক্রিয়াশীল বিষয় যা শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। জানুয়ারী ২০০২ সালে উইকিপিডিয়াতে পিএইচপি উইকি ইঞ্জিন এবং মাইসিকোয়েল ডাটাবেজ ব্যবহার শুরু করা হয় (ধাপ ২)। ৫। ১৯১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে অস্ট্রীয় সামরিক বাহিনীতে ভর্তি হওয়ার চেষ্টা করেন। (৭) এক্সেলস এসেম্বলি; এর কাজ শুরু হয় ১৯৯৭ সালে। ১৯৪১ সালের ৭ ডিসেম্বর তারিখে যুক্তরাষ্ট্র মিত্রশক্তির সাথে যোগ দেয়। ১৯৯৩ সালে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, সান্টা ক্রুজ সত্যজিৎ রায় ফিল্ম অ্যান্ড স্টাডি কালেকশন প্রতিষ্ঠা করে। " ওয়েবলগ " শব্দটা জোম বার্গার ১৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ - এ প্রথম ব্যবহার করেন। ২০০৩, সানসুই পুরস্কার বছরের শ্রেষ্ঠ অভিনয়, সাথিয়া পুরুষের ট্রাউজার ৪ (চার) টন " কলকাতা " (পূর্বনাম " চিৎপুর ") নামে আরও একটি স্টেশন ২০০৬ সালে চালু হয়। ৫) তাজা ফুল ও ফলিয়েজ; তাদের সংখ্যা ব্যবস্থা ছিল ৬০ - ভিত্তিক। ইনফ্যান্ট ফর্মুলা, বিডিএস / সিএসি - ৭২ ঃ ২০০৩ ১৪ ই মে আরদেন থেকে জার্মান বাহিনী বেরিয়ে এসে দিশেহারা মিত্র সেনাদের ছিন্নবিছিন্ন করে প্রবল বেগে এগোতে থাকল। এছাড়াও ১৭৮৬ সালে গোলাম হোসেন সেলিম রচিত রিয়াজ-উস-সালাতিন নামক একটি ফারসি গ্রন্থেও " কলিকাতা " গ্রামের উল্লেখ রয়েছে। তিনি অর্থনৈতিক গতিধারার উপর অপূর্ননিয়োগের প্রভাব কম এবং ১৯৩০ সালের জন মায়নার্ড কেইন্স কর্তৃক ব্যবহৃত একটি ধারণা দেন। কলকাতার সাক্ষরতার হার ৮১ শতাংশ; যা জাতীয় সাক্ষরতার হার ৮০ শতাংশের তুলনায় সামান্য বেশি। ১৯৩৭ সালে একবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন কবি; এই সময় কোমায় চলে গিয়ে মৃত্যুকে প্রত্যক্ষ করেন অত্যন্ত কাছ থেকে। তবে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দে বৈদেশিক যোগাযোগ ব্যতীত অন্যান্য সরকারী কর্মকাণ্ডে বাংলা ব্যবহারের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। ১৮৯৮ সালে রবীন্দ্রনাথের স্ত্রী ও সন্তানরাও শিলাইদহে তাঁর কাছে চলে আসেন। ১৯২৭ সালের ১৪ জুলাই দুই সঙ্গীকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এক চারমাসব্যাপী সফরে বের হন। কলকাতায় ১২ টি স্থানীয় এফএম রেডিও স্টেশন রয়েছে, যার মধ্যে দুটি আকাশবাণীর। ২০০৭ সালে রপ্তানি ও আমদানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ১৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ও ২১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৯৪০ সালে জার্মানী-রুমানিয়া তেল-অস্ত্র চুক্তি হল। ১৮৯৮ সালে চালু হওয়া কলকাতা ফুটবল লিগ এশিয়ার প্রাচীনতম ফুটবল লিগ। তিনি বলেন, ৯ / ১১ সহ অন্যান্য সন্ত্রাসী হামলার যারা শিকার তাদের কথা মনে হলে আমি ব্যথিত হয়ে পড়ি। অপু সিরিজের শেষ ছবি অপুর সংসার ১৯৫৯ সালে নির্মাণ করা হয়। এটি ১৯১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত, এবং পরবর্তিতে লুপ্ত লীগ অফ নেশন্সের স্থলাভিষিক্ত হয়। ১৫ তম শতকের শুরুতে ইংরেজ এবং ফরাসি অভিযাত্রীরা আটলান্টিক উপকূল আবিষ্কার করে এবং পরে বসতি স্থাপনের উদ্যোগ নেয়। ফলে আরএফসি ৮৮২ ও ৮৮৩ বাতিল হয়ে যায়। মিত্রবাহিনী প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে ১৯৭১ পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর ১৬ ই ডিসেম্বর পাকিস্তান বাহিনীর প্রধান জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পন করেন। তাঁর বিদেশ ভ্রমণ শুরু হয় ১৮৭৮ সালে প্যারিস হয়ে লণ্ডন গমনের মাধ্যমে। মে ১০ তারিখে লন্ডনের উদ্দেশ্যে হাওড়া রেলওয়ে স্টেশন ছাড়েন। তবে পুলিশ বিভাগের ক্ষেত্রে ১৫৫ সিসি ' র উর্দ্ধসীমার এই বিধান প্রযোজ্য হইবে না। এর মধ্যে ৫৪০০ কিলোমিটার সারা বছর নৌচলাচলের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে। দেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ১৩ টি উপজাতি রয়েছে। উইন্ডোজ ২০০৩ স্ট্যান্ডার্ড এডিশন ইসলামের ৫ টি মূল স্তম্ভ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, জনাব সীমা ন্ত ৫,০০০ টাকা দিয়ে অফিসের জন্য একটি আলমারী ক্রয় করলেন, আবারদোকান থেকে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় আহত হলেন, উল্লেখিত দুটি ক্ষেত্রেই ঘটনার জন্ম হল। কি ন্তু প্রথমটি যেহেতু অর্থেরদ্বারা পরিমাপযোগ্য এবং ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্হার পরিব র্তন করেছে সেজন্য প্রথম ঘটনা টি লেনদেন, দ্বিতীয় ঘটনায়যেহেতু আর্থিক সংশ্লিষ্টতা নেই এবং ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্হার কোন পরিবর্তন হয়নি সেহেতু দ্বিতীয় ঘটনাটিব্যবসায়ের লেনদেন হিসেবে লিপিবদ্ধ হবে না। লেনদেন শব্দটির আভিধানিক অর্থ হল গ্রহণ ও প্রদা ন অর্থাৎ দেয়া ও নেয়া ইংরেজিতে যাকে বলা হয় মরাব ,সংঘটিত প্রত্যেকটি ঘটনার একাধিক পক্ষ জড়িত থাকে এক পক্ষ সুবিধা গ্রহণ করে এবং অন্য পক্ষ সুবিধা প্রদান করে। যেমন - মানিক রতনকে ১,০০০ টাকা দি ল । এই কার্যের মধ্যে আমরা দুটি পক্ষ দেখতে পাই - রতন ১,০০০ টাকাগ্রহণ করল ও মানিক ১,০০০ টাকা প্রদান করল। যেমন মিসেস মাহ্‌বুবাকে কাজের বিনিময়ে ২,০০০ টাকা বে তন দেয়া হল অথবা ঘর ভাড়া বাবদ ৩,০০০ টাকা পাওয়াগেল ইহাও লেনদেন। বস্তুতঃ দ্রব্য সামগ্রী ও সেবা কর্মের বিনিময়ের ফলে কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্হার পরিবর্তনঘটলে লেনদেনের সৃষ্টি হয়। কাজ : “প্রত্যেক লেনদেন ঘটনা, প্রত্যেক ঘটনা লেনদেন নয়” ব্যাখ্যা কর। কি ন্তু আগুনে পণ্য পুড়ে যাওয়ায় ২০,০০০ টাকা ক্ষতি হল এটি একটি লেনদেন। যেমন :নগদ ৫,০০০ টাকা দিয়ে অফিসের জন্য আসবারপত্র ক্রয় করা হল। এখানে প্রতি ষ্ঠানের আসবাবপত্র বৃদ্ধিরপাশাপাশি নগদ ৫,০০০ টাকা হ্রাস পেয়ে ছে। আবার যদি ৫,০০০ টাকার আসবারপত্র ক্রয়ের ফরমায়েশ দেয়া হয় তবেএটি কোন লেনদেন হবে না, কারণ এই ঘটনা দিয়ে আর্থিক অবস্হার এখনও কোন পরিবর্তন হয়নি। যেমন- কর্মচারীদের বেতন দেয়া হলো ৫,০০০ টাকা। যেমন - ধারে মাল বিক্রয় ১০,০০০ টাকা এবং ০৭ দি ন পর টাকা পাওয়া গেল। এখানে ধারে বিক্রয় একটিলেনদেন এবং ০৭ দিন পরে টাকা প্রাপ্তি আরেকটি লেনদেন। যেমন: আসবাবপত্র ক্রয় ১০,০০০ টাকা । আবার আসবাবপত্রের অবচয় ১,০০০ টাকা একটি অ দৃশ্যমান লেনদেন। যেমন -অনাদায়ী পাওনা সঞ্চিতি, বাট্রা সঞ্চিতি ইত্যাদি। লেনদেন চিহ্নি তকরণ :কোন্‌ ঘটনা লেনদেন এবং কোন্‌ ঘটনা লেনদেন নয় তা নিম্নে কয়েকটি উদাহরণের সাহায্যে বুঝানো হলো-জনাব সোহেলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নি ম্নলিখিত ঘটনাগুলো সংঘটিত হয়েছে-১। জনাব সোহেল ৫০,০০০ টাকা নিয়ে ব্যবসায় আরম্ভ করলেন। তিনি ১৫,০০০ টাকার পণ্য নগদে ক্রয় করেছেন। তিনি তার একজন পাওনাদারকে ১০,০০০ টাকা পরিশোধ করেছেন। তিনি পণ্য ক্রয়ের জন্য ৮,০০০ টা কার ফরমায়েশ প্রদান করেছেন। তিনি বিজ্ঞাপন বাবদ ২,০০০ টাকা প্রদান করেছেন। তিনি জনাব মামুনকে মাসিক ৭,০০০ টাকা বে তনে তার ব্যবসার ম্যানেজার নিয়োগ করেছেন। ব্যবসা থেকে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ৩,০০০ টাকা উত্তোলন করেছেন । তার ব্যক্তিগত অর্থ হতে ৫০০ টাকা চুরি হয়েছে। তিনি হাশেম ব্রাদার্স হতে প্রতি মাসে ১০,০০০ টাকার পণ্য ক্রয়ের জন্য চুক্তিব দ্ধ হলেন। তিনি ১০,০০০ টাকা মূল্যের পণ্য হানিফের নিকট ধারে বিক্রয় করেছেন। ১. লেনদেন নগদ অর্থ প্রতিষ্ঠানে মূলধন স্বরূপ আনয়ন করায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্হার পরিবর্তন হয়েছে এবংউক্ত লেনদেনের দুটি পক্ষ- একটি পক্ষ মালিকের মূলধন এবং অপর পক্ষ প্র তিষ্ঠানের নগদ টাকা। ২. লেনদেন পণ্য মূল্য অর্থের মাপকাঠিতে পরিমাপ যোগ্য। পণ্য ক্রয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে,নগদ অর্থ প্রদানের ফলে নগদ অর্থ হ্রাস পেয়েছে। ৩. লেনদেন পাওনাদারকে পরিশোধের ফলে ব্যবসায়ের দা য় ও নগদ অর্থ উভয়ই হ্রাস পেয়েছে, ফলে আর্থিকঅবস্হার পরিবর্তন হয়েছে। ৪. লেনদেন নয় পণ্য ক্রয়ের ফরমায়েশ প্রদান, পণ্য ক্রয় করা বুঝায় না। ৫. লেনদেন বিজ্ঞাপন খরচ প্রদানের মাধ্য মে প্রতিষ্ঠা ন সুবিধা গ্রহণ করেছে এবং উক্ত সুবিধার মূল্য নগদেপরিশোধ করায় আর্থিক অবস্হার পরিবর্তন ঘটেছে। ৬. লেনদেন নয় চাকরির নিয়োগপত্র প্রদানের মাধ্য মে প্রতি ষ্ঠান কোন সুবিধা তাৎক্ষণিক গ্রহণ বা প্রদান করেনি এবংএতে অর্থেরও কোন আদান প্রদান হয়নি। ৭. লেনদেন ব্যবসায় হতে নগদ অর্থ গ্রহণের মাধ্য মে মালিক প্রতিষ্ঠান হতে সুবিধা গ্রহণ করেছেন, ফলেপ্রতিষ্ঠানের নগদ অর্থের পরিবর্তন ঘটেছে। ৮. লেনদেন নয় ব্যক্তিগত অর্থ চুরির ফলে প্রতিষ্ঠানের কো ন ক্ষতি হয়নি, ক্ষতিটি মালিকের নিজস্ব। ৯. লেনদেন নয় পণ্য ক্রয়ের জন্য চুক্তিব দ্ধ হয়েছেন, এখনও পণ্য ক্রয় করেননি এবং মূল্যও পরিশোধ করেননি। ১০. লেনদেন ধারে পণ্য বিক্রয়ের মাধ্য মে প্রতিষ্ঠান হানি ফকে সুবিধা প্রদান করেছেন, যা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটিআয়। কোন প্রতিষ্ঠানের একটি নির্দিষ্ট সময়ের মোট সম্পদের পরিমান, মালিকানা স্বত্ব ও বহির্দায়ের সমান হবে। অর্থাৎসম্পদ , দায় এবং মালিকানা স্বত্বে পরিবর্তন আ নয়নকারী ঘটনা লেনদেন হিসাবে গণ্য হয়। যেমন : ব্যবসায়ের মালিকানা ধীন আসবাবপত্র, দালানকোঠা, কলকব্জা ইত্যাদি। যথা :১। বিভিন্ন ব্যক্তির নিকট পণ্য বিক্রয়,পণ্য ক্রয়, ক্রয়কৃত পণ্য ফেরত, বিক্রিত পণ্য ফেরত, ব্যাংকে টাকা জমা দেয়া বা ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করাএরকম বহুবিদ ঘটনা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঘট তে পারে। একজন হিসাবরক্ষক যখন এই লিপিব দ্ধকরণের কাজটি সমাধা করেন, তখনইলেনদেনের প্রযোজ্য দলিলও প্রস্তুত করেন। দলিলপত্রগুলো হচ্ছে চালান , ভাউচার, ক্যাশ মেমো, বিল, ডেবিট নোট,ক্রেডিট নোট, ভ্যাট চালান ইত্যাদি। এই সমস্ত দলিল পত্রাদির ব্যাখ্যা, এদের নমুনা এবং ব্যবহার বর্ণনা করা হল। চালানে ক্রেতারনাম ও ঠিকানা, মালের পরিমান, মালের বিবরণ মালের মূল্য এবং মূল্য পরিশোধের শর্ত ইত্যাদি লিপিব দ্ধ থাকে। যেমন : ৫,০০০ টা কার পণ্য বিক্রয় বাবদবিক্রেতা ক্রেতাকে ৫,০০০ টাকার একটি ভাউচার দিয়ে থাকেন আবার বাড়ি ভাড়া বাবদ ২,০০০ টাকা প্রাপ্তি র ক্ষেত্রেমালিক ভাড়াটিয়াকে ২,০০০ টাকা ভাউচার প্রদান করে থাকেন। দুতরফা দাখিলা প দ্ধ তিসমগ্র বিশ্বব্যাপী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসমূহে হিসাব সংরক্ষণের জন্য নির্ভরযোগ্য, বিজ্ঞানসম্মত ও পূর্ণাঙ্গ প দ্ধতি হিসেবেদুতরফা দাখিলা প দ্ধতি প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচিত । মূলধন ও মুনাফা জাতীয় লেনদেনএকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্ট কালব্যাপী চলমান থাকবে, যা সক লেই আশা করে। জাবেদাআর্থিক ও অনার্থিক ঘটনা চিহ্নি তকরণের পর, আর্থিক লেনদেনসমূহ হিসাবের বইতে ডেবিট ও ক্রেডিট পক্ষ চিহ্নি তপূর্বকলিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন। পণ্যের ক্রয়মূল্য, উৎপাদন ব্যয় ও বিক্রয়মূল্যব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে যে সমস্ত পণ্য সামগ্রী উৎপাদন, ক্রয় এবং বিক্রয় করা হয় সে সমস্ত পণ্য দ্রব্যের যথাযথ মূল্যনির্ধারণ করা অত্য ন্ত জরুরী সঠিকভাবে মূল্য নির্ধারণ করতে না পারলে ব্যবসায়ের ব্যবসায়িক ক্ষতির পাশাপাশিপারস্পরিক আরো নানাবিধ সমস্যার উদ্ভব হবে। কৃষি ও জলবায়ুএ অধ্যায়ে প্রথমে প্রতিকূল পরিবেশ ও বিরূপ আবহাওয়া সহিষ্ণু ফসল ও ফসলের জাতের বৈশিষ্ট্য, গুরুত্ব আলোচনাকরা হয়েছে। কৃষিজ উৎপাদনকৃষিজ উৎপাদন বলতে বিভিন্ন প্রকার মাঠ ফসল, উদ্যান ফসল, ঔষধি গাছপালা, মাছ চাষ ও গৃহপালিত পশুপাখি পালনপ্রভৃতির উৎপাদনকে বোঝায়। মালিকানার ভিত্তিতে ব্যবসায়আমরা ইতোমধ্যে ই জেনেছি ব্যবসায় হলো প্রধানত মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন প্রকার পণ্য- দ্রব্য ও সেবাকর্মেরউৎপাদন, বণ্টন এবং এদের সহায়ক যাবতীয় বৈধ অর্থনতিক কর্মকাণ্ডের সমষ্টি। অর্থায়ন ও ব্যবসায় অর্থায়নসমাজ-সভ্যতার ক্রমবিকাশ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে ব্যবসা-বাণিজ্যের কার্যপরিধিও বৃদ্ধি পেয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকএই অধ্যায় পাঠের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বাণিজ্যিক ব্যাংকের মুরব্বি হিসাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা, দায়িত্ব এবংদেশের অর্থনীতি ও সমাজ গঠনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অবদান সম্পর্কে জানতে পারবে। লেখক পরিচিতি : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ২৫শে বৈশাখ ১২৬৮ সালে (৭ই মে ১৮৬১ খ্রিষ্টাব্দ) কলকাতার জোড়াসাঁকোরঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মহাসমুদ্রের শত বৎসরের কল্লোল কেহ যদি এমন করিয়া বাঁধিয়া রাখিতে পারিত যে, সে ঘুমাইয়া পড়াশিশুটির মতো চুপ করিয়া থাকিত, তবে সেই নীরব মহাশব্দের সহিত এই লাইব্রেরির তুলনা হইত। লেখক পরিচিতি : শরৎচন্দ্র চােপাধ্যায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে ১৫ইসেপ্টেম্বর ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করে। লেখক পরিচিতি : রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ৯ই ডিসেম্বর ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দে রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামেজন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মুহম্মদ শহী দুল্লাহ্‌ ১০ই জুলাই ১৮৮৫ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাটমহকুমার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মোহাম্মদ লুৎফর রহমান ১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে মাগুরা জেলার পারনান্দুয়ালী গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণকরেন। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে নাগরিক চেতনাপূর্বের অধ্যায়গুলোতে আমরা সমাজ, সরকার ও রাষ্ট্র্রে নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য এবং নাগরিক জীবনের বিভিন্নসমস্যা ও তার সমাধান সম্পর্কে জেনেছি। আইন, স্বাধীনতা ও সাম্যরাষ্ট্র্রের প্রতিটি নাগরিক যাতে সুখে-শান্তিতে স্বাধীনভাবে বসবাস করতে পারে, রাষ্ট্র সে জন্য আইন প্রণয়ন করে। নাগরিক সমস্যা ও আমাদের করণীয়পূর্ববর্তী অধ্যায়গুলোতে নাগরিকতা ও পৌরনীতির সম্পর্ক, নাগরিকতার ধারণা, সুনাগরিকের গুনাবলি, নাগরিকের সাথেসরকার ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়েছে। ১. অর্থনীতি পরিচয়জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত মানুষ বেঁচে থাকার জন্য অবিরাম সংগ্রাম করে। বাংলাদেশ সরকারের অর্থব্যবস্হাঅর্থনীতির যে শাখায় সরকারের আয়, ব্যয় ও ঋণ সংক্রান্ত বিষয়াবলী আলোচনা হয়, তাকে সরকারি অর্থব্যবস্হা বলে। উপযোগ, চাহিদা, যোগান ও ভারসাম্যটঃরষরঃু, ঝঁঢ়ঢ়ষু ধহফ অধ্যায়ে উপযোগ, ভোগ, মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগ, ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি, চাহিদা, বাজারচাহিদা রেখা ও ভারসাম্য দাম নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। শেয়ার, বন্ড ও ডিবেঞ্চারকোম্পানি কর্তৃক ইস্যু কৃত শেয়ার, বন্ড ও ডিবেঞ্চার বিনিয়োগকারীদের জন্য একেকটি বিনিয়োগ হাতিয়ার হিসেবেবিবেচিত হয়। অর্থায়নের উৎসঅর্থায়ন বলতে তহবিল সংগ্রহ, এর ব্যবস্হাপনা ও বণ্টনকে বুঝায়। মুদ্রা, ব্যাংক ও ব্যাংকিংএই অধ্যায় পাঠের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা মুদ্রার ইতিকথা, বিবর্তন এবং বর্তমান অবস্হা সম্পকে জ্ঞান লাভ করতেপারবে। ব্যাংকিং ব্যবসা ও তার ধরনএই অধ্যায় পাঠের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা ব্যাংকের গঠন, কর্মপরিধি, উদ্দ্যেশ্য এবং তার ব্যবস্হাপনা পদ্ধতি সম্পর্কেজ্ঞান লাভ করতে পারবে। লেখক পরিচিতি : সঞ্জীবচন্দ্র চােপাধ্যায় ১৮৩৪ সালে চব্বিশ পরগণার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মুহম্মদ জাফর ইকবালের জন্ম ১৯৫২ সালে সিলেট শহরে। বাজারঅর্থনীতিতে বাজার ধারণাটি সময়, স্হান, কাল, চাহিদা, যোগান ইত্যাদি বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত। জনসংখ্যাবর্তমান পৃথিবীতে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতি, সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ, প্রতিষেধক আবিষ্কার, পুষ্টিকর খাবার,স্বাস্হ্যকর পরিবেশ, নিরাপদ পানীয় জলের ব্যবহার ও শিক্ষার প্রসার ঘটেছে। ইতিহাস পরিচিতি১৯৭১ সালে আমাদের দেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। সামরিক শাসন ও স্বাধিকার আন্দোলন (১৯৫৮ - ১৯৬৯)পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই শাসনব্যবস্হায় একধরনের স্বৈরতান্ত্রিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রবণতা লক্ষ করা যায়। সত্তরের নির্বাচন এবং মুক্তিযুদ্ধবাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ১৯৭০ সালের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল (১৯৭২-১৯৭৫)২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। সামরিক শাসন ও পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ (১৯৭৫- ১৯৯০)১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী খোন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেন। প্রাচীন বাংলার রাজনতিক ইতিহাস (খ্রিঃপূর্ব ৩২৬-১২০৪ খ্রিঃ)পাল রাজাদের শাসনকাল থেকে ধারাবাহিকভাবে বাংলার রাজনতিক ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। প্রাচীন বাংলার সামাজিক, অর্থনতিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসমানুষ সামাজিক জীব। মধ্যযুগের বাংলার সামাজিক, অর্থনতিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসসেন বংশের পতন এবং ইখতিয়ারউদ্দিন মুহাম্মদ বখতিয়ার খলজীর বঙ্গ বিজয়ের মাধ্যমে বাংলার রাজক্ষমতামুসলমানদের অধিকারে আসে। ইংরেজ শাসন আমলে বাংলায় প্রতিরোধ, নবজাগরণ ও সংস্কারবাংলার কৃষক একসময়ে সূর্য উঠা ভোরে লাঙ্গল কাঁধে ছুটত তার ফসলের জমিতে। লেখক পরিচিতি : এস ওয়াজেদ আলি ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে (২৮শে ভা দ্র ১৩০৩ সন) সাতক্ষীরা জেলার বাঁশদহ গ্রামেজন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮৯৪ সালে ২৪ পরগনার মুরারিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী ১৮৯৬ খ্রিষ্টাব্দে (২৮শে ভা দ্র ১৩০৩ সাল) সাতক্ষীরা জেলার বাঁশদহগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : কাজী নজরুল ইসলাম ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ সালে (২৫শে মে ১৮৯৯) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানজেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মোতাহের হোসেন চৌধুরী ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৮ সালে বিহারের সাওতাঁল পরগনায় জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : রণেশ দাশগুপ্ত ১৯১২ সালের ১২ই জানুয়ারি ঢাকার লৌহজং-এর গাউপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : কবীর চৌধুরী ১৯২৩ সালের ৯ইং ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মনবাড়িয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : আবু ইসহাক ১৯২৬ সালের ১লা নভেম্বর শরিয়তপুর জেলার শিরঙ্গল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : জাহানারা ইমাম ১৯২৩ সালের ৩রা মে মুর্শিদাবাদের সুন্দরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : বঙ্কিমচন্দ্র চােপাধ্যায় ২৬শে জুন ১৮৩৮ খ্রিষ্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার অন্তর্গতকাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : মমতাজ উদদীন আহমদ ১৮ই জানুয়ারি ১৯৩৫ সালে পণ্ডিমবঙ্গের মালদহে জন্মগ্রহণকরেন। লেখক পরিচিতি : জহির রায়হান ১৯৩৫ সালের ১৯শে আগস্ট ফেনী জেলার মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। আনিসুজ্জামানলেখক পরিচিতি : আনিসুজ্জামান ১৯৩৭ সালের ১৮ইং ফেব্রুয়ারি তারিখে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। [লেখক পরিচিতি : হায়াৎ মামুদ ২রা জুলাই ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দে পণ্ডিমবঙ্গের হুগলী জেলার মৌড়া নামক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [লেখক পরিচিতি : বাংলাদেশের বিশিষ্ট গদ্যশিল্পী, ভাষাবিজ্ঞানী, ঔপন্যাসিক ও কবি হুমায়ুন আজদ ১৯৪৭খ্রিষ্টাব্দের ২৮ শে এপ্রিল মুন্সীগঞ্জ জেলার বিক্রমপুরের অন্তর্গত রাড়িখাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। [লেখক পরিচিতি : সেলিনা হোসেন ১৪ই জুন ১৯৪৭ সালে রাজশাহীতে জন্মগ্রহণ করেন। লেখক পরিচিতি : হুমায়ুন আহমেদ ১৩ই নভেম্বর ১৯৪৮ সালে নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে আমরা অর্জন করি আমাদের স্বাধীনতা। তখন কেবল সূর্য উঠছে, পূর্ব দিগন্তে লাল সূর্য। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় ইতিহাসে অত্যন্ত গৌরবময় ঘটনা। পৃথিবীতে বাংলাদেশসহ ১৯৬ টি দেশ আছে । আমরা জানি, কোন কাজটি ভাল আর কোন কাজটি মন্দ। আমরা জানি, যে গ্রন্হে ধর্মের কথা থাকে তাকে ধর্মগ্রন্হ বলে। মহান আল্লাহ বলেন-অর্থ : এ তো কুরআন মাজীদ, লওহে মাহফূযে সংরক্ষিত। তোমরা দেখো,কখনও রোদ,কখনও বৃষ্টি। তোমরা জেনেছো যে, জলবায়ু হলো কোন স্থানের বহু বছরের আবহাওয়ার গড় বা সামগ্রিক অবস্থা। তোমাকে যদি প্রশ্ন করা হয় সবচেয়ে বড় কোনো জিনিসের উদাহরণ দাও, তুমি কী বলবে? খাদ্য কী, কেন এবং কোথা থেকে পাই? কৃষিকাজ করার জন্য যেসব ধারণা, পদ্ধতি, যন্ত্র বা জিনিসপত্র ব্যবহার করা হয়, সেগুলোই হচ্ছে কৃষি প্রযুক্তি। কৃষিজ উৎপাদন বলতে ফসল, গৃহপালিত পশু-পাখি এবং মাছকে বোঝায়। এ অধ্যায়ে প্রথমে আবহাওয়া ও জলবায়ুর ধারণা, বৈশিষ্ট্য, উপাদানসমূহ সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। ছুটি কোথায় কাটাব, তা নিয়ে অনেক ভাবনাচিন্তা করে শেষে ঠিক করলুম, মোটরে করে গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড দিয়ে একবাররাঁচি পর্যন্ত ঘুরে আসি। নদী পার হয়ে, ওপাড়ে কুমোরদের একটা গ্রামের ভেতরে সারাদিন দেখছি ওদের মাটির কাজ। পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। আমাদের চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিভিন্ন বস্তু, এদের কারো জীবন আছে আবার কারো বা নেই। লোহা, তামা, রবার, কাঠ, ইত্যাদি হাজারো রকমের পদার্থ আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। চতুর্থ শ্রেণীতে আমরা বাংলাদেশের জনসংখ্যা, জনসংখ্যার ঘনত্ব এবং জনসখ্যার বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে জেনেছি। আমরা জানি - যে গ্রন্হে ধর্মের উদ্দেশ্য, বিষয়বস্তু, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান প্রভৃতি সম্পর্কেআলোচনা ও উপাখ্যান থাকে তাকে ধর্মগ্রন্হ বলে। আমরা জানি যে, ঈশ্বর সব জায়গায় আছেন। কাথলিক মণ্ডলীসহ আরও কয়েকটি মণ্ডলীর মতে সাক্রামেন (মাণ্ডলিক অনুষ্ঠান বাসংস্কার) ৭টি। আমরা জেনেছি যে, ঈশ্বরের দশ আজ্ঞার মলকথা হচেছ ‘ভালোবাসা’। পিতা-মাতা, পরিবারের অন্যান্য গুরুজন এবং আচার্য বা গুরু সর্বদা আমাদের মঙ্গলকামনা করেন। এ অধ্যায়ে প্রথমে কৃষি মৌসুম, কৃষি মৌসুমের বৈশিষ্ট্য, রবি, খরিপ ও মৌসুম নিরপেক্ষ ফসল এবং এ সব ফসলেরবৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। কৃষিজ উৎপাদন বলতে ফসল, গৃহপালিত পশুপাখি এবং মাছ উৎপাদনকে বোঝায়। বনায়ন হলো বনভমিতে বৈজ্ঞানিক উপায়ে গাছ লাগানো, পরিচর্যা ও সংরক্ষণ করা। সীতানাথবাবু ছিলেন সেকেণ্ড পণ্ডিত, বাংলা পড়াতেন। ১ম দৃশ্য :(গ্রামের পাশ দিয়ে যাচ্ছে সোমেন, সাবু ও আরজু। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি এই বাংলাদেশ বহু জাতি, বহু ভাষা ও বহু সংস্কৃতির একটি দেশ। মানুষের জীবনটা পৃথিবীর নানা জীবের ইতিহাসের নানাপরিচ্ছেদের উপসংহারে, এমন একটা কথা আছে। রোকেয়া ১৮৮০ সালে রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কবিতা কাকে বলে, বলা খুব মুশকিল। প্রত্যেক সমাজের কিছু নিয়ম-রীতি, মূল্যবোধ, বিশ্বাস ও আদর্শ রয়েছে। বাংলাদেশে প্রায় দুশ বছরের ইংরেজ শাসনামলই (১৭৫৭-১৯৪৭) ঔপনিবেশিক যুগ হিসেবেচিহ্নিত। পৃথিবী নামের আমাদের এ গ্রহটিতে রয়েছে মোট ১৯৬টি দেশ। ১৯৭০ সালের নির্বাচন এবং নির্বাচনোত্তরঘটনাবলি বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামেরইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বুদ্ধ, ধর্ম এবং সঙঘকে ত্রিরত্ন বলা হয়। ন্যায্যতা, শান্তি ও আত্মসংযমমানব সভ্যতার ক্রমবিকাশ ও বিশ্বায়নের এই যুগে আমাদের দরকার মানবীয়, নৈতিক ও ধর্মীয় গুণাবলি সমৃদ্ধএকটি খ্রিষ্টীয় সমাজ। আদর্শ জীবনচরিতআমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষ জন্মেছিলেন, যাঁরা আজীবন অন্যের উপকার করে গেছেন। হিন্দুধর্ম ও নৈতিক মূল্যবোধব্যক্তি, সমাজ বা জাতি ও বৈশ্বিক পর্যায়ে একজন ব্যক্তি বা জাতির আচরণ অন্য ব্যক্তি ও সমাজ বা জাতির প্রতি কেমনহবে, তা নির্ধারণের মাপকাঠিটাই হচ্ছে নৈতিক মূল্যবোধ। পরিবারের জন্য খাদ্য নির্বাচন, ক্রয় ও প্রস্তুতে সতর্কতাপাঠ ১- মৌসুম ও উৎসব অনুযায়ী খাদ্য নির্বাচন ও পরিবেশনপারিবারিক খাদ্য পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিবারের আয় অনুযায়ী সুষম খাদ্যের ব্যবস্হাকরা। সুতা তৈরি ও বুননপাঠ ১ - সুতা তৈরির সাধারণ পদ্ধতিআমরা যে পোশাক পরিধান করি তা মূলত প্রস্তুত করা হয় বস্ত্র থেকে। পোশাক নির্বাচনে বিবেচ্য বিষয়পাঠ ১- পোশাক নির্বাচন: আয়, বয়স, মৌসুমতোমরা যখন ছোট ছিলে তখন মা-বাবা তোমাদের পোশাক নির্বাচন করতেন। পোশাক ক্রয়ে বিবেচ্য বিষয়পাঠ ১ - স্টিচিং, ফিটিং, ফিনিসিং ও মূল্যপরিবারের পোশাকের চাহিদা মেটানোর জন্য সদস্যদের সংখ্যা, চাহিদার ধরন, উপলক্ষ, আবহাওয়া, আরাম ও সৌন্দর্য,যত্নের সুবিধা ইত্যাদি নানা বিষয় বিবেচনা করে পোশাক ক্রয়ের পরিকল্পনা করা হয়। বাংলাদেশের মানুষ, প্রকৃতি ও জীবনযাপনের সাথে অত্যন্ত নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে আমাদের লোকশিল্প ওকারুশিল্প। ধর্মগ্রন্হে ধর্মের কথা থাকে, মানুষের কল্যাণের কথা থাকে। আমরা জানি যে, খাদ্যকে ভাঙলে যে বিভিন্ন ধরনের জৈব রাসায়নিক উপাদান পাওয়া যায় তাদেরকে খাদ্য উপাদানবলে। মানুষের জীবনে বিভিন্ন রকম লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য থাকে, এই লক্ষ্যগুলো অর্জন করার জন্য আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজকরি। উদ্ভিদের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যকখনও উদ্ভিদের মূল, কাণ্ড ও পাতা এমন ভাবে রূপান্তরিত হয় যে তাদের চেনাই যায় না। আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাতাস, পানি, লোহা, খাদ্য দ্রব্য, বইপুস্তক, চক ইত্যাদি নানা রকমজিনিস বা পদার্থ ব্যবহার করি বা তাদের সংষ্পর্শে আসি। মূল: লেব তলস্তয়বড় বোন ব্যবসায়ীর স্ত্রী, থাকে শহরে। খাদ্যশস্যের পরেই বাংলাদেশের মানুষের জীবনের সঙ্গে যে জিনিসটি অতি নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছে, তা হলো এখানকারকুটিরশিল্প। পূর্বকথা : ১৯৬৯ এর গণঅভ্যু ত্থানের প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের সামরিক একনায়ক আইয়ুব খান ক্ষমতাচ্যুত হন। সন্ধ্যের আলো-আঁধারিতে, ২৪ মে, ২০০১, মিয়ানমারের সীমান্ত শহর মংড়ুর পথে নেমে আমার নোখ, চোখ, কান ও হৃদয় অচেনাআবেগে উপচে পড়ল। বিভিন্ন নৃগোষ্ঠীর সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে বলে বাংলার জনমানুষের আকারে, অবয়বে, চেহারায় এতবৈচিত্র্য। বুদ্ধ, বুদ্ধের শিষ্য-প্রশিষ্য, উপাসক-উপাসিকা, রাজন্যবর্গ এবং পন্ডিত ভিক্ষুদের স্মৃতি বিজড়িত অনেক স্হান, বিহারএবং চৈত্য আছে। ফাদার চার্লস যোসেফ ইয়াং, সিএসসি পবিত্র ক্রুশ সংঘের একজন যাজক ছিলেন। ঈশ্বর প্রত্যেক মানুষকে দিয়েছেন দেহ, মন ও আত্মা। গৃহ পরিবেশে নিরাপত্তাপাঠ ১ - গৃহ পরিবেশে নিরাপত্তা রক্ষায় করণীয় ও প্রাথমিক চিকিৎসাগৃহ পরিবেশে নিরাপত্তা রক্ষায় করণীয় - গৃহের সকল কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন, নিরাপদে চলাফেরা, আরাম ও বিশ্রামেরজন্য গৃহ পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, পরিপাটি থাকা প্রয়োজন। গৃহে রোগীর শুশ্রূষাপাঠ ১- রোগীর কক্ষের সাজসরঞ্জাম ও পরিচ্ছন্নতাস্বাভাবিক জীবনযাপনের মধ্যে কখনো কখনো আমরা নানারকম রোগে আক্রান্ত হই। বয়ঃসন্ধিকালপাঠ ১ - বয়ঃসন্ধিকালের পরিবর্তনবয়ঃসন্ধিকাল দ্রুত পরিবর্তনের সময়। রোগ সম্পর্কে সতর্কতাআমাদের চারপাশে নানা ধরনের ৰুদ্রাতিৰুদ্র জীবাণু ঘুরে বেড়ায়, যা খালি চোখে দেখা যায় না। খাদ্য পরিকল্পনাপাঠ ১-খাদ্য পরিকল্পনা- মেনু পরিকল্পনার নীতিকোনো উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য অর্জনে পরিকল্পনার মাধ্যমেই অগ্রসর হতে হয়। অপুষ্টিপাঠ ১ - প্রোটিন ক্যালরি অপুষ্টিখাদ্যের কাজ হলো পুষ্টি সাধন করা। স্কাউটিং, গার্ল গাইডিং ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিস্কাউটিং ও গার্ল গাইডিং বিশ্বব্যাপী একটি অরাজনতিক সমাজসেবামূলক যুব আন্দোলন। স্বাস্হ্যবিজ্ঞান পরিচিতি ও স্বাস্হ্যসেবামানবদেহকে ঘিরে প্রতিনিয়ত যেসব সমস্যার উদ্ভব হয়, সুন্দর জীবনযাপনের জন্য সেসব সমস্যার সমাধানকরতে হয়। আমাদের জীবনে প্রজনন স্বাস্হ্যশরীরের যেসব অঙ্গ সন্তান জন্মদানের সঙ্গে সরাসরি জড়িত, সেসব অঙ্গের স্বাস্হ্য সম্পর্কিত বিষয়কে প্রজনন স্বাস্হ্যবলে। পৃথিবীর বিখ্যাত শিল্পী ও শিল্পকর্মপশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলায় বেলিয়াতোড় নামক গ্রামে ১৮৮৭ সালে শিল্পী যামিনী রায় জন্মগ্রহণ করেন। বিষয়ভিত্তিক ছবিছবি যা নিয়ে আঁকা হয়, সেটাই ছবির বিষয়। মানুষের পতনের ফলস্বর্গদূতদের পতন, পতনের ফল, বিভিন্ন রকমের পাপ ও পাপের ফল সম্পর্কে আমরা ইতোমধ্যেই জ্ঞান লাভকরেছি। পৃথিবীতে কতো নতুন নতুন প্রযুক্তির জন্ম হচ্ছে, আমরা হয়তো তার সবগুলোর কথা জানতেও পারিনা। তোমরা ইতোমধ্যেই জেনেছ, আমরা এখন লেখালেখি, ছবি আঁকাসহ অনেক কাজই করতে পারিকম্পিউটার ব্যবহার করে। ঘটনা ১ : মিতুল তার বাংলা বইটি হারিয়ে ফেলেছে- তার সেটি মোটেও হারানোর ইচ্ছে ছিল না-কিন্তু সেটি সত্যি হারিয়ে গেছে। একটি নবজাত শিশু বাবা-মা ওপরিবারের সদস্যদের আদরে, স্নেহে বড়হয়ে ওঠে। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, শৈবাল, অ্যামিবা ইত্যাদিকে নিম্নশ্রেণির জীব বলা হয়। বিদ্যুৎ আমাদের বাড়ি, স্কুল বা অফিসকে আলোকিত করছে। আমাদের বাসভূমি পৃথিবী, অন্য সাতটি গ্রহ এবং আরও কিছু জ্যোতিস্ক সূর্যকে কেন্দ্র করে সবসময় ঘুরছে। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭১ সাল। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়। হযরত মুহম্মদ (স)-এর মৃত্যুর পর যে চার জন খলিফা হয়েছিলেন, তাঁদেরকে খোলাফায়েরাশিদিন বলা হয়। ১৯১৪ সালের ২৯ শে ডিসেম্বর জয়নুল আবেদিন কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রমে প্রবর্তন করা হয়। পূজা শব্দের অর্থ আরাধনা, ভক্তি বা শ্রদ্ধা নিবেদন। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্প (২য় পর্যায়) এবংজাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, একটি বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করে। আমরা কেউ গ্রামে, কেউ শহরে বাস করি। আমরা জানি, জীবনকে সুন্দরভাবে গড়তে হলে কিছু সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন। ১৯৭১ সাল। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। সকলের জন্যই সূর্য, চন্দ্র ও বৃষ্টিঈশ্বর সব মানুষকে ভালোবাসেন। আমরা জানি, ঈশ্বর সব কিছুই সৃষ্টি করেছেন। আমরা জানি যে, আদম ও হবা হলেন সৃষ্টির প্রাথম মানুষ। হযরত ওমর ফারুক (রা.) পবিত্র মক্কা নগরীতে ৫৮২ খ্রিষ্টাব্দে কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণকরেন। ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ। তোমরা পর্বের শ্রেণীতে বুদ্ধ পর্ণিমা, আষাঢ়ী পূর্ণিমা, প্রবারণা পূর্ণিমা ও মাঘী পর্ণিমাসম্পর্কে জেনেছ। বন্দনা শব্দের অর্থ প্রণতি, প্রণাম, শ্রদ্ধা। পরিবারে আমরা মা-বাবা, ভাই-বোন ও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে একসাথে থাকি। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিকশিক্ষাক্রম প্রবর্তন করা হয়। বাবা, মা, শিক্ষক আমাদের গুরুজন। সহমর্মিতা বলতে বোঝায় অপরের সুখ- দুঃখ, আনন্দ-বেদনাকে নিজের বলে মনে করা। প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমপ্রবর্তন করা হয়। আমরা শিখেছি, নামাযের শুরুতে নিয়ত করতে হয়। আমরা জেনেছি, আল্লাহর ইবাদাতের মধ্যে সর্বপ্রধান ইবাদাত হল- নামায। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ তোমরা কি বলতে পার, ওপরের পতাকায় কী লেখা আছে? তোমারা জেনেছো পরিবেশের উপাদান হচ্ছে মাটি, পানি, গাছপালা, বায়ু এবং আরও অনেক কিছু। আমরা জেনেছি, সব মানুষই যীশুর শিষ্য হতে পারে। মশা, মাছি, পিপড়াঁ, রেশম পোকা, মৌমাছি, তেলাপোকা ইত্যাদি কীটপতঙ্গ। আমাদের চারপাশে রয়েছে বই, খাতা, টেবিল, চেয়ার, ইট, পাথর, পানি, মাটি, বাতাসআরো কত কি? আমরা জানি, আমাদের অনেক ধর্মগ্রন্হ আছে। তীর্থস্থান হল পবিত্রস্থান, পুণ্যক্ষেত্র। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে। আমরা জানি ও বিশ্বাস করি যে, ঈশ্বর সর্বশক্তিমান। মা-বাবা, ভাইবোন ও আত্মীয়-স্বজনদেরকে একত্রে পরিবার বলা হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। আমাদের পরিবারে দাদা-দাদী, বাবা-মা, চাচা-চাচী, মামা-মামী, ফুপু-ফুপা, খালা-খালুআছেন। আমাদের দেশের আয়তন এক লক্ষ সাতচল্লিশ হাজার পাঁচ শত সত্তর (১,৪৭,৫৭০) বর্গকিলোমিটার। পৃথিবীর মানচিত্রে আমরা এক নজরে সাগর, মহাসাগর ও মহাদেশগুলো দেখতে পাই। পৃথিবীতে আমাদের মত অনেক দেশ আছে, সব দেশেই যেমন শিশু আছে তেমন বড়রাওরয়েছেন। আমরা বাবা মা, ভাই বোন এক সাথে বাড়িতে বসবাস করি। ১৯৭১ সালে নয় মাসব্যাপী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা লাভ করি। বাংলাদেশে ৪৫টির বেশি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে। // abbreviation মোঃ ডাঃ দৈর্ঘ ১০ কি.মি. নদী মাতৃক আমাদের এই বাংলাদেশে রয়েছে অসংখ্য ছোট, বড় বিভিন্ন ধরনের অভ্যন্তরীণ জলাশয় যার মোট আয়তনহচ্ছে প্রায় ৪৭ লক্ষ হেক্টর এবং আরও রয়েছে ১.৬৬ লক্ষ বর্গ কি.মি. এর সুবিশাল বঙ্গোপসাগর। যদিও লুুই পাস্তুরই পাস্তরিকরণ প্রক্রিয়ার আবিষ্কারক, কিন্তু দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণে ড.সথসলেট নামক এক জার্মান বিজ্ঞানী প্রথম এর ব্যবহার করেন। রেলপথের দৈর্ঘ্য ২,৮৩৫কিলোমিটার (ব্রডগেজ ৬৫৯ কি.মি, ডুয়েল গেজ ৩৭৫ কি.মি এবং মিটার গেজ ১,৮০১ কি.মি.)। বাংলাদেশের গবেষক ড.বরকত-ই-খুদার গবেষণা থেকে দেখা যায় যে, ব্যস্ত মৌসুমে পুরুষদের মাত্র ১৩% এবং মহিলাদের মধ্যে মাত্র১৮.৮% মানুষ বেকার থাকে। ১৯৫৯ সালে প্রখ্যাত সিভিল সার্ভিস কর্মকর্তা ড. আক্তারহামিদ খানের নেতৃত্বে কুমিল্লায় পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (ইঅজউ) প্রতিষ্ঠার মাধ্য মে সমবায় সমিতি আন্দোলন ব্যাপকজনপ্রিয়তা লাভ করে। ’ড. এস, এন, সেনের মতে ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক হচ্ছে ব্যাংকি ং সমাজের নেতা, রাজা ও সূর্য সবকিছু। ঐতিহাসিক বা বিবর্তনমূলক মতবাদ সম্পর্কে ড.গার্নার বলেন, ‘রাষ্ট্র বিধাতার সৃষ্টি নয়, বল প্রয়োগের মাধ্যমেও সৃষ্টি হয়নি বরং ঐতিহাসিক ক্রমবিবর্তনের ফলেরাষ্ট্র গড়ে উঠেছে। উক্ত কমিটির সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন। ঐতিহাসিক ড. জনসনও ঘটে যাওয়া ঘটনাকেই ইতিহাস বলেছেন। তখনই ড. মুহাম্মদ শহীদুল-াহসহ বাংলার বুদ্ধিজীবী,লেখকগণ এর প্রতিবাদ করে। ড. মুহম্মদ শহীদুল-াহ এর প্রতিবাদ করেন। ১৮ ফেব্রুয়ারিসেনাবাহিনী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. শামসুজ্জোহাকে বেয়োনেট চার্জ করে হত্যা করে। অধ্যাপক ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব,ড. মুনীরুজ্জামানসহ শত শত ছাত্র হত্যা করা হয়। গুলিবিদ্ধ অবস্হায় ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা দু’দিন পর ঢাকামেডিক্যাল কলেজে মারা যান। এই লক্ষ্যে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদার নেতৃত্বে ১৯৭২ সালের ২৬ জুলাই শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। ড. কামালহোসেন এই কমিটির আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করেন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন ড. কামাল হোসেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ড. কামাল হোসেন পেয়েছেন শতকরা২৬.৩৫ ভাগ ভোট। ’‘ডাঃ রাব্বির কাছে। ’শরীফের এক ইঞ্জিনিয়ার বন্ধু সুজা সাহেব, তাঁর ভাস্তে ডাঃ ফজলে রাব্বি। পঁচিশে মার্চের মধ্যরাতে শহীদ হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্বী শিক্ষক এম. মুনিরুজ্জামান, অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, ড. গোবিন্দ্রচন্দ্র দেব। এ বাড়ির খুব কাছেই এক বাসায় থাকতেন ড. গোবিন্দচন্দ্র দেব। বহু ভাষাবিদ পণ্ডিত ড. মুহম্মদ শহীদুল-াহসহ এদেশের অগ্রণী বুদ্ধিজীবী ওসাহিত্যিকরা বাংলাভাষা, বাংলা সাহিত্য, বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় এগিয়ে আসেন। এ সময়েড. মুহম্মদ শহীদুল-াহ একটি ভাষণে বলেছিলেন--‘আমরা হিন্দু বা মুসলিম যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশিসত্য আমরা বাঙালি। পরেভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ চর্যাপদের কাল নির্ণয় করেন। বাংলা ভাষার গবেষকদের মধ্যে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ও ড. মুহম্মদ এনামুল হকের নাম বিশেষভাবেউল্লেখযোগ্য। ড. শহীদুল্লাহ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইতিহাস রচনা করেছেন, চর্যাপদের কাল নির্ণয়করেছেন ও আঞ্চলিক ভাষার অভিধান সংকলন করেছেন। যুক্তিবাদী মননশীল প্রবন্ধসাহিত্যের জন্য বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে আছেন আবুলফজল, মোতাহার হোসেন চৌধুরী, কাজী মোতাহের হোসেন, আব্দুল হক, ড. আহমদ শরীফ প্রমুখ। তার মধ্যেভূ-পৃষ্ঠের নিকটবর্তী স্তর ট্রপোস্ফিয়ার সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে যার গড় উচ্চতা ১২ কি.মি.। এর পরে হলোওজোন স্তর, যা ২০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরীকে চেয়ারম্যানকরে গঠিত হয় মুজিবনগর সরকারের পরিকল্পনা কমিশন। এতে ড. কামালহোসেনকে সভাপতি করে একটি সংবিধান কমিটি গঠন করাহয়। এ খেলার জনক হলেন আমেরিকার স্প্রিংফিল্ডে ওয়াই.এম.সি.এ কলেজের শারীরিক শিক্ষার পরিচালক ড.জেমস নেইসমিথ। পরিধি ৭৪.৯ থেকে ৭৮ সেঃ মিঃ। ২. ড. আহমেদ আমীনুল ইসলাম, স্বদেশ ও শিল্পতত্ত্বের পটভূমিকায় নাট্যকার সেলিম আল দীন,থিয়েটার স্টাডিজ, সেলিম আল দীন সংখ্যা, জুন ২০০৮, সংখ্যা-১৫, নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা, পৃষ্ঠা-৬১। ৪. ড. আফসার আহমদ, সেলিম আল দীনের শিল্পতত্ত্ব ও বিশ্ববীক্ষা, থিয়েটার স্টাডিজ, প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-২৬। ইনিই হলেন বাংলাদেশের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, সঙ্গীতজ্ঞও দাবাড়ূ- ড. কাজী মোতাহার হোসেন। বড় হয়ে ড. কাজী মোতাহার হোসেন সম্পর্কে তোমরা আরো অনেক কিছু জানতে পারবে। এর ফলে ছাত্রনেতাআসাদ, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম অভিযুক্ত বিমান বাহিনীর সার্জেন্ট জহুরুল হকএবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহাসহ অনেকে শহীদ হন। প্রাতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ ছিলেন জনাব মোঃ রেজাউর রহমান এবং সরকারিকরণকালীন অধ্যক্ষ ছিলেন জনাব মোঃ আনছার আলী। নাগরহোল বাংগালোর থেকে প্রায় ২৫৫কিঃমিঃ,এবং মহীশূর থেকে প্রায় ৮০কিঃমিঃ হয়। মনোবিজ্ঞানের জনক ছিলেন অস্ট্রিয়ার ভিয়েনা শহরের শারীরবিজ্ঞানী ডাঃ সিগমুন্ড ফ্রয়েড। তেজপুর থেকে ৭৫কিঃমিঃ অসমের রাজধানী গুয়াহাটি থেকে এর দূরত্ব প্রায় ২৫৫কিঃমিঃ। মোঃ মাসুদ রানা বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্ব সমাজ সেবক পরিবেশবিদ প্রকৌশলী। এর পূর্বে গুয়াহাটী মহানগরের দূরত্ব ২৯০ কিঃমিঃ। এরপর তিনি সিমলা ব্যায়াম সমিতিতে ভর্তি হয়ে ব্যায়াম শিক্ষক ডাঃ নারায়ণচন্দ্র দাসের অধীনে ব্যায়াম শিক্ষা করতে থাকেন। মোঃ ইলিয়াস আলী, সাবেক সংসদ সদস্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল। উপজেলার পটভুমিঃ রংপুর জেলার ইতিহাস গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, অতিতে এখানে কাউনিয়া নামে একটি ঐতিয্যবাহি বর্ধিষ্ণু গ্রাম ছিল। এর উচ্চতা ৩৬ মিঃ (১১৮ ফুট)। এই সময়কালে পঞ্চখণ্ডে (করিমগঞ্জ শহর থেকে কিঃমিঃ দূরে; বর্তমান বাংলাদেশে অবস্থিত) অবস্থিত চন্দ্রপুর মঠ শিক্ষার উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছিল। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী, কলকাতার সঙ্গে দুর্গাপুরের ভৌগোলিক দূরত্ব ১৮৫ কিঃমিঃ। অষ্টম সন্তান মোঃ গোলাম রব্বানী আজাদ। তার বাবা মোঃ গোলাম কিবরিয়া, পুলিশের একজন ডেপুটি ছিলেন, এবং মা আনয়ারা বেগম। তার পিতা মরহুম মোঃ শেখ আবরু মিয়া মাতা হুছনে আরা বেগম। এই খবর পেয়ে কর্ত্‌পক্ষ মিঃ রিকেটকে প্রেরণ করে। মাওলানা মোঃ আব্দুর রহিম ২৫। "মোঃ আব্দুস সাত্তার" যশোর বিজ্ঞান প্রযুক্তি উপাচার্য ছিলেন। তার পিতা মোঃ হাচেন উদ্দিন ফকির, মা বেগম হাবিবুন্নেছা। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন তৎকালীন সালন্দর ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ দানেশ আলী সাহেব। মোঃ সিরাজুল হক ছিলেন বিদ্যালয় কমিটির প্রথম মোঃ মস্তানছের রহমান বিদ্যালয়ের জমিদাতা। "মোঃ ফরিদুল হক খান দুলাল" হলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ সাংসদ সদস্য। জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৫১৮ প্রতি বর্গ কিঃ মিঃ)। ডাঃ শেলী বিশ্বাস সহকারী সার্জন ০১৮৩০৩৬৯১৩২ ১৯। কিউএমজি হিসাবে মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সেনাবাহিনীর তদন্ত কমিটির নেতৃত্ব দেন। সৈয়দ মোঃ হাসেম, সাবেক এমপি। তখন জমিদার সিরাজউদ্দিন তার ছোট ভাই মোঃ আমিনউদ্দিন চৌধুরীকে ম্যানেজার নিয়োগ করেন। ডাঃ আজহারুল হক (সহকারী সার্জন) ডাঃ মোহাম্মদ শফী (দন্ত চিকিৎসক);অন্যান্যঃ শহীদুল্লাহ কায়সার (সাংবাদিক)। আলহাজ্ব ছিদ্দীক মিয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মোঃ মুছা, প্রতিষ্ঠাতা কুলিয়ারচর ডিগ্রি কলেজ এবং প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, কুলিয়ারচর থানা আওয়ামীলীগ। পরিচালনা পর্ষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল মান্নান ভুঁইয়া এবং এনামুল হক খান। ১৯৭০ সালে যশোর সরকারী এমএম কলেজ ছাত্র সংসদে ছাত্রলীগ থেকে নির্বাচিত সদস্য ছিলেন ডাঃ নাসির উদ্দিন। সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন, জনাব মোঃ মকলেছুর রহমান। তাকে সর্বাত্নক সহযোগিতা করেন উপাধ্যক্ষ জনাব মোঃ তোফায়েল হোসেন। এটি গাবতলী উপজেলা থেকে পশ্চিম দিকে ১৪ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত। "মোঃ তোফাজ্জল ইসলাম" (জন্ম ২০ ডিসেম্বর ১৯৬৬) একজন বাংলাদেশী বাস্তুবিদ রসায়নবিদ, শিক্ষাবিদ এবং লেখক। মোঃ মাসুদুর রহমান পিতা- সিদ্দিক হোসেন। তার পিতার নাম মোঃ আব্দুর রউফ চৌধুরী এবং মাতা মোসাম্মৎ হালিমা খাতুন চৌধুরী। সিজিলমাসা থেকে এই রাস্তায় প্রায় ১৬০০ কিঃমিঃ সাহারা মরুভূমি পার হতে তার প্রায় দুই মাস লাগে। বান্দ-ই-কায়সার প্রায় ৫০০ মিঃ লম্বা একটি রোমান ওয়্যার যা কারুন নামক স্থান অতিক্রম করেছে। সভার প্রস্তাবক ছিলেন এডভোকেট মোঃ জোনাব আলী এবং সভাপতি ছিলেন নীলফামারী সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ মোশাররফ হোসেন। "দিনকরনামা ", ডাঃ দিবাকর, ২০০৮। উত্তর-দক্ষিণ দিক বরাবর (উত্তরে থেকে দক্ষিণে "ন'ডিহা" পর্যন্ত) শহরের বিস্তৃতি প্রায় ২২ কিঃমিঃ। এই পরিকল্পনায়ও মোঃ খোরশেদ আলম অংশ নেন। তার জীবনে যে দুটি দুর্দান্ত ব্যক্তিত্ব প্রভাবিত হয়েছিল তারা হলেন মহাত্মা গান্ধী এবং ডাঃ অ্যানি বেসান্ত। বর্তমান মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ সাফিনুল ইসলাম। বড় বোন শিরিন হক সমাজকর্মী এবং ডাঃ জাফরুল্লাহ'র স্ত্রী। ডাঃ পল ব্র্যান্ড দেখিয়েছিলেন যে তিনি তার হুইলচেয়ারে বসে হ্যানসেন'স রোগীর হাতে অস্ত্রোপচার করতে পারেন। ডাঃ তৌফিক শহীদ সহকারী ডেন্টাল সার্জন ০১৭১৬৫৯০০৫৩ ১০। খুলনার এই নতুন মর্যাদার ফলশ্রুতিতে ডাঃ ঘোষ সিএমও থেকে সিভিল সার্জন পদে অভিষিক্ত হন। শিবসাগর শহর থেকে ১২ কিঃমিঃ দূরত্বে গৌরীসাগরে গৌরীদৌল অবস্থিত। ;বিশ্বনাথ ক্ষেত্র বিশ্বনাথ চারিআলি শহর থেকে প্রায় ১০ কিঃমিঃ দক্ষিণে একটি প্রাচীনতম পবিত্র স্থান। সভাপতি- মোঃআহসান হাবীব শামীম। গণশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ শামসুল হক ২৯ জুলাই ১৯৫৯ সালে এই কলেজ উদ্বোধন করেন। "মোঃ আব্দুল হাফিজ" বাংলাদেশের নিলফামারী জেলার একজন রাজনীতিবিদ। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রশিক্ষণরত স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ বিশ্বনাথ কাহালি তার অটপসি করেছিলেন। স্যার মোঃ মোখলেছুর রহমান কলেজ প্রতিষ্ঠার পর এর উন্নয়নের লক্ষ্যে নানাবিধ পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। "বিচারপতি মোঃ মোজাম্মেল হক" ছিলেন একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ আইনজীবী। অডিটোরিয়ামের দক্ষিণ পূর্ব কোনে বীরশ্রেষ্ঠ মোঃ আব্দুর রউফ পাঠাগার। ১৯৮০ গোলাঘাট বন বিভাগে ককিলামুখ থেকে ৫কিঃমিঃ দূরত্বে ঔনামুখ চাপরি নামক স্থানে ২০০ হেক্টর জমিতে বৃক্ষরোপন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। আসামের রাজধানী শহর গুয়াহাটি থেকে স্থলপথে এর দূরত্ব প্রায় ৩৩০ কিঃমিঃ রেলপথে প্রায় ৩৫০ কিঃমিঃ। জেলা সদর হতে দূরত্ব ০৭ কিঃ মিঃ। মূলত বাক্সটি সিমলাবাসী এক ব্যবসায়ী মিঃ ধমিজার সাথে সেটা বদল হয়ে যায়। অধ্যাপক ডাঃ একেএম শহীদুল ইসলামজাতীয় পার্টির সাবেক এমপি। তার পিতা মোঃ ইমাজ উদ্দিন সরকার মাতা নাসরিন বেগম। হালুয়াঘাট এর বর্তমান সংসদ সদস্যর নাম মিঃজুয়েল আরেং এমপি উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মাহমুদুল হক সায়েম। মাধ্যমিক পর্যায়ে থাকা অবস্থায় "মোঃ তাজুল ইসলাম" (বীর মুক্তিযোদ্ধা) এর প্রধান শিহ্মকের দায়িত্ব পালন করেন। আর ফুল প্রায় সেঃমিঃ এর মত হয়ে থাকে। সেখানে, কোর্সে ভর্তির পর প্রথমবারের মতো, তিনি ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা, ডাঃ ইদা এস স্কুডারের দেখা পেয়েছিলেন। রাজবাড়ী জেলা থেকে কালুখালী উপজেলার দূরুত্ব প্রায় ১৫ কিঃ মিঃ। "মোছাঃ খালেদা খানম" বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন রাজনীতিবিদ। শহীদ লেঃ আনোয়ারুল আজীম মোঃ ওহিদুর রহমান-সাবেক মোঃ আলমগীর কবির-সাবেক মোঃ ইসরাফিল আলম-মাননীয় শাহীন মনোয়ারা হক-সংরক্ষিত মহিলা আসনে সাংসদ। বগুড়া জেলার সদর থানার ফুলকোট গ্রামের ডাক্তার মোঃ আফাজ উল্লাহ সরকারের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। অধ্যাপক ডাঃ শামসুদ্দীন আহমেদ। কলেজটির বর্তমান অধ্যক্ষ মোঃ ছারওয়ার জাহান। আলহাজ্ব মোঃ সিরাজুল ইসলাম ৩। "শহীদ ডাঃ জিকরুল হক" ছিলেন একজন বাঙালি পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ চিকিৎসক, যিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন। এই স্থানের পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিকে একটি ২০ মিঃ গভীরতাবিশিষ্ট খাল আছে। আন্তর্জাতিক সমিতির সাথে সমন্বয় সাধন করা গুরুত্বপূর্ণ এবং উত্তম স্বচ্ছতা," মিঃ আমানো সভাপতিত্বের আগে সাংবাদিকদের জানান। ডাঃ মোঃ হাসান মেডিকেল অফিসার ০১৯১১০৫৫২০৬ ৮। তার পিতার নাম আবু জাফর মোঃ মাইনুদ্দিন। "শহীদ মোঃ সামসুল হক" হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা সমাজসেবক। উপজেলা সদর থেকে কিঃমিঃ দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে এর অবস্থান। ২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী জনসংখ্যা ৮৩৭,১৮৫ এবং ঘনত্ব ১৪,৪১৪ জন প্রতি বর্গকিঃমিঃ এ। ডাঃ রাকিবুল হাসান মেডিকেল অফিসার ০১৮৪০২৯৫৬৬৬ ১৫। এর ভাস্কর হলেন মোঃ তৌফিক হোসেন খান। অন্য নিকটবর্তী স্টেশনটি হল মরিয়নি জংশন; এর দূরত্ব প্রায় ৩০ কিঃমিঃ। ১১ নং ভবনে ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরী বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোঃ সাদেককে হত্যা করা হয়। ১৯৩১ খ্রীষ্টাব্দ জ্যোতিজীবন ঘোষ বিমল দাশগুপ্ত জেলা কালেকটর মিঃ জেমস পেডিকে হত্যা করেন। মোঃ তাজ উদ্দিন, ক্রীড়া সম্পাদক দৈনিক যুগশঙ। "ডাঃ খাস্তগীর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়" বাংলাদেশের চট্টগ্রামের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়। ধারণা করা হয় যে ডাঃ আজিজ অ্যাডেলাকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করার চেষ্টা করেছিলো। কুষ্মাণ্ডাঃ দেবী দুর্গা তার চতুর্থ স্বরূপে "কুষ্মাণ্ডা" নামে পরিচিতা। "ডাঃ মোঃ আককাছ আলী সরকার" হলেন একজন বাংলাদেশী চিকিৎসক, সংসদ সদস্য রাজনীতিবিদ। ক্লাব মডারেটর হলেন গণিত বিভাগের জনপ্রিয় শিক্ষক মোঃ রেজাউল করিম। ডাঃ শামসুদ্দিন তার শহীদ সহকর্মীদের হাসপাতাল প্রাঙ্গণে সমহিত করা হয়। মধুচক্রের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন ডাঃ আব্দুল বাকি। ডাঃ অন্জন কুমার দে মেডিকেল অফিসার ০১৭১৫৩২২০২১ ১৪। অন্যতম কাছের রেল স্টেশন হোজাই হামরেণ থেকে প্রায় ৪৭ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত। জীবনানন্দ গবেষক ডাঃ ভূমেন্দ্র গুহ মনে করেন জাগতিক নিঃসহায়তা কবিকে মানসিকভাবে কাবু করেছিল এবং তার জীবনস্পৃহা শূন্য করে দিয়েছিল। আলহাজ্ব মোঃ নুরুল আবছার, প্রাক্তন ডেপুটি চীফ, পরিকল্পনা পরিষদ ১১। উচ্চ আদালতে কার্টরাইট জের নিয়োগের পর "মিঃ জাস্টিস" থেকে "মিঃ" বাদ দেওয়া হয়। এটি পাকিস্তানের সীমান্তের কাছাকাছি (প্রায় কিঃমিঃ দূরত্ব) একটি জেলা হিসেবে পরিচিত। এছাড়া তিনি কটিয়াদীতে নারী শিক্ষা প্রসারের জন্য ডাঃ আব্দুল মান্নান মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেদিন তারা বিশ্বশান্তির জন্য প্রার্থনা করেন এবং ডাঃ কটারিয়ার বার্তা পড়েন। ২০০৪ সাল হতে জনাব মোঃ জাকির হোসেন সরদার সাহেবের দানকৃত একর সম্পত্তির উপর বর্তমানে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়ে শিক্ষাক্রম চালু রয়েছে। কয়েকটি জায়গায় তাঁর নাম উল্লিখিত হয়েছে "মিঃ পাতিরাম হাতি"। মোঃ আব্দুল হাদী এর মোট সন্তান তাদের নাম মাকসুদা হাসনিন; মওদুদা হাসনিন; মাওসুফা হাসনিন; সাফকাত মঞ্জুর (বিপ্লব)। এটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস-এর মাদ্রাস সেশনের প্রেসিডেন্ট ডাঃ মুখতার আহমেদ আনসারি দ্বারা উদ্বোধন করা হয়। এর প্রথম অধ্যক্ষ হলেন মোঃ রবিউল ইসলাম শাহ। মোট ৯৮৩,৪৮২ বর্গ কিঃমিঃ (৩৭৯,৭২৫ বর্গ মাইল) আয়তনের এই অঙ্গরাজ্যটি অস্ট্রেলিয়ার অঙ্গরাজ্য অঞ্চলগুলোর মধ্যে চতুর্থ বৃহত্তম অঙ্গরাজ্য। তিনি কালাজ্বরের ওষুধ ইউরিয়া স্টিবামাইন আবিষ্কার করেছিলেন ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় (১ জুলাই, ১৮৮২ জুলাই, ১৯৬২) ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী। স্বাধীনতার পর পশ্চিমবঙ্গের তদনীন্তন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় এই শ্মশানের আধুনিকীকরণে উদ্যোগী হন। "জনাব মোঃ মোজাহার হুসেন" বাংলাদেশের পঞ্চগড় জেলার একজন সাবেক রাজনীতিবিদ। "মোঃ মাহফুজুর রহমান" (জন্ম ডিসেম্বর ১৯৬১) একজন বাংলাদেশী। ডাঃ জাকির বলেন তিনি আহমেদ দিদাতের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছেন, যার সাথে তিনি ১৯৮৭ সালে সাক্ষাত করেন। মোঃ মহিউদ্দিন খান, অতিরিক্ত সচিব- মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা মন্ত্রালায়। তার পিতার নাম আবদুল করিম সরকার মাতা মোছাঃ হাজেরা আক্তার খাতুন। এটি ১০-১৫ সেঃ মিঃ উচ্চতা বিশিষ্ট হয়। এর বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আব্দুল হালিম। ডাঃ টমাস ফ্রান্সিস জুনিয়র ১৯৫৫ সালের ১২ এপ্রিল গোটা বিশ্বে এই টিকার কথা ঘোষণা করেন। জেলা সদর হতে দূরত্ব ৫০ কিঃ মিঃ। জিলা স্কুলের প্রথম প্রধানশিক্ষক ছিলেন মিঃ জে স্মিথ। এবং অধ্যক্ষ হচ্ছেন মোঃ নজরুল ইসলাম। ছোট ভাই মোঃ গোলাম হোসেন পীরগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র ছিলেন। মোঃ শামসুদ্দিন আহমেদ, প্রখ্যাত পন্ডিত, কলেজের অবৈতনিক অধ্যক্ষ হিসেবে ১৯৬৩ সাল পর্যমত্ম কাজ করেন। সময়ে এই মাদ্রাসায় ঢাকা মেধাবী ছাত্র স্বর্ণপদক প্রাপ্ত মৌলভী মোঃ মোখলেছুর রহমান সুপারিনটেন্ডন্ট হিসেবে যোগদান করেন। তার পিতার নাম মোঃ কলন্দর আলী মাতা জাহানারা চৌধুরী। সম্প্রতি ভারতের মিঃ গৌতম সাওয়ং সেখানে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কমিশনার ছিলেন। মোঃ সাফিনুল ইসলাম সামরিক কর্মজীবনে স্টাফ, প্রশিক্ষক কমান্ড পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। আল্লামা মোঃ ইমাদ উদ্দিন প্রাথমিক জীবনে শিক্ষকতা করতেন। তার এক পুত্র ডাঃ কুনাল সরকার প্রতিষ্ঠিত হৃৎপিণ্ড শল্যচিকিৎসক। ইয়াকুব পিতা-ডাঃ আব্দুল কাদের। "জনাব মোঃ সামসুদ্দোহা" বাংলাদেশের নীলফামারী জেলার একজন রাজনীতিবিদ। তার মা সুইজারল্যান্ডের বার্নে ডাঃ ফিলিপ কার্টিয়াসের বাড়ীতে গৃহপরিচারিকা হিসেবে কাজ করতেন। ডাঃ নেনে মারাঠী ব্রাহ্মণ পরিবারের সন্তান। মোঃ সোহরাব উদ্দিন কিশোরগঞ্জ-২ আসন থেকে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তারপরেই মুভিটি শুরু হয়, যেখানে জয় প্রযোজকের (মিঃ গুপ্ত) সাথে একটি সিনেমা তৈরির বিষয়ে আলোচনা করেছে। অঞ্চলটি গুয়াহাটি থেকে ৫২কিঃমিঃ দুরত্বে অবস্থিত। জনাব মোঃ সামসুল হক এদেশের একজন প্রবীনতম সমবায়ী। তিনি বার নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য ভাষাসৈনিক মরহুম মোঃ শামসুল হক এর ছেলে। পিতা বিশিষ্ট সাধক পুরুষ, প্রবীণ শিক্ষাবিদ মৌলভী হাকিম আনছার উদ্দিন খান, মাতা মোছাঃ রাবেয়া খাতুন। ডাঃ সেরবেরাস হিসাবে আলেসান্দ্রো জুলিয়ানী স্থানীয় বইয়ের দোকান যেখানে হিলদা কাজ করে তার মালিক। মিঃ "আঃ মোহাম্মদ কুরিশি যুব সংসদের বর্তমান স্পিকার। ২০০৫ সালে তিনি "লোনলি" (যেটির মধ্যে অন্তর্গত ছিল ববি ভিন্টন-এর "মিঃ লোনলি") গানটি প্রকাশ করেন। কুপ তখনই বিপদের মুথে সম্মুক্ষীন হয়েছে যখন মিঃ ক্যাটের সত্যিকারের পরিচয় প্রকাশ করতে চায়। ডাঃ জাবেদ জাহাঙ্গীর জুনিয়র কনসালটেন্ট (অর্থো) ০১৭১১৪৪১২৮৫ ৪। গুয়াহাটী থেকে প্রায় ২৪৫ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত হাটশিঙিমারি এই জেলার সদর। তাদের গাড়িটি নষ্ট হয়ে যায় এবং তারা মিঃ গুপ্তের একটি বাংলোতে আশ্রয় নেন। শহর থেকে ১০ কিঃমিঃ পূর্ব দিকে "বার্মিংহাম এয়ারপোর্ট" অবস্থিত। জনাব মোঃ তোহা ৩১। ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ নজরুল ইসলাম নজু। ১৫ই আগস্ট,১৯৭১ ভোর ৬টায় মোঃ খোরশেদ আলম জানে আলমকে নিয়ে ওয়াপদার একটা গাড়ীতে করে বাকী গোলাবারুদ আনতে রওনা দেন। জুন মোঃ আব্দুর রউফ, বাংলাদেশি কাবাডি খেলোয়াড়। যেখানে জন ডাক্তার, যাদের মধ্যে ডাঃ নন্দীনিও ছিলো। তার নির্মাতার নাম হলো ডাঃ প্রেম সাহায় এবং সে তার সাথে বসবাস করে। সুপ্রশস্ত নীলাম্বরী গাছের উচ্চতা ৫০ ১০০ সেঃ মিঃ। তার পিতা মৃত মোঃ মহিউদ্দিন হোসেন মাতা রওশন আরা চৌধুরী। বিদ্যালয় থেকে বিশ্ব ঐতিহ্য কান্তজিউ মন্দির মাত্র কিঃ মিঃ দূরে এবং দর্শণীয় পিকনিক স্পট শিংড়া ফরেষ্ট কিঃ মিঃ দূরে। "ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডাঃ নুরুন্নাহার ফাতেমা বেগম" (জন্মঃ ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬২) হলেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক। // email asm_wasim@lus.ac.bd cse_1812020119@lus.ac.bd abc@gmail.com কিন্তু সেসব ইমেল ঠিকানা মনে রাখা খুব কঠিন, কারণ সেগুলো ছিল এরকম: zwpzjg59826@126.com. আমার মনে হয়েছিল ইমেল ঠিকানাগুলো খুবই অদ্ভুত। এডিটার'স মেইলবক্স-এ চিঠি লেখার ঠিকানা: bengali@bbc.co.uk সেগুলো হলো: watsonhenny@gmail.com, yardgen@gmail.com, এবং এ দুটির সাথে সংশ্লিষ্ট rasel.aflam@gmail.com, এবং rsaflam@gmail.com, - অ্যাকাউন্ট দুটি। নথি অনুযায়ী, অনলাইনে চাকরির কাভার লেটার এবং পিডিএফ ফাইল থেকে হ্যাকিং বিষয়ে গবেষণার পর yardgen@gmail.com জিমেইল অ্যাড্রেস থেকে ২০১৫ সালের ২৯শে জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৬জন কর্মকর্তার ইমেইলে বার্তা পাঠানো হয়। ওই ব্যাক্তি agena316@gmail.com ইমেইল ব্যবহার করে তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলেছিল, যেখানে থেকে সনি পিকচার্স এন্টারটেইনমেন্ট এবং এএমসি থিয়েটার হ্যাক করতে 'স্পিয়ার ফিশিং' ইমেইল বার্তা পাঠানো হয়েছিল বলে এফবিআই-এর দাবী। পরবর্তীতে ১১ই অগাস্ট rsaflam@gmail.com থেকে বাংলাদেশের আরেকটি ব্যাংকে প্রায় একই ধরনের ইমেইল পাঠানো হয়। 'ফাইল খুলেই বিপদে বাংলাদেশ ব্যাংক' এফবিআই-এর ফরেনসিক রিপোর্ট বলছে, ২০১৫ সালের ২৯শে জানুয়ারি থেকে ২৪শে ফেব্রুয়ারির মধ্যে yardgen@gmail.com অ্যাড্রেস থেকে আসা 'Resum.zip' ফাইলটি বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্তত তিনটি কম্পিউটার থেকে ডাউনলোড করার চেষ্টা করা হয়। বিবিসি বাংলার খবর সম্পর্কে আপনাদের মতামত, প্রতিক্রিয়া, অভিযোগ কিংবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কাছে লিখুন: ইমেইল: bengali@bbc.co.uk ফেসবুক: www.facebook.com/BBCBengaliService/ বিবিসি বাংলার খবর নিয়ে আপনাদের মতামত, প্রতিক্রিয়া, অভিযোগ কিংবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কাছে লিখতে পারেন: ইমেইল ঠিকানা: bengali@bbc.co.uk ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/BBCBengaliService/ ইমেইলের ঠিকানা: iedcrcovid19@gmail.com এর পাশাপাশি একটি ফেসবুক পাতাও খোলা হয়েছে। ইমেইল আইডি: iedcrcovid19@gmail.com আইইডিসিআরের প্রধান হটলাইন নম্বর ১৬২৬৩।